ভিজিটর সংখ্যা

জনপ্রিয়

T@NB!R ব্লগ সংরক্ষাণাগার

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Social

Random Post

নাম

your name

ইমেল *

Your Email

বার্তা *

your message

Pages

Like Us On Facebook

Popular Posts

শুক্রবার, ১০ আগস্ট, ২০১৮

postheadericon জেনে নিন কিছু ভেষজ উদ্ভিদের অসাধারণ গুণাগুণ


                                        রোগ নিরাময়ে গাছের উপকারিতা
আমাদের চারপাশে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ রয়েছে। এর প্রায় সকলই মানুষের কল্যানে আল্লাহর সৃষ্টি। কিন্তু কোন উদ্ভিদে কি গুন তা আমরা সবাই জানি না। প্রত্যকটি ভেজষ উদ্ভিদেরই কিছু না কিছু ঔষধী গুন রয়েছে। বাংলাদেশে প্রায় পাঁচ হাজার উদ্ভিদ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সাড়ে পাঁচ শ ঔষধি উদ্ভিদ প্রজাতি বা ভেষজ। ঔষুধ শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে ভেষজ উদ্ভিদের চাহিদা সারা বিশ্বের মতো আমাদের দেশে ক্রমেই বেড়ে চলেছে। ইউনানি, আয়ুর্বেদ ও হোমিওপ্যাথি ওষুধ উৎপাদনে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি বিউটি পার্লার ও প্রসাধনীতে এখন প্রচুর ভেষজ উপাদান ব্যবহৃত হচ্ছে।
বাংলাদেশে স্বল্পসময়ে কম জমিতে অধিক হারে উৎপাদন করে অধিক মুনাফা অর্জন করা সম্ভব_এমন ঔষধি রয়েছে ২৫টির মতো। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে_পুদিনা, ঘৃতকুমারী, থানকুনি, অর্জুন, আমলকী, হরীতকী, কালমেঘ, নিম, বহেড়া, কালিজিরা, বসাক, উলটকমল, অশ্বগন্ধা, সর্পগন্ধা, তুলসী, মেথি, সোনাপাতা, যষ্টিমধু, বাবলা, শতমূলী, ইসবগুল, আদা, রসুন, হলুদ, পিঁয়াজ ইত্যাদি।

নীচে কিছু ভেজষ উদ্ভিদের ঔষধী গুনাগন তুলে ধরা হলো:

বাসক:

