ভিজিটর সংখ্যা
জনপ্রিয়
-
বিজ্ঞান আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে। যার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ও প্রয়োজনীয় জিনিস হচ্ছে ‘ কম্পিউটার ”।বর্তমান যুগ কম্পিউটার বিজ্ঞানের যুগ। কম...
-
এই বইগুলতে প্রত্যেকটা ছবি কালার ও বুঝানোর জন্য প্রয়োজনীয় ইনডেক্স ও ফ্লো চার্ট ব্যবহার করা হয়েছে ... আর এই বই গুলো বোর্ড অনুমোদিত ... ...
-
ইংরেজি ভাষা শেখার জন্য অসংখ্য বই বাজারে আছে । কিন্তু সর্ব স্তরের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষা শিখার সব ধরনের প্রয়োজন মেটাতে পারে এম...
-
বিসিএস, পিএসসি, ব্যাংকার্স রিক্রুটম্যান্ট, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি, শিক্ষক নিয়োগ, বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ে সরকারি ও বেসরকারি চাকরির নিয়োগ ও...
-
All songs that are available from this server are listed below. 4441 songs in alphabetical order (artist's name) NOTE: The links below...
-
আমার আট বছরের কালেকশন..! এই বিশাল কালেকশন গড়ে তোলার জন্য আমকে অসংখ্য ফাইল (যেমনঃ সফটওয়্যার, ই-বুক বা বই ও টিউটোরিয়াল) ডাউনলোড করতে হ...
-
মুহাম্মদ জাফর ইকবাল বই ডাউনলোড করুন _ আধুনিক ইসপের গল্প _ ভূতগুলো খুব দুষ্ট ছিল _ আমি তপু ( Ami Topu) _ অবনীল ( Obon...
-
গনিতের শর্ট কাট নিয়মের (Short Cut Math Techniques) অসাধারন বাংলা বই । বিশ্বাস না হলে ! সামান্য কিছু কিলোবাইট খরচ করে যে কোন একটা ...
-
বই পড়তে আমরা অনেকেই ভালবাসি। অনেকে আবার বই কিনতেও ভালবাসি। যান্ত্রিক সভ্যতার এই যুগে আমরা কম্পিউটারের সামনে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দ...
-
২০১৬ সালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের বইগুলোর PDF আপনার এন্ড্রোয়েড বা স্মার্ট ফোনে পড়ুন যে কোন ফন্টের বাংলা বই ... এখন এনসিটিবি...
বিভাগ সমূহ
- শিক্ষণীয় বাংলা বই (37)
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক (21)
- ইংরেজি শেখা (English Learning) (13)
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ (13)
- Keyboard Shortcuts A-2-Z (10)
- কম্পিউটার বাংলা বই (9)
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার (9)
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক (9)
- ইসলামিক বাংলা বই (8)
- মুভি ও গান ডাউনলোড (8)
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট (5)
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক (3)
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক (3)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক (1)
T@NB!R ব্লগ সংরক্ষাণাগার
-
▼
2018
(29)
- ► সেপ্টেম্বর (1)
- ► ফেব্রুয়ারী (2)
-
►
2017
(26)
- ► সেপ্টেম্বর (4)
-
►
2016
(26)
- ► সেপ্টেম্বর (1)
- ► ফেব্রুয়ারী (1)
-
►
2014
(27)
- ► সেপ্টেম্বর (1)
- ► ফেব্রুয়ারী (1)
-
►
2013
(78)
- ► সেপ্টেম্বর (12)
- ► ফেব্রুয়ারী (1)
-
►
2012
(121)
- ► সেপ্টেম্বর (2)
- ► ফেব্রুয়ারী (9)
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Social
Random Post
Categories
- অনলাইন ইনকাম
- ইংরেজি শেখা (English Learning)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক
- ইসলামিক বাংলা বই
- উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি (HSC)
- ওয়েব প্রোগ্রামিং
- কম্পিউটার বাংলা বই
- গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
- প্রোগ্রামিং
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক
- বিজ্ঞান প্রযুক্তির বই
- বিভিন্ন লেখকদের বিখ্যাত বই
- ব্যাংক জব
- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
- মুভি ও গান ডাউনলোড
- মোবাইলের সফটওয়্যার ও ওয়াপ সাইট
- শিক্ষণীয় বাংলা বই
- হুমায়ূন আহমেদ রচনা সমগ্র
- Keyboard Shortcuts A-2-Z
Labels
- অনলাইন ইনকাম
- ইংরেজি শেখা (English Learning)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক
- ইসলামিক বাংলা বই
- উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি (HSC)
- ওয়েব প্রোগ্রামিং
- কম্পিউটার বাংলা বই
- গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
- প্রোগ্রামিং
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক
- বিজ্ঞান প্রযুক্তির বই
- বিভিন্ন লেখকদের বিখ্যাত বই
- ব্যাংক জব
- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
- মুভি ও গান ডাউনলোড
- মোবাইলের সফটওয়্যার ও ওয়াপ সাইট
- শিক্ষণীয় বাংলা বই
- হুমায়ূন আহমেদ রচনা সমগ্র
- Keyboard Shortcuts A-2-Z
Categories
- অনলাইন ইনকাম
- ইংরেজি শেখা (English Learning)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক
- ইসলামিক বাংলা বই
- উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি (HSC)
- ওয়েব প্রোগ্রামিং
- কম্পিউটার বাংলা বই
- গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
- প্রোগ্রামিং
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক
- বিজ্ঞান প্রযুক্তির বই
- বিভিন্ন লেখকদের বিখ্যাত বই
- ব্যাংক জব
- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
- মুভি ও গান ডাউনলোড
- মোবাইলের সফটওয়্যার ও ওয়াপ সাইট
- শিক্ষণীয় বাংলা বই
- হুমায়ূন আহমেদ রচনা সমগ্র
- Keyboard Shortcuts A-2-Z
Pages
Like Us On Facebook
Popular Posts
-
এই বই গুলো ঠিক মত পড়ার জন্য নিচের ফন্ট সমুহ ইন্সটল করে নিন http://www.mediafire.com/?dvh8z30k5s9h5r3 Textbooks for the Academic Ye...
-
আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে ইংরেজির গুরুত্ব কতটা তা আমরা ভালভাবেই জানি। আধুনিক বিশ্বে এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে অফিস-আদালত থেকে শুরু করে দৈনন্দিন ...
-
বিজ্ঞান আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে। যার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ও প্রয়োজনীয় জিনিস হচ্ছে ‘ কম্পিউটার ”।বর্তমান যুগ কম্পিউটার বিজ্ঞানের যুগ। কম...
-
বাংলা ইসলামিক বই পড়ুন নিজের দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে জানুন আজ আমি আপনাদের জন্য ইসলামিক বাংলা বইয়ের ভান্ডার নিয়ে হাজির হয়েছি। বাংলা ...
-
পৃথিবীতে মানুষ এতোসব বিচিত্র শখ নিয়ে বেঁচে থাকে যে, সবার কথা স্বাভাবিকভাবেই আমাদের পক্ষে জানা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিছু শখ স্রেফ শখের সংগ্রহ...
-
ইংরেজি ভাষা শেখার জন্য অসংখ্য বই বাজারে আছে । কিন্তু সর্ব স্তরের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষা শিখার সব ধরনের প্রয়োজন মেটাতে পারে এম...
-
[ বইগুলো হলোঃ - ১) ভূমি বা জমিজমার পরিমাণ পদ্ধতি , জরিপ ও আইন ২) ভূমি জরিপ , দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রশন সংক্রান্ত আইন ৩) রিয়েল এস্টে...
-
২০১৬ সালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের বইগুলোর PDF আপনার এন্ড্রোয়েড বা স্মার্ট ফোনে পড়ুন যে কোন ফন্টের বাংলা বই ... এখন এনসিটিবি...
-
1) অন্ধকারে একজন বন্ধুর সঙ্গে হাঁটা আলোতে একা হাঁটার চেয়ে ভালো। হেলেন কিলার 2) অনেক কিছু ফিরে আসে , ফিরিয়ে আনা যায়...
-
এই বইগুলতে প্রত্যেকটা ছবি কালার ও বুঝানোর জন্য প্রয়োজনীয় ইনডেক্স ও ফ্লো চার্ট ব্যবহার করা হয়েছে ... আর এই বই গুলো বোর্ড অনুমোদিত ... ...