বাসক একটি ভারত উপমহাদেশীয় ভেষজ উদ্ভিদ। আর্দ্র, সমতলভূমিতে এটি বেশী জন্মে। লোকালয়ের কাছেই জন্মে বেশী। হালকা হলুদে রংয়ের ডালপালায়ক্ত ১ থেকে ২ মি. উঁচু গাছ, ঋতুভেদে সর্ব্বদাই প্রায় সবুজ থাকে। বল্লমাকারের পাতা বেশ বড়। ফুল ঘন, ছোট স্পাইকের ওপর ফোটে। স্পাইকের বৃন্ত পাতার চেয়ে ছোট। স্পাইকের ওপর পাতার আকারে উপপত্র থাকে যার গায়ে ঘন এবং মোটা শিরা থাকে। ফুলের দল (কোরোল্লা বা পত্রমূলাবর্ত) সাদা বর্ণ। তার ওপর বেগুনী দাগ থাকে। ফল সুপারি আকৃতির; বীজে ভর্তি।
বাসকের ঔষধী গুণ:
তাজা অথবা শুকানো পাতা ওষুধের কাজে লাগে। বাসকের পাতায় “ভাসিসিন” নামীর ক্ষারীয় পদার্থ এবং তেল থাকে। শ্বাসনালীর লালাগ্রন্থিকে সক্রিয় করে বলে বাসক শ্লেষ্মানাশক হিসেবে প্রসিদ্ধ । বাসক পাতার নির্যাস, রস বা সিরাপ শ্লেষ্মা তরল করে নির্গমে সুবিধা ক’রে দেয় বলে সর্দি, কাশি এবং শ্বাসনালীর প্রদাহমূলক ব্যাধিতে বিশেষ উপকারী। তবে অধিক মাত্রায় খেলে বমি হয়, অন্তত: বমির ভাব বা নসিয়া হয়, অস্বস্তি হয়। বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় বাসকের ভেষজ গুণাবলি প্রমাণিত হয়েছে।
এর মূল, পাতা, ফুল, ছাল সবই ব্যবহার হয়।
প্রয়োগ:
১. বাসক পাতার রস ১-২ চামচ হাফ থেকে এক চামচ মধুসহ খেলে শিশুর সদির্কাশি উপকার পাওয়া যায়।
২. বাসক পাতার রস স্নানের আধ ঘন্টা আগে মাথায় কয়েকদিন মাখলে উকুন মরে যায়। আমবাত ও ব্রণশোথে (ফোঁড়ার প্রাথমিক অবস্থা) বাসক পাতা বেটে প্রলেপ দিলে ফোলা ও ব্যথা কমে যায়।
৩. যদি বুকে কফ জমে থাকে এবং তার জন্যে শ্বাসকষ্ট হলে বা কাশি হলে বাসক পাতার রস ১-২ চামচ এবং কন্টিকারীরস ১-২ চামচ, ১ চামচ মধুসহ খেলে কফ সহজে বেরিয়ে আসে।
৪. প্রস্রাবে জ্বালা-যন্ত্রনা থাকলে বাসকের ফুল বেটে ২-৩ চামচ মিছরি ১-২ চামচ সরবত করে খেলে এই রোগে উপকার পাওয়া যায়।
৫. জ্বর হলে বা অল্প জ্বর থাকলে বাসকের মূল ৫-১০ গ্রাম ধুয়ে থেঁতো করে ১০০ মিলি লিটার জলে ফোটাতে হবে।
৬. ২৫ মিলি লিটার থাকতে নামিয়ে তা ছেঁকে নিয়ে দিনে ২ বার করে খেলে জ্বর এবং কাশি দুইই চলে যায়।
৭. বাসকের কচিপাতা ১০-১২ টি এক টুকরো হলুদ একসঙ্গে বেটে দাদ বা চুলকানিতে লাগলে কয়েকদিনের মধ্যে তা সেরে যায়।
৮. বাসকপাতা বা ফুলের রস ১-২ চামচ মধু বা চিনি ১চামচসহ প্রতিদিন খেলে জন্ডিস রেগে উপকার পাওয়া যায়।
৯. পাইরিয়া বা দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়লে বাসক পাতা ২০ টি থেঁতো করে ২ কাপ জলে সিদ্ধ করে ১ কাপ থাকতে নামিয়ে ঈষদুষ্ণ অবস্থায় কুলকুচি করলে এই রোগে উপকার পাওয়া যায়।
ভেষজ দাওয়াই:
* শিশুর পেটে কৃমি থাকলে বাসকের ছালের ক্বাথ খাওয়ালে এর উগ্র তিক্ত স্বাদ কৃমি বের হয়ে যায়।
* যাদের হাঁপানির টান আছে তারা বাসক পাতা শুকনো করে, ওই পাতা বিড়ি বা চুরুটের মতো পাকিয়ে এর সাহায্যে ধূমপান করলে শ্বাসকষ্ট প্রশমিত হয়।
* যাদের গায়ে ঘামের গন্ধ হয় তারা বাসক পাতার রস গায়ে লাগালে দুর্গন্ধ দূর হবে।
*বাসকপাতার রস ও শঙ্খচূর্ণ মিশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করলে রং ফরসা হবে।
* এক কলসি পানিতে তিন-চারটি বাসকপাতা ফেলে তিন-চার ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখার পর সেই পানি বিশুদ্ধ হয়ে যায়। এরপর ব্যবহার করতে পারেন।
* পাতার রস নিয়মিত খেলে খিঁচুনি রোগ দূর হয়ে যায়।
* বাসক পাতার রস মাথায় লাগালের উকুন চলে যায়।
* বাসক পাতা বা ফুলের রস এক বা দুই চামচ মধু বা চিনি দিয়ে খেলে জন্ডিস ভালো হয়।
* শরীরে দাদ থাকলে বাসক পাতার রস লাগালে ভালো হয়ে যায়।
অন্যান্য উপকারিতা:
বাসকের পাতা সবুজ খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং পাতা থেকে হলদে রং পাওয়া যায়। বাসক পাতায় এমন কিছু ক্ষারীয় পদার্থ আছে যায় ফলে ছত্রাক জন্মায় না এবং পোকামাকড় ধরে না বলে ফল প্যাকিং এবং সংরক্ষণ করার কাজে ব্যবহৃত হয়। পাতায় কিছু দুর্গন্ধ আছে বলে পগুরা মুখ দেয় না। সেই কারণে চাষ আবাদের জন্য জমি উদ্ধারের কাজে বাসকের পাতা বিশেষ উপকারী।
মঙ্গলবার, ৭ আগস্ট, ২০১৮