শুক্রবার, ১০ আগস্ট, ২০১৮
জেনে নিন কিছু ভেষজ উদ্ভিদের অসাধারণ গুণাগুণ
রোগ নিরাময়ে গাছের উপকারিতা
আমাদের চারপাশে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ রয়েছে। এর প্রায় সকলই
মানুষের কল্যানে আল্লাহর সৃষ্টি। কিন্তু কোন উদ্ভিদে কি গুন তা আমরা সবাই জানি না।
প্রত্যকটি ভেজষ উদ্ভিদেরই কিছু না কিছু ঔষধী গুন রয়েছে। বাংলাদেশে প্রায় পাঁচ
হাজার উদ্ভিদ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সাড়ে পাঁচ শ ঔষধি উদ্ভিদ প্রজাতি বা ভেষজ।
ঔষুধ শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে ভেষজ উদ্ভিদের চাহিদা সারা বিশ্বের মতো আমাদের দেশে
ক্রমেই বেড়ে চলেছে। ইউনানি, আয়ুর্বেদ ও হোমিওপ্যাথি ওষুধ উৎপাদনে
কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি বিউটি পার্লার ও প্রসাধনীতে এখন প্রচুর ভেষজ
উপাদান ব্যবহৃত হচ্ছে।
বাংলাদেশে স্বল্পসময়ে কম জমিতে অধিক হারে উৎপাদন করে অধিক
মুনাফা অর্জন করা সম্ভব_এমন ঔষধি রয়েছে ২৫টির মতো। এর মধ্যে
উল্লেখযোগ্য হচ্ছে_পুদিনা, ঘৃতকুমারী,
থানকুনি, অর্জুন, আমলকী, হরীতকী, কালমেঘ,
নিম, বহেড়া, কালিজিরা,
বসাক, উলটকমল, অশ্বগন্ধা,
সর্পগন্ধা, তুলসী, মেথি, সোনাপাতা, যষ্টিমধু,
বাবলা, শতমূলী, ইসবগুল, আদা, রসুন,
হলুদ, পিঁয়াজ ইত্যাদি।
নীচে কিছু ভেজষ উদ্ভিদের ঔষধী গুনাগন তুলে ধরা হলো:
বাসক:
বাসক একটি ভারত উপমহাদেশীয় ভেষজ উদ্ভিদ। আর্দ্র, সমতলভূমিতে এটি বেশী জন্মে। লোকালয়ের কাছেই জন্মে বেশী। হালকা হলুদে
রংয়ের ডালপালায়ক্ত ১ থেকে ২ মি. উঁচু গাছ, ঋতুভেদে
সর্ব্বদাই প্রায় সবুজ থাকে। বল্লমাকারের পাতা বেশ বড়। ফুল ঘন, ছোট স্পাইকের ওপর ফোটে। স্পাইকের বৃন্ত পাতার চেয়ে ছোট। স্পাইকের ওপর
পাতার আকারে উপপত্র থাকে যার গায়ে ঘন এবং মোটা শিরা থাকে। ফুলের দল (কোরোল্লা বা
পত্রমূলাবর্ত) সাদা বর্ণ। তার ওপর বেগুনী দাগ থাকে। ফল সুপারি আকৃতির; বীজে ভর্তি।
বাসকের ঔষধী গুণ:
তাজা অথবা শুকানো পাতা ওষুধের কাজে লাগে। বাসকের পাতায়
“ভাসিসিন” নামীর ক্ষারীয় পদার্থ এবং তেল থাকে। শ্বাসনালীর লালাগ্রন্থিকে সক্রিয়
করে বলে বাসক শ্লেষ্মানাশক হিসেবে প্রসিদ্ধ । বাসক পাতার নির্যাস, রস বা সিরাপ শ্লেষ্মা তরল করে নির্গমে সুবিধা ক’রে দেয় বলে সর্দি,
কাশি এবং শ্বাসনালীর প্রদাহমূলক ব্যাধিতে বিশেষ উপকারী। তবে অধিক
মাত্রায় খেলে বমি হয়, অন্তত: বমির ভাব বা নসিয়া হয়,
অস্বস্তি হয়। বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় বাসকের ভেষজ গুণাবলি প্রমাণিত
হয়েছে।
এর মূল, পাতা, ফুল, ছাল সবই ব্যবহার হয়।
এর মূল, পাতা, ফুল, ছাল সবই ব্যবহার হয়।
প্রয়োগ:
১. বাসক পাতার রস ১-২ চামচ হাফ থেকে এক চামচ মধুসহ খেলে শিশুর
সদির্কাশি উপকার পাওয়া যায়।
২. বাসক পাতার রস স্নানের আধ ঘন্টা আগে মাথায় কয়েকদিন মাখলে
উকুন মরে যায়। আমবাত ও ব্রণশোথে (ফোঁড়ার প্রাথমিক অবস্থা) বাসক পাতা বেটে প্রলেপ দিলে
ফোলা ও ব্যথা কমে যায়।
৩. যদি বুকে কফ জমে থাকে এবং তার জন্যে শ্বাসকষ্ট হলে বা কাশি
হলে বাসক পাতার রস ১-২ চামচ এবং কন্টিকারীরস ১-২ চামচ, ১ চামচ মধুসহ খেলে কফ সহজে বেরিয়ে আসে।
৪. প্রস্রাবে জ্বালা-যন্ত্রনা থাকলে বাসকের ফুল বেটে ২-৩ চামচ
মিছরি ১-২ চামচ সরবত করে খেলে এই রোগে উপকার পাওয়া যায়।
৫. জ্বর হলে বা অল্প জ্বর থাকলে বাসকের মূল ৫-১০ গ্রাম ধুয়ে
থেঁতো করে ১০০ মিলি লিটার জলে ফোটাতে হবে।
৬. ২৫ মিলি লিটার থাকতে নামিয়ে তা ছেঁকে নিয়ে দিনে ২ বার করে
খেলে জ্বর এবং কাশি দুইই চলে যায়।
৭. বাসকের কচিপাতা ১০-১২ টি এক টুকরো হলুদ একসঙ্গে বেটে দাদ বা
চুলকানিতে লাগলে কয়েকদিনের মধ্যে তা সেরে যায়।
৮. বাসকপাতা বা ফুলের রস ১-২ চামচ মধু বা চিনি ১চামচসহ
প্রতিদিন খেলে জন্ডিস রেগে উপকার পাওয়া যায়।
৯. পাইরিয়া বা দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়লে বাসক পাতা ২০ টি
থেঁতো করে ২ কাপ জলে সিদ্ধ করে ১ কাপ থাকতে নামিয়ে ঈষদুষ্ণ অবস্থায় কুলকুচি করলে
এই রোগে উপকার পাওয়া যায়।
ভেষজ দাওয়াই:
*
শিশুর পেটে কৃমি থাকলে বাসকের ছালের ক্বাথ খাওয়ালে এর উগ্র তিক্ত
স্বাদ কৃমি বের হয়ে যায়।
*
যাদের হাঁপানির টান আছে তারা বাসক পাতা শুকনো করে, ওই পাতা বিড়ি বা চুরুটের মতো পাকিয়ে এর সাহায্যে ধূমপান করলে শ্বাসকষ্ট
প্রশমিত হয়।
*
যাদের গায়ে ঘামের গন্ধ হয় তারা বাসক পাতার রস গায়ে লাগালে
দুর্গন্ধ দূর হবে।
*বাসকপাতার রস ও শঙ্খচূর্ণ মিশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করলে রং ফরসা হবে।
*
এক কলসি পানিতে তিন-চারটি বাসকপাতা ফেলে তিন-চার ঘণ্টা ভিজিয়ে
রাখার পর সেই পানি বিশুদ্ধ হয়ে যায়। এরপর ব্যবহার করতে পারেন।
*
পাতার রস নিয়মিত খেলে খিঁচুনি রোগ দূর হয়ে যায়।
*
বাসক পাতার রস মাথায় লাগালের উকুন চলে যায়।
*
বাসক পাতা বা ফুলের রস এক বা দুই চামচ মধু বা চিনি দিয়ে খেলে
জন্ডিস ভালো হয়।
*
শরীরে দাদ থাকলে বাসক পাতার রস লাগালে ভালো হয়ে যায়।
অন্যান্য উপকারিতা:
বাসকের পাতা সবুজ খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং পাতা থেকে হলদে
রং পাওয়া যায়। বাসক পাতায় এমন কিছু ক্ষারীয় পদার্থ আছে যায় ফলে ছত্রাক জন্মায়
না এবং পোকামাকড় ধরে না বলে ফল প্যাকিং এবং সংরক্ষণ করার কাজে ব্যবহৃত হয়।
পাতায় কিছু দুর্গন্ধ আছে বলে পগুরা মুখ দেয় না। সেই কারণে চাষ আবাদের জন্য জমি
উদ্ধারের কাজে বাসকের পাতা বিশেষ উপকারী।
তেলাকুচা
তেলাকুচা একপ্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। বাংলাদেশে স্থানীয়ভাবে একে
‘কুচিলা’,
তেলা, তেলাকচু, তেলাহচি, তেলাচোরা কেলাকচু, তেলাকুচা বিম্বী ইত্যাদি নামে ডাকা হয়। অনেক অঞ্চলে এটি সবজি হিসেবে
খাওয়া হয়। গাছটির ভেষজ ব্যবহারের জন্য এর পাতা, লতা,
মূল ও ফল ব্যবহৃত হয়। এটি লতানো উদ্ভিদ। এটি গাঢ় সবুজ রঙের নরম
পাতা ও কাণ্ডবিশিষ্ট একটি লতাজাতীয় বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। লতার কাণ্ড থেকে আকশীর
সাহায্যে অন্য গাছকে জড়িয়ে উপরে উঠে। পঞ্চভূজ আকারের পাতা গজায়, পাতা ও লতার রং সবুজ। এর ফল ও কচি ডগা খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়
সেখানে। তেলাকুচায় প্রচুর বিটা-ক্যারোটিন আছে।
ঔষধি গুণাগুণ:
তেলাকুচা ফলে আছে ‘মাস্ট সেল স্টেবিলাইজিং’, ‘এনাফাইলেকটিক-রোধী’ এবং ‘এন্টিহিস্টামিন’
জাতীয় উপাদান। কবিরাজী চিকিৎসায় তেলাকুচা বেশ কিছু রোগে ব্যবহৃত হয়, যেমন- কুষ্ঠ, জ্বর, ডায়াবেটিস,
শোথ (edema), হাঁপানি, ব্রংকাইটিস ও জন্ডিস।
কালমেঘ:
কালমেঘ একটি ভেষজ উদ্ভিদ। ১ সে.মি. লম্বা ফুলের রং গোলাপী।
দেড় থেকে দু সে.মি. লম্বা ফল অনেকটা চিলগোজার মতন দেখতে।শিকড় ব্যতীত কালমেঘ
গাছটির সব অংশই ঔষুধের কাজে লাগে। কালমেঘ অত্যন্ত তেতো এবং পুষ্টিকর। মানব দেহের রোগপ্রতিরোধী
শক্তি বৃদ্ধি করে। জ্বর, কৃমি, আমাশয়,
সাধারণ শারীরিক দুর্বলতা এবং বায়ু আধিক্যে কালমেঘ অত্যন্ত
উপকারী।
শিশুদের যকৃৎ রোগে এবং হজমের সমস্যায় কালমেঘ ফলপ্রদ। কালমেঘের
পাতা থেকে তৈরী আলুই পশ্চিম বাংলার ঘরোয়া ঔষুধ যা পেটের অসুখে শিশুদের দেওয়া হয়।
টাইফয়েড রোগে এবং জীবানুরোধে কালমেঘ কার্য্করী। সাধারণ একটা বিশ্বাস ছিল যে সাপের
কামড়ে কালমেঘ খুব উপকারী। পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে কথাটা ভুল। কোথাও কোথাও
কালমেঘ গাছ বেটে সরষের তেলে চুবিয়ে নিয়ে চুলকানিতে লাগানো হয়। গাছের পাতার রস
কোষ্ঠকাঠিন্য ও লিভার রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
কালমেঘ গাছের পাতার রস জ্বর, কৃমি,
অজীর্ণ, লিভার প্রভৃতি রোগের চিকিৎসায়
ব্যবহৃত হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে পাতার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ানো হয়। পার্বত্য
চট্টগ্রামের আদিবাসীরা শিশুদের বদহজম ও লিভারের সমস্যায় প্রাচীনকাল থেকে এটি
ব্যবহার করছে। এ গাছের রস রক্ত পরিষ্কারক, পাকস্থলী ও যকৃতের
শক্তিবর্ধক ও রেচক হিসেবেও কাজ করে। আবার এ গাছের পাতা সিদ্ধ করে ক্ষতস্থানে
লাগিয়ে দিলে ঘা-পাঁচড়া জাতীয় রোগ দূর হয় বলে আদিবাসীদের বিশ্বাস।
অর্জুন:
ঔষধি গুন :
ভেষজশাত্রে ঔষধি গাছ হিসাবে আর্জুনের ব্যবহার অগনিত।বলা হয়ে
থাকে,
বাড়িতে একটি অর্জুন গাছ থাকা আর এক জন ডাক্তার থাকা একই কথা।এর
ঔষধি গুন মানবসমাজের দৃষ্টি আকর্ষন করেছে সুপ্রাচীন কাল থেকেই।শরীরের বল ফিরিয়ে
আনা এবং রণাঙ্গনে মনকে উজ্জীবিত রাখতে অর্জুন ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে মহাভারত ও
বেদ-সংহিতায়।তার পর যত দিন যাচ্ছে ততই অর্জুনের উপকারী দিক উদ্ভাবিত হচ্ছে।
*
যাদের বুক ধড়ফড় করে অথচ উচ্চ রাক্তচাপ নাই, তাদের পক্ষে অর্জুন ছাল কাঁচা হলে ১০-১২ গ্রাম, শুকনা হলে ৫-৬ গ্রাম একটু ছেঁচে ২৫০ মিলি দুধ ও ৫০০ মি লি জল এর সাথে
মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে আনুমানিক ১২৫ মিলি থাকতে ছেঁকে বিকেলবেলা খেলে বুক ধড়ফড়ানি
কমে যায়।তবে পেটে যাতে বায়ু না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
*
অর্জুন ছাল বেটে খেলে হৃৎপিন্ডের পেশি শক্তিশালী হয়, হৃৎপিন্ডের ক্ষমতা বাড়ে।এটি রক্তের কোলেষ্টরল কমায় এবং ফলত রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রনে থাকে।
*
বিচুর্ণ ফল মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং লিভারসিরোসিসের টনিক
হিসাবে ব্যাবহৃত হয়।
*
অর্জুনের ছালে ট্যানিন রয়েছে, এ টানিন
মুখ,জিহ্বা ও মাড়ীর প্রদাহের চিকিৎসায় ব্যাবহার হয়।এটি
মাঢ়ীঢ় রক্তপাত বন্ধ করে এবং শরীরে ক্ষত, খোস পাঁচড়া দেখা
দিলে অর্জুনের ছাল বেটে লাগালে সেরে যায়।
*
অর্জুনের ছাল হাঁপানি, আমাশয়, ঋতুস্রাবজনিত সমস্যা, ব্যথ্যা ,প্রদর ইত্যাদি চিকিৎসায়ও উপকারী।
*
এটি সংকোচ ও জ্বর নিবারক হিসাবেও কাজ করে।
*
এ ছাড়া অর্জুনে saponin রয়েছে,
একটি যৌন উদ্দীপনা বাড়ায়।তাই চর্ম ও যৌন রোগে অর্জুন ব্যাবহ্রত
হয়।যৌন উদ্দীপনা বাড়াতেও অর্জুনের ছালের রস ব্যাবহার হয়।
*
অর্জুনের ছালে essential oil রয়েছে তাই
অর্জুন খাদ্যা হজম ক্ষমতা বাড়ায়।খাদ্যাতন্ত্রের ক্রিয়া স্বভাবিক রাখতে সাহায্য
করে।
*
ক্যান্সার কোষের বর্ধন রোধকারী gallic acid,ethy gallae ও lutenolin রয়েছে অর্জুন ছালে। এ কারনে এটি
ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যাহারের সুযোগ রয়েছে।
অশ্বগন্ধা:
অশ্বগন্ধা আমাদের দেশের ভেষজ উদ্ভিদের মধ্যে অন্যতম। গাছের
গন্ধ ঘোড়া বা অশ্ব এর মত বলেই সংস্কৃতে একে অশ্বগন্ধা বলে। বাংলায় ও আমার
অশ্বগন্ধা-ই বলে থাকি। শক্তিবর্ধক হিসেবে এবং এ্যাফ্রোডেসিয়াক হিসেবে ব্যবহৃত হয়
বলেই ইংরেজিতে একে Indian Ginseng বলে। Solanaceae ফ্যামিলির গাছ অশ্বগন্ধার বৈঙ্গানিক নাম Withania somnifera
(L.) Dunal. Withanine নামক রাসায়নিক উপাদান এই গাছ থেকে আলাদা
করার কারণে এই গাছের নামে Withania নামকরণ করা হয়েছে। আর somnifera
এসেছে somnifer থেকে যার মানে নিদ্রা
আনয়নকারী। মূল এবং পাতা স্নায়ুর বিভিন্ন রোগে ব্যবহৃত হয়। এ গাছ বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকায়
পাওয়া যায়। নিদ্রা আনয়নকারী ঔষধ হিসেবে প্রচীন মেসোপটেমিয়া এবং মিশরে এর ব্যবহারের
প্রমাণ পাওয়া যায়।
তুলসী:
তুলসী একটি ঔষধিগাছ। তুলসী অর্থ যার তুলনা নেই। সুগন্ধিযুক্ত, কটু তিক্তরস, রুচিকর। এটি সর্দি, কাশি, কৃমি ও বায়ুনাশক এবং মুত্রকর, হজমকারক ও এন্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে বিশেষ করে কফের
প্রাধান্যে যে সব রোগ সৃষ্টি হয় সে ক্ষেত্রে তুলসী বেশ ফলদায়ক।
ঔষধিগুণ:
শিশুদের সর্দি কাশির জন্য এটি একটি মহা ঔষধ হলেও যে কোন বয়সের
মানুষই এ থেকে উপকার পেয়ে থাকে । শুধু পুজো-অর্চনাতেই লাগে না ৷ তুলসী পাতার অনেক
গুণ রয়েছে ৷
*
জ্বর হলে জলের মধ্যে তুলসী পাতা, গোল
মরিচ এবং মিশ্রী মিশিয়ে ভাল করে সেদ্ধ করুন ৷ অথবা তিনটে দ্রব্য মিশিয়ে বড়ি তৈরি
করুন ৷ দিনের মধ্যে তিন-চার বার ঐ বড়িটা জলের সঙ্গে খান ৷ জ্বর খুব তাড়াতাড়ি সেরে
যাবে।
*
কাশি যদি না কমে সেই ক্ষেত্রে তুলসী পাতা এবং আদা পিষে মধুর
সঙ্গে মিশিয়ে খান ৷ এতে উপকার পাবেন ৷
*
পেট খারাপ হলে তুলসীর ১০ টা পাতা সামান্য জিরের সঙ্গে পিষে ৩-৪
বার খান ৷ পায়খানা একেবারে বন্ধ হয়ে যাবে, মানে পায়খানার
ওই সমস্যাটা আর কি!