postheadericon নীরোগ দীর্ঘ জীবন ৫০টি উপায় :

সমীক্ষায় দেখা গেছে আমাদের আগের প্রজন্মের মানুষেরা আমাদের থেকে দীর্ঘজীবি হতেন। এর কারণ হিসেবে বিজ্ঞানীরা মনে করেন তখনকার দষণমুক্ত আবহাওয়া, ভেজালহীন খাবার আর এক ধরনের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা যা তারা মেনে চলতেন। সেই বিষহীন পৃথিবী আর আমরা ফিরে পাব না। তবে ড্যালাসের ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট লরা লিউইস-এর তত্ত্ব অনুযায়ী দৈনন্দিন জীবনে সামান্য বদল এনে বাড়ানো যায় এই প্রজন্মের মানুষের গড় আয়ু। লরা লিউইস-এর তত্ত্ব অবলম্বনে এই প্রবন্ধটি।

 
উপায়–১ প্রাণ খুলে হাসুন
হাসিও ওষুধ। দীর্ঘ, নিরোগ জীবনের জন্য হাসি অনেক উপকারে আসবে আপনার। একটা হিসেবে দেখা গেছে রোয়িং মেশিনে মিনিট দশেক ব্যায়াম করলে হার্টের যে উপকার হয় চব্বিশ ঘন্টায় শ খানেক বার হাসলেও সেই একই কাজ হয়। অতএব হাসুন। মনে রাখবেন কোনো ঘটনার কারণে স্বাভাবিক হাসিতে যে উপকার, চেষ্টা করে হাসলেও সেই উপকার। হাসিতে শুধু হার্ট নয় সারা শরীরেরও নানা উপকার হয়।
বেশি করে হাসুন। যখন কথা বলছেন তখন, গাড়িতে আছেন, এমনকি যখন অফিসে কাজ করছেন তখনও। হাসির উপকারিতার কথা সবসময় মাথায় রাখুন।
অন্যদের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা করুন। এমন গান শুনুন যা শুনে আপনার মন ভালো থাকে। আপনার মুখের ভঙ্গি সম্পর্কে সচেতন হন। যদি চেহারায় বিষণ্নতা থাকে তাহলে চোখেমুখে খুশীর ছাপ ফুটিয়ে তুলুন।
তবে হ্যাঁ, যতই হাসুন, যখনই হাসুন এমন কিছু করবেন না যাতে আপনাকে বোকা বোকা লাগে বা অন্যরা কিছু মনে করতে পারে।
উপায়–২ পেটটাকে ক্যানভাস ভাবুন
শরীর ভালো রাখার জন্য রোজকার খাবারে বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা করুন। দৈনন্দিন খাদ্যতালিকা এমন হওয়া উচিত যাতে সর্বাঙ্গীণ পুষ্টি আপনার জোটে। এ কাজটা সহজ হয় যদি খাবারের থালাটি আপনার চোখে ভাসে। খালি থালাটিকে মনে মনে তিন ভাগে ভাগ করুন। তার মধ্যে অর্ধেক থালায় অর্থাৎ অর্ধেক ভাগে থাকবে কার্বোহাইড্রেট প্রধান খাবার, তিনের এক অংশে শাকসব্জি আর ছয়ের এক অংশে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার। খাবার নির্বাচন করার সহজ পদ্ধতি হল খাবারের রং, গন্ধ, চেহারার দিকে লড়্গ্য রাখা। তবে কৃত্রিম রং, গন্ধ নয়। খেয়াল করে দেখবেন আপনার পেটের খাবারে যদি নানা রং থাকে তা হলে সেগুলো আসছে শাকসব্জি থেকে। যেমন গাজরের কমলা, বিটের লাল, কুমড়ার হলুদ, বিনের সবুজ ইত্যাদি। আর একটা কথা, খাবারে তন্ত্রু অর্থাৎ ফাইবার জাতীয় খাবার রাখার চেষ্টা করবেন। ফাইবার পেট পরিষকার রাখার উত্তম উপায়। এছাড়া এই ধরনের প্রকৃতিজ রঙিন খাবার আপনার ইমিউনিটি সিস্টেমের উন্নতি ঘটাবে। যখনই কোনো রেস্তোরাঁয় খেতে যাবেন স্যালাড বার-এর দিকটা ভুলবেন না। মাছ মাংস খেলেও আপনার পেটটাকে ক্যানভাস ভেবে কিছু প্রকৃতিজ রং অ্যাড করুন সব্জি বা ফলের মাধ্যমে।