*
মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে দিনে ৪-৫ বার তুলসী পাতা চেবান ৷
*
ঘা যদি দ্রুত কমাতে চান তাহলে তুলসী পাতা এবং ফিটকিরি একসঙ্গে
পিষে ঘা এর স্থানে লাগান, কমে যাবে ৷
*
শরীরের কোন অংশ যদি পুড়ে যায় তাহলে তুলসীর রস এবং নারকেলের তেল
ফেটিয়ে লাগান, এতে জ্বালা কমবে ৷ পোড়া জায়গাটা তাড়াতাড়ি
শুকিয়ে যাবে ৷ সেখানে কোন দাগ থাকবে না ৷
*
ত্বকের চমক বাড়ানোর জন্য, এছাড়াও ত্বকের
বলীরেখা এবং ব্রোন দূর করার জন্য তুলসী পাতা পিষে মুখে লাগান ৷
*
বুদ্ধি এবং স্মরণশক্তি বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন ৫-৭ টা তুলসী পাতা
চিবান ৷
*
প্রস্রাবে জ্বালা হলে তুলসী পাতার রস ২৫০ গ্রাম দুধ এবং ১৫০
গ্রাম জলের মধ্যে মিশিয়ে পান করুন ৷ উপকার পাবেন ৷
*
ত্বকের সমস্যা দূর করতে তিল তেলের মধ্যে তুলসী পাতা ফেলে হালকা
গরম করে ত্বকে লাগান ৷
ব্যবহার:
আমাদের দেশে ছেলেমেয়েদের সর্দি-কাশিতে তুলসী পাতার রস ব্যাপক
ভাবে ব্যবহৃত হয়। এসব ক্ষেত্রে কয়েকটি তাজা তুলসী পাতার রসের সাথে একটু আদার রস ও মধুসহ
খাওয়ানো হয়। বাচ্চাদের সর্দি-কাশিতে এটি বিশেষ ফলপ্রদ। তাজা তুলসী পাতার রস মধু, আদা ও পিঁয়াজের রসের সাথে এক সাথে পান করলে সর্দি বের হয়ে যায় এবং
হাপানিতে আরাম হয়।
ঔষধি গুণাগুণ:
*
পেট কামড়ানো, কাশি: তুলসী পাতার রসে মধু
মিশিয়ে খাওয়ালে বাচ্চাদের পেট কামড়ানো, কাশি ও লিভার দোষে
উপকার পাওয়া যায়।
*
ঘামাচি ও চুলকানি: তুলসী পাতা ও দুর্বার ডগা বেটে গায়ে মাখলে ঘামাচি
ও চুলকানি ভাল হয়।
দাদ ও অন্যান্য চর্মরোগে: স্থানীয়ভাবে তুলসী পাতার রস দাদ ও অন্যান্য চর্মরোগে ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়। পাতার রস ফোঁটা ফোঁটা করে কানে দিলে কানের ব্যথা সেরে যায়।
দাদ ও অন্যান্য চর্মরোগে: স্থানীয়ভাবে তুলসী পাতার রস দাদ ও অন্যান্য চর্মরোগে ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়। পাতার রস ফোঁটা ফোঁটা করে কানে দিলে কানের ব্যথা সেরে যায়।
*
ম্যালেরিয়া: পাতা ও শিকড়ের ক্বাথ ম্যালেরিয়া জ্বরের জন্য বেশ
উপকারী। ম্যালেরিয়ার প্রতিষেধক হিসেবে প্রতিদিন সকালে গোল মরিচের সাথে তুলসী পাতার
রস খেতে দেয়া হয়। যতদিন সম্ভব খাওয়া যায়।
*
বসন্ত, হাম: বসন্ত, হাম প্রভৃতির পুঁজ ঠিকমত বের না হলে তুলসী পাতার রস খেলে তাড়াতাড়ি বের
হয়ে আসবে।
*
ক্রিমি: তুলসী পাতার রসের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে ক্রিমি রোগে
বেশ উপকার পাওয়া যায়। শুষ্ক তুলসী পাতার ক্বাথ সর্দি, স্বরভঙ্গ,
বক্ষপ্রদাহ, উদারাময় প্রভৃতি রোগ নিরাময়
করে থাকে।
*
পেট ব্যথা: অজীর্ণজনিত পেট ব্যথায় তুলসী পাতার বেশ উপকার সাধন
করে থাকে। এটি হজমকারক। প্রতিদিন সকালে ১৮০ গ্রাম পরিমান তুলসী পাতার রস খেলে পুরাতন
জ্বর, রক্তক্ষয়, আমাশয়, রক্ত অর্শ এবং অজীর্ণ রোগ সেরে যায়।
*
বাত ব্যথা: বাত ব্যথায় আক্রান্ত স্থানে তুলসী পাতার রসে ন্যাকড়া
ভিজিয়ে পট্টি দিলে ব্যথা সেরে যায়।
* কীট-পতঙ্গ কামড়ালে: বোলতা, ভীমরুল, বিছা প্রভৃতি বিষাক্ত কীট-পতঙ্গ কামড়ালে ঐ স্থানে তুলসী পাতার রস গরম করে লাগালে জ্বালা-যন্ত্রণা কম হয়।
* কীট-পতঙ্গ কামড়ালে: বোলতা, ভীমরুল, বিছা প্রভৃতি বিষাক্ত কীট-পতঙ্গ কামড়ালে ঐ স্থানে তুলসী পাতার রস গরম করে লাগালে জ্বালা-যন্ত্রণা কম হয়।
*
সর্দি: যারা সহজেই সর্দিতে আক্রান্ত হয় (বিশেষ করে শিশুদের) তারা
কিছুদিন ৫ ফোঁটা মধুর সাথে ১০ ফোঁটা রস খেলে সর্দি প্রবণতা দূর হয়।
তুলসী মূল শুক্র গাঢ়কারক এবং বাজীকারক। তুলসী পাতার ক্বাথ, এলাচ গুঁড়া এবং এক তোলা পরিমাণ মিছরী পান করলে ধাতুপুষ্টি সাধিত হয়
যতদিন সম্ভব খাওয়া যায়। এটি অত্যন্ত ইন্দ্রিয় উত্তেজক। প্রতিদিন এক ইঞ্চি পরিমাণ
তুলসী গাছের শিকড় পানের সাথে খেলে যৌনদূর্বলতা রোগ সেরে যায়।
কোন কারনে রক্ত দূষিত হলে কাল তুলসিপাতার রস কিছুদিন খেলে
উপকার পাওয়া যায়।শ্লেষ্মার জন্য নাক বন্ধ হয়ে কোনো গন্ধ পাওয়া না গেলে সে সময়
শুষ্ক পাতা চূর্ণের নস্যি নিলে সেরে যায়। পাতাচূর্ণ দুই আঙ্গুলের চিমটি দিয়ে ধরে নাক
দিয়ে টানতে হয়, সেটাই নস্যি। তুলসী পাতা দিয়ে চায়ের মত করে
খেলে দীর্ঘদিন সুস্থ থাকা যায়। তুলসী চা হিসাবে এটি বেশ জনপ্রিয়।
তুলসিপাতার রসে লবন মিশিয়ে দাদে লাগালে উপশম হয়।
তুলসিপাতার রসে লবন মিশিয়ে দাদে লাগালে উপশম হয়।
*
প্রস্রাবজনিত জ্বালা: তুলসীর বীজ
পানিতে ভিজালে পিচ্ছিল হয়। এই পানিতে চিনি মিশিয়ে শরবতের মত করে খেলে প্রস্রাবজনিত
জ্বালা যন্ত্রনায় বিশেষ উপকার হয়।
*
কালো দাগ: মুখে বসন্তের কাল দাগে তুলসীর রস মাখলে ঐ দাগ মিলিয়ে
যায়। হামের পর যে সব শিশুর শরীরে কালো দাগ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে তুলসী পাতার রস মাখলে
গায়ে স্বাভাবিক রং ফিরে আসে।
চিরসবুজ বৃক্ষ হরীতকী:
হরীতকী মধ্যম থেকে বৃহদাকার চিরসবুজ বৃক্ষ। ত্রিফলার অন্যতম ফল
হচ্ছে হরীতকী। হরীতকী গাছকে ভেষজ চিকিৎসকরা মায়ের সঙ্গে তুলনা করে থাকেন। তারা বলেন, মানুষের কাছে এ বৃক্ষ মায়ের মতোই আপন। মানুষের শরীরে সংক্রামিত প্রায় সব
রোগ-ব্যাধির ওষুধ হিসেবে হরীতকীর ব্যবহার রয়েছে। অর্শরোগে, রক্তার্শে, চোখের রোগ, পিত্তবেদনা, গলার স্বর বসে যাওয়া, হৃদরোগ, বদহজম, আমাশয়,
জন্ডিস, ঋতুস্রাবের ব্যথা, জ্বর, কাশি, হাঁপানি,
পেটফাঁপা, ঢেঁকুর ওঠা, বর্ধিত যকৃত ও প্লীহা, বাতরোগ, মহৃত্রনালীর অসুখ, ফুসফুস, শ্বাসনালীঘটিত রোগে হরীতকী ফলের গুঁড়া ব্যবহৃত হয়। এছাড়া ঘন ঘন পানির
তৃষ্ণা কিংবা বমি বমিভাব কাটাতেও হরীতকী ব্যবহৃত হয়। ত্রিফলা অর্থাৎ আমলকী,
বহেরা, হরীতকী_ এর প্রতিটির সমপরিমাণ গুঁড়ার শরবত কোলেস্টেরল অর্থাৎ প্রেসার বা