উপায়–৩ ঘুমের কোনো বিকল্প নেই
ভালো ঘুম না হলে পরের দিনটাই মাটি। ব্যক্তি বিশেষে ঘুমের সময়ের তারতম্য হলেও সাধারণভাবে আট-ন ঘন্টার ঘুম আমাদের দরকার। তবে যে যতক্ষণই ঘুমান, দেখতে হবে সেই ঘুমের কোয়ালিটি যাতে ভালো হয়। অর্থাৎ ঘুমটা যেন বেশ গাঢ় হয়। গাঢ় ঘুমের জন্য কয়েকটি কথা মনে রাখা উচিত। সেগুলো হল ঘুমানোর বেশ কয়েক ঘন্টা আগেই চা, কফি, সিগারেট খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
রাতে ভারী মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া চলবে না। ঘুমানোর আগে বেশি পরিশ্রম, উত্তেজনা ঠিক নয়। ঘুমের ওষুধ নিয়মিত খাওয়াও ক্ষতিকর। ঘুমাতে যাওয়ার একঘন্টা আগে দরকার হলে ক্যালসিয়াম-ম্যাগনেশিয়াম সাপিস্নমেন্ট খেতে পারেন। আর একটা কথা ঘুমের সময় ছাড়া বিছানা ব্যবহার করবেন না।
বেড রুমটাকে ডাইনিং রুম বা অফিসের কাজের জন্যও ব্যবহার করা উচিত নয়।
উপায়–৪ বন্ধু বিটা ক্যারোটিন
জানেন কি রোজ একটা মিষ্টি আলু খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যেতে পারে? কারণ, মিষ্টি আলুতে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন। বিটা ক্যারোটিন হল এ্যান্টি অক্সিডেন্ট। গবেষণায় দেখা গেছে বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার যারা বছর কুড়ি ধরে খাচ্ছেন তাদের ফুসফুস, মুখ, গলা, ঠলাডার, ত্বক, ব্রেস্ট ইত্যাদির ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কম। তাছাড়া নিয়মিত বিটা ক্যারোটিন খেলে বয়স্কদের চোখে ছানি বা চোখের অন্যান্য সমস্যাও কম হয়। এ ছাড়া ত্বক ভালো থাকে, শ্বাসনালী পরিষকার থাকে, হাড় ভালো থাকে। বিটা ক্যারোটিন যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যায় কমলা, হলুদ, গাঢ় সবুজ বর্ণ শাক সব্জিতে। কুমড়া, গাঁজর, মিষ্টি আলু, শাক, ফুলকপি, পিচ, অ্যাপ্রিকট, পাকা পেঁপে ইত্যাদিও বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার।
এবার থেকে যখনই সকাল-বিকেল-রাতের খাবার খাবেন দেখবেন যেন বিটা ক্যারোটিন আছে এমন শাকসব্জি, ফল খাচ্ছেন। মনে রাখবেন বিটা ক্যারোটিনে আছে যে কোনো রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা।
উপায়–৫ সাহায্য নিন সুগন্ধির