রক্তচাপ কমানোর মহৌষধ। এক ওষুধ গবেষক দলের মতে, আধুনিক
যে কোনো অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের তুলনায় ত্রিফলা কোলেস্টেরল কমানোর ক্ষেত্রে অনেক
বেশি ফলপ্রসহৃ। তাদের মতে, দ্রব্যগুলোর দিক দিয়ে হরীতকীই
সর্বশ্রেষ্ঠ। দ্বিতীয় স্থানে আমলকী এবং তৃতীয় স্থানে বহেরা। ত্রিফলা শুধু
কোলেস্টেরলই কমায় না বরং এতে প্লীহা ও যকৃতের উপকার হয়। এছাড়া হরীতকীর কাঠ
আসবাবপত্র, কৃষি যন্ত্রপাতি ছাড়াও নানা কাজে ব্যবহৃত হয়।
ফল থেকে ট্যানিন, লেখার কালি ও রং পাওয়া যায়।
নানা রোগ নিরাময়ে হরীতকী খুব উপকারী:
হরীতকী বললেই ত্রিফলার কথা আসে। ত্রিফলা মানে তিনটি ফলের সমাহার। এই তিনটি ফল হলো_ আমলকী, হরীতকী ও বহেড়া। তবে তিনটি ফলের মধ্যে হরীতকীর রয়েছে অসাধারণ গুণ। ফলে পাক ধরলে হলুদাভ সবুজ বর্ণ ধারণ করে এবং চিবুলে তিতকুটে লাগে। ফলের কোনো কিছু ফেলনা নয়। বীজের ভেতরের শাঁসও মজা করে খাওয়া যায়। হরীতকী ভেষজ গুণসমৃদ্ধ। আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরিতে ত্রিফলা ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়াও কলেরা ও আমাশয় নিরাময়ে এর যথেষ্ট ব্যবহার রয়েছে। হরীতকী চূর্ণ ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পিত্তশূল দূর হয়। বিশেষভাবে পরিশোধনের মাধ্যমে। পাইলস, হাঁপানি, চর্ম, ক্ষত, কনজাংটিভাইটিস রোগেও হরীতকী ব্যবহৃত হয়। হরীতকীর কাঠ খুবই শক্ত এবং টেকসই। গৃহনির্মাণ এমনকি সুদৃশ্য আসবাবপত্র তৈরিতে এ কাঠ ব্যবহৃত হয়। অন্যান্য গুণাগুণের কারণে বাংলার প্রায় প্রতিটি বাড়ির আঙিনায় নিমের পাশাপাশি মানুষ হরীতকীর গাছ লাগায়। এমনকি সরকারও বনায়ন কর্মসূচির আওতায় রাস্তার পাশে হরীতকী রোপণে মনোনিবেশ করেছে।
হরীতকী বললেই ত্রিফলার কথা আসে। ত্রিফলা মানে তিনটি ফলের সমাহার। এই তিনটি ফল হলো_ আমলকী, হরীতকী ও বহেড়া। তবে তিনটি ফলের মধ্যে হরীতকীর রয়েছে অসাধারণ গুণ। ফলে পাক ধরলে হলুদাভ সবুজ বর্ণ ধারণ করে এবং চিবুলে তিতকুটে লাগে। ফলের কোনো কিছু ফেলনা নয়। বীজের ভেতরের শাঁসও মজা করে খাওয়া যায়। হরীতকী ভেষজ গুণসমৃদ্ধ। আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরিতে ত্রিফলা ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়াও কলেরা ও আমাশয় নিরাময়ে এর যথেষ্ট ব্যবহার রয়েছে। হরীতকী চূর্ণ ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পিত্তশূল দূর হয়। বিশেষভাবে পরিশোধনের মাধ্যমে। পাইলস, হাঁপানি, চর্ম, ক্ষত, কনজাংটিভাইটিস রোগেও হরীতকী ব্যবহৃত হয়। হরীতকীর কাঠ খুবই শক্ত এবং টেকসই। গৃহনির্মাণ এমনকি সুদৃশ্য আসবাবপত্র তৈরিতে এ কাঠ ব্যবহৃত হয়। অন্যান্য গুণাগুণের কারণে বাংলার প্রায় প্রতিটি বাড়ির আঙিনায় নিমের পাশাপাশি মানুষ হরীতকীর গাছ লাগায়। এমনকি সরকারও বনায়ন কর্মসূচির আওতায় রাস্তার পাশে হরীতকী রোপণে মনোনিবেশ করেছে।
হরীতকীর গুণাবলি :
আয়ুর্বেদিক বিজ্ঞানে ত্রিফলা নামে পরিচিত তিনটি ফলের একটি
হরীতকী। এর নানা গুণ আছে। স্বাদ তিতা। এটি ট্যানিন, অ্যামাইনো
এসিড, ফ্রুকটোজ ও বিটা সাইটোস্টেরল-সমৃদ্ধ।
ব্যবহার:
হরীতকী দেহের অন্ত্র পরিষ্কার করে এবং একই সঙ্গে দেহের শক্তি
বৃদ্ধি করে। এটা রক্তচাপ ও অন্ত্রের খিঁচুনি কমায়। হৃৎপিণ্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে।
এটা রেচক,
কষাকারক, পিচ্ছিলকারক,পরজীবীনাশক, পরিবর্তনসাধক, অন্ত্রের খিঁচুনি রোধক এবং স্নায়বিক শক্তিবর্ধক। তাই কোষ্ঠকাঠিন্য,
স্নায়বিক দুর্বলতা, অবসাদ এবং অধিক
ওজনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। হরীতকীতে অ্যানথ্রাকুইনোন থাকার কারণে রেচক বৈশিষ্ট্য
সমৃদ্ধ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে হরীতকী। অ্যালার্জি দূর করতে হরীতকী বিশেষ উপকারী।
হরীতকী ফুটিয়ে সেই পানি খেলে অ্যালার্জি কমে যাবে। হরীতকীর গুঁড়া নারিকেল তেলের
সঙ্গে ফুটিয়ে মাথায় লাগালে চুল ভালো থাকবে। হরীতকীর গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। গলা ব্যথা বা মুখ ফুলে গেলে হরীতকী পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি
দিয়ে গার্গল করলে আরাম পাবেন। দাঁতে ব্যথা হলে হরীতকী গুঁড়া লাগান, ব্যথা দূর হবে। রাতে শোয়ার আগে অল্প বিট নুনের সঙ্গে ২ গ্রাম লবঙ্গ বা দারুচিনির
সঙ্গে হরীতকীর গুঁড়া মিশিয়ে খান। পেট পরিষ্কার হবে।
বহেড়া:
বিভিন্ন রোগে প্রয়োগ:
*
ইন্দ্রিয়-দৌর্বল্যেঃ এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে রোজ দু’টি
করে বহেড়া বিচীর শাঁস খান।
*
শ্বেতী রোগেঃ বহেড়া বিচির শাঁসের তেল বের করে শ্বেতীর ওপর
লাগালে গায়ের রং অল্পদিনের মধ্যেই স্বাভাবিক হবে।
অকালে টাক পড়লেঃ বহেড়া বিচির শাঁস অল্প পানিতে মিহি করে বেটে চন্দনের মতো টাকে লাগালে, টাক সেরে যায়।
অকালে টাক পড়লেঃ বহেড়া বিচির শাঁস অল্প পানিতে মিহি করে বেটে চন্দনের মতো টাকে লাগালে, টাক সেরে যায়।
*
শ্লেস্মায়ঃ আধা চা-চামচ বগেড়া চূর্ণ, ঘি
গরম করে তার সাথে মিশিয়ে আবার গরম করে মধু মিশিয়ে চেটে খেলে উপরকার পাওয়া যায়।
*
আমাশয়ঃ সাদা বা রক্ত যে কোনও আমাশয়ে প্রতিদিন সকালে পানির সাথে
বহেড়া চূর্ণ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
অকালে চুল পাকলেঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ১০ গ্রাম ছাল নিয়ে পানি দিয়ে বাটুন। এক কাপ পানিতে গুলে পানিতে ছেঁকে নিন, এবার সে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
অকালে চুল পাকলেঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ১০ গ্রাম ছাল নিয়ে পানি দিয়ে বাটুন। এক কাপ পানিতে গুলে পানিতে ছেঁকে নিন, এবার সে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
*
ফুলো কমানোর জন্যঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ছাল বেটে একটু গরম করে
ফুলোয় প্রলেপ দিলে ফুলো কমে যাবে।
ভেষজ দাওয়াই
ভেষজ দাওয়াই
ব্যবহার:
বহেড়া বিশেষভাবে পরিশোধিত করে এর ফল, বীজ এবং বাকল ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসায়। বহেড়ার
কাঠ হরিদ্রাভ ও শক্ত। এ কাঠ সহজে পানিতে পচে না। এটি নৌকা তৈরিতে ব্যবহার হয়। ফল
থেকে লেখার কালি বানানো হয়। বীজ থেকে বিশেষভাবে অঙ্কুরোদ্গম করা হয়।
ঔষধি গুণ:
কথিত আছে, প্রতিদিন বহেড়া
ভেজানো পানি এক কাপ পরিমাণ পান করলে দীর্ঘায়ু হওয়া যায়। বহেড়া হৃৎপিণ্ড এবং যকৃৎ
রোগের আক্রমণ কমায়। সর্দি-কাশি নিরাময় করে। এটা কৃমিনাশক, স্বরনাশক এবং অনিদ্রা দূর করে। এ ছাড়া পাইলস, হাঁপানি
ও কুষ্ঠরোগে বহেড়ার চিকিৎসা বেশ ফলপ্রসূ।
আমলকী:
আমলকী বা ‘আমলকি’ একপ্রকার ভেষজ ফল। সংস্কৃত ভাষায় এর নাম
‘আমালিকা’।
কাঁচা আমলকি:
আমলকি নিয়ে প্রাথমিক গবেষণা সম্পন্ন হয়েছে। এতে দেখা গেছে যে, এটি ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে পারে। প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া
গেছে যে, রিউমেটয়েড আর্থ্রাইটিস এবং অস্টিওপোরোসিস রোগে
আমলকির রস কিছু কাজ করে। কয়েক ধরনের ক্যান্সারের বিরুদ্ধেও এর কার্যকারিতার
প্রমাণ পাওয়া গেছে। প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগেও আমলকি কার্যকর বলে ইঁদুরের উপর
চালিত গবেষণায় প্রমান মিলেছে। প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগের পরে ক্ষতিগ্রস্ত
প্যানক্রিয়াস (অগ্ন্যাশয়) -এর ক্ষত সারাতে আমলকি
কার্যকর। আমলকির ফল, পাতা ও ছাল থেকে তৈরি পরীক্ষামূলক
ওষুধে কিছু রোগ নিরাময়ের প্রমাণ পাওয়া গেছে যেমন- ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, প্রদাহ এবং কিডনি-রোগ। আমলকি
মানুষের রক্তের কোলেস্টেরল-মাত্রা হ্রাস করতে পারে বলে প্রমাণ রয়েছে ডায়াবেটিক
ইঁদুরের উপর চালানো এক গবেষণায় দেখা গেছে, আমলকির রস
রক্তের চিনির মাত্রা কমাতে পারে এবং লিভারের কর্মক্ষমতা পুনরোদ্ধারে সাহায্য করতে
পারে। [৯] আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন-সি বা এস্করবিক এসিড থাকে (৪৪৫ মিগ্রা/১০০
গ্রাম)। তা সত্ত্বেও আরো অন্যান্য উপাদান নিয়ে মতভেদ আছে এবং আমলকির ‘এন্টি-অক্সিডেন্ট’রূপে কার্যকারিতার পেছনে মূল ভূমিকা ভিটামিন-সি এর
নয়, বরং ‘এলাজিটানিন’ নামক পদার্থসমূহের বলে মনে করা
হয়।যেমন এমব্লিকানিন-এ (৩৭%), এমব্লিকানিন-বি
(৩৩%), পানিগ্লুকোনিন (১২%) এবং পেডাংকুলাগিন (১৪%).এতে আরো আছে পানিক্যাফোলিন, ফিলানেমব্লিনিন-এ,
বি, সি, ডি,
ই এবং এফ।এই ফলে অন্যান্য ‘পলিফেনল’ও থাকে। যেমন- ফ্ল্যাভোনয়েড,
কেমফেরল, এলাজিক এসিড ও গ্যালিক এসিড।
ব্যবহার:
আমলকির ভেষজ গুণ রয়েছে অনেক। ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে
ব্যবহার করা হয়। আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে ৩ গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’
রয়েছে। আমলকিতে কমলার চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের
চেয়ে ১২০ গুণ বেশি, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার চেয়ে ৬০
গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে।
একজন বয়স্ক লোকের প্রতিদিন ৩০ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ দরকার।
দিনে দুটো আমলকি খেলে এ পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ পাওয়া যায়। আমলকি খেলে মুখে রুচি বাড়ে।স্কার্ভি
বা দন্তরোগ সারাতে টাটকা আমলকি ফলের জুড়ি নেই। এছাড়া পেটের পীড়া, সর্দি, কাশি ও রক্তহীনতার জন্যও খুবই
উপকারী।লিভার ও জন্ডিস রোগে উপকারী বলে আমলকি ফলটি বিবেচিত। আমলকি, হরিতকী ও বহেড়াকে একত্রে ত্রিফলা বলা হয়। এ তিনটি শুকনো ফল একত্রে
রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালবেলা ছেঁকে খালি পেটে শরবত হিসেবে খেলে পেটের অসুখ ভালো
হয়।বিভিন্ন ধরনের তেল তৈরিতে আমলকি ব্যবহার হয়। কাঁচা বা শুকনো আমলকি বেটে একটু
মাখন মিশিয়ে মাথায় লাগালে খুব তাড়াতাড়ি ঘুম আসে।কাঁচা আমলকি বেটে রস প্রতিদিন
চুলে লাগিয়ে দুতিন ঘন্টা রেখে দিতে হবে। এভাবে একমাস মাখলে চুলের গোড়া শক্ত,
চুল উঠা এবং তাড়াতড়ি চুল পাকা বন্ধ হবে।
ঔষধি গুণ*
*
আমলকী কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে।
* বমি বন্থে কাজ করে।
* দীর্ঘমেয়াদি কাশি সর্দি হতে উপকার পাওয়ার জন্য আমলকীর নির্যাস উপকারী।
* এটি হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক।
* বমি বন্থে কাজ করে।
* দীর্ঘমেয়াদি কাশি সর্দি হতে উপকার পাওয়ার জন্য আমলকীর নির্যাস উপকারী।
* এটি হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক।
ভিটামিন সি’সমৃদ্ধ আমলকীতে প্রচুর পরিমাণে এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
উপাদান রয়েছে। বিভিন্ন অসুখ সারানো ছাড়াও রোগ প্রতিরোধক ৰমতা গড়ে তুলতেও আমলকী দারুণ
সাহায্য করে। আমলকীর গুণাগুণের জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধেও এখন আমলকীর নির্যাস ব্যবহার
করা হচ্ছে।
আমলকী খাওয়ার উপকারিতা
*
ভিটামিন সি’সমৃদ্ধ আমলকীতে যথেষ্ট পরিমাণে এ্যান্টি অঙ্েিডন্ট
রয়েছে, যা ফ্রি র্যাডিকালস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
বুড়িয়ে যাওয়া ও সেল ডিজেনারেশনের অন্যতম কারণ এই ফ্রি র্যাডিকালস।
*
আমলকী ত্বক, চুল ও চোখ ভাল রাখার জন্য
উপকারী। এতে রয়েছে ফাইটো-কেমিক্যাল যা চোখের সঙ্গে জড়িও ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে
সাহায্য করে।
*