অসম্ভব মানসিক চাপে রয়েছেন? ভ্যানিলা ও আমন্ড সেন্ট শুকে দেখুন, হাল্কা লাগবে। ঘুম আসছে না? ল্যাভেন্ডার সেন্ট, ভ্যানিলা ও আমন্ড সেন্ট শুকে দেখুন, দেখবেন কখন ঘুমিয়ে পড়েছেন।
গন্ধের সঙ্গে আমাদের শরীর, মন, আবেগের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। ইদানীং অ্যারোমাথেরাপির গুরুত্ব বাড়ছে এই কারণেই। জাপানে এক পরীড়্গায় দেখা গেছে কিছু কিছু গন্ধ আমাদের কাজে ভুল করার হার কমিয়ে দেয় অনেকখানি।
এসেনশিয়াল অয়েল সোজাসুজি ত্বকে লাগালে সেই অয়েল যেন আমন্ড বা অন্য ভেজিটেবল অয়েলভিত্তিক হয়। এক বাটি পানিতে কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল ফেলুন, তারপর সেটা ধীরে ধীরে উবে যেতে দিন। অ্যারোমাথেরাপি ক্যান্ডল ঘরে জ্বালিয়ে রাখুন। সাইনাস পরিষকার রাখতে স্নানের পানিতে কয়েক ফোঁটা ইউক্যালিপটাস বা রোজমেরি অয়েল দিন। এসেনশিয়াল অয়েল বেশি মাত্রায় ব্যবহার করবেন না। হিতে বিপরীত হতে পারে। কতটা কতক্ষণ ব্যবহার করলে ভালো বোধ করেন সেটা পরীক্ষা করে দেখুন।
উপায়–৬ ফাইবার থাক খাবারে
নিয়মিত পেট পরিষকার না হওয়া শরীরে অনেক রোগের কারণ। কোষ্ঠবদ্ধতা থেকে আসতে পারে ভেরিকোজ ভেনস, হেমারয়েড, উচ্চ রক্তচাপ এমনকি কোলোন, পাকস্থলী, প্যানক্রিয়াস, প্রেস্ট এবং প্রস্টেটের ক্যান্সারও। অতএব রোজ যাতে পেট পরিষকার হয় সেদিকে বিশেষ লড়্গ্য রাখুন। এ ড়্গেত্রে আপনাকে সাহায্য করবে ফাইবার।
শাকসব্জি, ফলের যে অংশটা হজম করা যায় না সেটাই হল ফাইবার। এটা হজম না হয়ে শরীর থেকে বেরিয়ে যায় অন্য বর্জ্য পদার্থ সঙ্গে নিয়ে। তাই পেট পরিষকার রাখায় ফাইবারের উপকারিতা খুব এবং পেট পরিষকার থাকলে অনেক অসুখ থেকেই রেহাই পাওয়া যায়।
অন্তত আধকাপ শিম বা শিম জাতীয় শুটি পারলে রোজ, নইলে একদিন অন্তর অন্তর খান।
কলে ছাটা চাল, মিহি আটা না খেয়ে ঢেঁকিছাটা চাল, ভুসিযুক্ত আটা খান। দিনে বার তিনেক খোসাসুদ্ধ ফল কান। সারাদিনে প্রচুর পরিমাণে টাটকা শাকসব্জি খান।
যদি কোনো না কোনোভাবে ফাইবার খাওয়ার অভ্যাস না থাকে তাহলে খাদ্য তালিকায় ধীরে ধীরে ফাইবার বেশি মাত্রায় রাখুন। যেমন ধরুন প্রথম সপ্তাহে শুরুকরলেন ভুসিযুক্ত আটার রুটি। পরের সপ্তাহে বিন জাতীয় সব্জি, পরের সপ্তাহে খোসাযুক্ত ফল ইত্যাদি।

প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক

প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক বা বই, 💻সফটওয়্যার ও 🎬টিটোরিয়াল কালেকশ সংগ্রহ করতে!
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593

এখানে👆 ক্লিক করুন

🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক

আপডেট পেতে

আপডেট ই-বুক

Recent Posts

মন্তব্য দিন

আমার সম্পর্কে !