আমলকী হজমে সাহায্য করে ও স্টমাক এ্যাসিডে ব্যালেন্স বজার রাখে।
*
আমলকী লিভার ভাল রাখে, ব্রেনের
কার্যকলাপে সাহায্য করে ফলে মেন্টাল ফাংশনিং ভাল হয়।
*
আমলকী বস্নাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ
করতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল লেভেলেও কম রাখাতে যথেষ্ট সাহায্য করে।
*
হার্ট সুস্থ রাখে, ফুসফুসকে শক্তিশালী
করে তোলে।
*
শরীর ঠান্ডা রাখে, শরীরের কার্যৰমতা
বাড়িয়ে তোলে, মাসল টোন মজবুত করে।
*
লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলে দাঁত ও নখ ভাল রাখে।
*
জ্বর, বদহজম, সানবার্ন,
সানস্ট্রোক থেকে রৰা করে।
*
আমলকীর জুস দৃষ্টি শক্তি ভাল রাখার জন্য উপকারী। ছানি প্রতিরোধ
করতে সাহায্য করে। ব্রণ ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যায় উপকারী।
*
পেটের জ্বালা জ্বালাভাব কম রাখে। লিভারের কার্যকলাপে সাহায্য করে,
পাইলস সমস্যা কমায়।
*
শরীরের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে। ব্রঙ্কাইটেসও
এ্যাজমার জন্য আমলকীর জুস উপকারী।
*
আমলকী গুঁড়োর সঙ্গে সামান্য মধু ও মাখন মিশিয়ে খাওয়ার আগে থেকে
পারেন। খিতে বাড়াতে সাহায্য করে।
*
এক গস্নাস দুধ বা পানির মধ্যে আমলকী গুঁড়ো ও সামান্য চিনি মিশিয়ে
দিনে দু’বার খেতে পারেন। এ্যাসিডেটের সমস্যা কম রাখতে সাহায্য করবে।
*
আমলকীতে সামান্য লবণ, লেবুর রস মাখিয়ে
রোদে রাখুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর খেতে পারেন।
*
খাবারের সঙ্গে আমলকীর আচার খেতে পারেন। হজমে সাহায্য করবে।
*
আমলকী মাঝারি আকারে টুকরো করে নিয়ে ফুটনত্ম পানির মধ্যে দিন।
আমলকী নরম হয়ে তরে নামিয়ে ঝরিয়ে লবণ, আদা কুঁচি, লেবুর রস মাখিয়ে রোদে রেখে দিতে পারেন। সারা বছরই ভাল থাকবে।
নিম:
নিম একটি ঔষধি গাছ, বৈজ্ঞানিক নাম(AZADIRACHTA
INDICA)। এর ডাল, পাতা, রস, সবই কাজে
লাগে। নিম একটি বহু বর্ষজীবি ও চির হরিত বৃক্ষ। কৃমিনাশক হিসেবে নিমের রস খুবই
কার্যকর।নিমের কাঠ খুবই শক্ত। এ কাঠে কখনো ঘুণ ধরে না। পোকা বাসা বাঁধে না। উইপোকা
খেতে পারে না। এ কারণে নিম কাঠের আসবাবপত্রও তৈরি করা হচ্ছে আজকাল। এছাড়া
প্রাচীনকাল থেকেই বাদ্যযন্ত্র বানানোর জন্য কাঠ ব্যবহার করা হচ্ছে। এর উত্পাদন ও
প্রসারকে উত্সাহ এবং অন্যায়ভাবে নিম গাছ ধ্বংস করাকে নিরুত্সাহিত করছে। নিমের এই
গুনাগুনের কথা বিবেচনা করেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ‘একুশ শতকের বৃক্ষ’ বলে ঘোষনা
করেছে।
নিম একটি বহু বর্ষজীবি ও চির হরিত বৃক্ষ।নিম গাছের পাতা, ফল, ছাল বা বাকল, নিমের
তেল,বীজ। এক কথায় নিমের সমস্ত অংশ ব্যবহার করা যায়।
ঔষধি গুণাগন:
বিশ্বব্যাপী নিম গাছ, গাছের পাতা,
শিকড়, নিম ফল ও বাকল ওষুধের কাঁচামাল হিসেবে
পরিচিত। বর্তমান বিশ্বে নিমের কদর তা কিন্তু এর অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে ব্যহারের
জন্য। নিম ছত্রাকনাশক হিসেবে, ব্যাকটেরিয়া রোধক হিসেবে ভাইরাসরোধক
হিসেবে, কীট-পতঙ্গ বিনাশে চ্যাগাস রোধ নিয়ন্ত্রণে,
ম্যালেরিয়া নিরাময়ে,দন্ত চিকিতসায়
ব্যাথামুক্তি ও জ্বর কমাতে, জন্ম নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা
হয়।
ব্যবহার:
*
কফজনিত বুকের ব্যথা: অনেক সময় বুকে কফ জমে বুক ব্যথা করে। এ
জন্য ৩০ ফোটা নিম পাতার রশ সামান্য গরম পানিতে মিশিয়ে দিতে ৩/৪ বার খেলে বুকের ব্যথা
কমবে। গর্ভবতী,শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য এ ঔষধটি নিষেধ।
*
কৃমি: পেটে কৃমি হলে শিশুরা রোগা হয়ে যায়। পেটে বড় হয়।
চেহারা ফ্যকাশে হয়ে যায়। এ জন্য ৫০ মিলিগ্রাম পরিমাণ নিম গাছের মূলের ছালের গুড়া
দিন ৩ বার সামান্য পানি গরমসহ খেতে হবে।
*
উকুন নাশ: নিমের পাতা বেটে হালকা করে মাথায় লাগান। ঘন্টা খানেক
ধরে মাথা ধুয়ে ফেলুন। ২/৩ দিন এভাবে লাগালে উকুন মরে যাবে।
*
অজীর্ণ: অনেকদিন ধরে পেটে অসুখ। পাতলা পায়খানা হলে ৩০ ফোটা নিম
পাতার রস, সিকি কাপ পানির সঙ্গে মিশিয়ে সকাল- বিকাল
খাওয়ালে উপকার পাওয়া যাবে।
*
খোস পাচড়া: নিম পাতা সিদ্ধ করে পানি দিয়ে গোসল করলে খোসপাচড়া
চলে যায়। পাতা বা ফুল বেটে গায়ে কয়েকদিন লাগালে চুলকানি ভালো হয়।
*
পোকা-মাকড়ের কামড়: পোকা মাকড় কামল দিলে বা হুল ফোটালে নিমের
মূলের ছাল বা পাতা বেটে ক্ষত স্থানে লাগালে ব্যথা উপশম হবে।
*
দাতের রোগ: নিমের পাতা ও ছালের গুড়া কিংবা নিমের চাল দিয়ে
নিয়মিত দাত মাজলে দাত হবে মজবুত, রক্ষা পাবে রোগ।
*
জন্ম নিয়ন্ত্রণে নিম: নিম তেলা একটি শক্তিশালী শ্রক্রানুনাশক
হিসেবে কাজ করে। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন যে, নিম
তেল মহিলাদের জন্য নতুন ধরনের কার্যকরী গর্ভনিরোধক হতে পারে। এটি ৩০ সেকেন্ডের
মধ্যেই শুক্রানু মেরে ফেলতে সক্ষম।
মুখের দাগ দূর করার সব থেকে ভাল ওষুধ হল নিম৷ মুখে ব্রনের
সমস্যায় ভুগছেন? চিন্তা করার দরকার নেই৷ নিম পাতার প্যাক
মেখেই আপনি এর থেকে পরিত্রান পেতে পারেন৷ কি করে তৈরি করবেন এই প্যাকটা চলুন জেনে
নিই৷ চার পাঁচটা নিম পাতা ভাল করে ধুয়ে মিক্সিতে পিষে নিন৷ এর মধ্যে এক চামচ
মূলতানি মাটি, অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন৷
প্যাকটা যদি গাঢ় হয়ে যায় তাহলে ওর মধ্যে গোলাপ জল মিশিয়ে নিন৷ মুখে লাগিয়ে বেশ
কিছুক্ষন রেখে দিন৷ প্যাকটা মুখে শুকিয়ে গেলে হালকা উষ্ণ জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে
ফেলুন৷
***************
🕮 ই-বুক পড়ুন, 🗏 কাগজের অপচয় রোধ
করুন,
এসো 📖 ইবুক পড়ি, 🌱সবুজ পৃথিবী গড়ি।
প্রয়োজনীয়
সকল শিক্ষণীয় বাংলা বই নিয়ে আসুন আপনার হাতের মুঠোয়! পড়ালেখাকে আমি আপনাদের হাতের
মুঠোয় এনে দিলাম ,
সংগ্রহের করার দ্বায়িত্ব আপনাদের.....!!!
পড়ুন
যে কোন স্থানে যে কোন সময়… ইবুক হতে পারে বোরিং ,
বেকার ও অবসর সময়ের অন্যতম সঙ্গী। এই জন্য
💻
কম্পিউটার-📱
মোবাইল স্ক্রিন অটো-অ্যাডজাস্টেড ( অর্থাৎ পড়তে ডানে বামে মুভ করা লাগবে না) ইউনিকোড ঝকঝকে বাংলা টেক্সট ফরম্যাটে
(স্ক্যান বিহীন) ৫০০+ (4.5 GB) শিক্ষামূলক প্রয়োজনীয় বাংলা বই..এর ডিভিডি (DVD) করা হয়েছে যা কপি করে কম্পিউটার ও মোবাইল পড়তে পারবেন।
তাছাড়া
এই ই-বুক গুলোতে বুকমার্ক মেনু 🔖
ও হাইপার লিংক মেনু 👆
যুক্ত করা হয়েছে ফলে খুব সহজে যে কোন অধ্যায়ে এ ক্লিক করেই যেতে পারবেন স্ক্রল করা
লাগবে না..
৫০০+
শিক্ষামূলক প্রয়োজনীয় বাংলা বই বা ইবুকের
থেকে নেওয়া কিছু বইয়ের
ফোন্ডার ডাউনলোড লিংকঃ ব্রাউজারের এড্রেস বারে লিখুনঃ
👆
bit.ly/tanbir
তারা
জাস্ট একবার কয়েকটি বই ডাউনলোড করে মোবাইলে পড়ে দেখুন..!
এই
বই গুলো পড়ে যদি ভালো লাগে এবং এই রকম আরো ইবুক পেতে এই আপডেট ৫০০ বাংলা ইবুকের ডিভিডি সংগ্রহ করুন ,
দাম মাত্র ৩০০ টাকা,
যা যে কোন একটি সাধারণ বইয়ের দামের সমান …
যারা
আগে আমাদের থেকে ইবুকের ডিভিডি কুরিয়ার করে নিয়েছিলেন তারা চাইলে এই নতুন ডিভিডিও
কুরিয়ারের মাধ্যমে নিতে পারেন।
কুরিয়ারের
মাধ্যমে নিতে চাইলে অথবা ইবুক সম্পর্কে যে
কোনো সাহায্যের জন্য নিঃসঙ্কোচে কল করুন 01738359555
( Tanbir Ahmad
)
এতোদিন
যারা অনেক কষ্ট করে খুঁজে খুঁজে একটা একটা বই ডাউনলোড করেছেন তাদের কথা চিন্তা করে
ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কষ্ট লাগবের জন্য অর্থাৎ রেড়িমেট সব প্রয়োজনীয় বই হাতের কাছে
পেতে ... !!!
আপনি
চাইলে এই ই-বুক সমূহের প্রায় 50%
বই (মোবাইল ভার্সন ও নতুন গুলো ব্যাতিত) আমাদের “প্রয়োজনীয় বাংলা
বই” নামক ইবুকের 👆
ওয়েবসাইট (ভিজিটর সংখ্যা ৭৫ লাখ) ও
👆 পেইজ (ফ্যান সংখ্যা প্রায় ৮ লাখ) থেকে
একটা একটা করে খুঁজে এমবি খরচ করে ফ্রিতে ডাউনলোড করে নিতে পারেন ! এতে অবশ্যই
আপনার অনেক সময় ও এমবি খরচ হবে ! আপনাদের সময় ও এমবি বাচাতে অর্থাৎ কষ্ট লাগবের
জন্য …রেড়িমেট সব প্রয়োজনীয় বই হাতের কাছে পেতে..!
এই ইবুকের ডিভিডি সার্ভিস চালু করেছি । আমাদের এ আয়োজন উদ্যেশ্য বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছন্ন করে রাখা।
********
তথ্যসূত্র:
*
Saeed S, Tariq P (Jan 2007); “Antibacterial activities of Emblica officinalis
and Coriandrum sativum against Gram negative urinary pathogens”। Pak J Pharm Sci 20 (1): পৃ. 32–5।
* This citation will be automatically completed in the next few minutes. You can jump the queue or expand by hand
* This citation will be automatically completed in the next few minutes. You can jump the queue or expand by hand
This
citation will be automatically completed in the next few minutes. You can jump
the queue or expand by hand
*
Ganju L, Karan D, Chanda S, Srivastava KK, Sawhney RC, Selvamurthy W (Sep
2003); “Immunomodulatory effects of agents of plant origin”। Biomed Pharmacother. 57 (7): পৃ.
*
Qureshi SA, Asad W, Sultana V (Jan 2009); “The Effect of Phyllantus emblica
Linn on Type — II Diabetes, Triglycerides and Liver — Specific Enzyme”। Pakistan Journal of Nutrition. 8 (2): পৃ. 125–128।
* Dharmananda S. Emblic Myrobalans: Amla, Institute of Traditional Medicine [১]
* Dharmananda S. Emblic Myrobalans: Amla, Institute of Traditional Medicine [১]
*
Habib-ur-Rehman, Yasin KA, Choudhary MA, et al. (Jul 2007); “Studies on the
chemical constituents of Phyllanthus emblica”। Nat. Prod. Res. 21 (9): পৃ. 775–81।
*
Michel H. Porcher (2006). Sorting Coccinia names [১]
*
Linney, G. (1986); “Coccinia grandis (L.) Voight: A new cucurbitaceous weed in
Hawai’i”। Hawaii Botanical Society Newsletter
25 (1): পৃ. 3–5।
*
Artemis P. Simopoulos and C. Gopalan, ed. (2003), Plants in Human Health and
Nutrition Policy, প্রকাশক: Karger Publishers, আইএসবিএন 3-8055-7554-8
*
Taur D.J., Patil R.Y.,”Mast cell stabilizing, antianaphylactic and
antihistaminic activity of Coccinia grandis fruits in asthma”. Chinese Journal
of Natural Medicines. 9 (5) (pp 359-362), 2011.
*
একুশ শতকের উপকারী গাছ, নারগিস আক্তার।
ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ৫ নভেম্বর ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ।
*
গ্রামের ডাক্তার নিম, BD Students Talk। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ৫ মে ২০১২
খ্রিস্টাব্দ।
*
নিম।, ফয়েজ, শাহজাহান
আলী বিপাশ। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৭জানুয়ারী ২০১০ খ্রিস্টাব্দ।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক
প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক বা বই, 💻সফটওয়্যার ও 🎬টিটোরিয়াল কালেকশ সংগ্রহ করতে!
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593
এখানে👆 ক্লিক করুন
🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593
এখানে👆 ক্লিক করুন
🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক
আপডেট পেতে
আপডেট ই-বুক
মন্তব্য দিন
প্রয়োজনীয় বাংলা বই
আমার সম্পর্কে !
- Tanbir ebooks
0 মন্তব্য(গুলি):