ভিজিটর সংখ্যা

জনপ্রিয়

T@NB!R ব্লগ সংরক্ষাণাগার

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Social

Random Post

নাম

your name

ইমেল *

Your Email

বার্তা *

your message

Pages

Like Us On Facebook

Popular Posts

শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০১৭

postheadericon সালাতামামি ২০১৬ (এক নজরে ২০১৬ সালের আলোচিত ঘটনা ছবিসহ)

৩৬৫ দিনের একটি বছর যখন শেষ হয়ে আসে তখন প্রতিটি মানুষই তার নিজের দিকে একবার হলেও তাকায়, কিছুটা হলেও ব্যক্তিজীবনের হিসাব মেলাতে চেষ্টা করে এই সময়ের সাফল্য আর ব্যর্থতার তালিকা দেখে। কারো জন্যে সেই সাফল্যের তালিকা হয়তো বেশ বড় হয়, কারো কাছে ছেড়ে যাওয়া বছরটিতে হয়তো প্রত্যাশিত সাফল্য আসেনি-এমনটিই মনে হতে পারে। কিন্তু বিষয়টি যখন একটি রাষ্ট্রের জন্যে হয় তখন এর সালাতামামি করা মোটেও চারটেখানি কথা নয়। তারপরও বছর শেষে বেশ গুরুত্বের সঙ্গে গোটা বছরের মূল্যায়ন করার একটি রেওয়াজ সর্বত্র চলে আসছে।এ মুহূর্তে ২০১৬ সালের ৩৬৫ দিনের কথা স্মরণ করলে অসংখ্য ঘটনার কথা সবারই মনে পড়বে- যা বছরের মূল্যায়নে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক বলে বিবেচিত হবে। সব ঘটনার হয়তো জায়গা এই লেখায় দেওয়া সম্ভব হবে না। তারপরও মোটা দাগে বছরের উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনার কথা আমরা স্মরণ করতে পারি এই ই-বুকে 
তাছাড়া এই ই-বুকে বুকমার্ক মেনু 🔖 ও হাইপার লিংক মেনু 📝👆 যুক্ত করা হয়েছে ফলে খুব সহজে যে কোন অধ্যায়ে এ ক্লিক করেই যেতে পারবেন স্ক্রল করা লাগবে না...এই বই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে অনলাইন লাইভ প্রিভিউ দেখে আসুন তারপর সিদ্ধান্ত নিন ডাউনলোড করবেন কিনা।

অনলাইনে পড়তে 🕮 বা লাইভ প্রিভিউ 👀 দেখতেঃ

🗊 সাইজঃ- ১০ এমবি

📝 পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৫০

📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖

postheadericon ২০১৬ সালে যেসকল গুণীজন হারালাম আমরা ...! দেখে নিন, ২০১৬-তে কাদেরকে হারালো বাংলাদেশ ও বিশ্ব।



কালের গর্ভে হারিয়ে গেল আরো একটি বছর। নানা দিক থেকেই ২০১৬ সালটি ছিল ঘটনাবহুল। এর পাশাপাশি আমরা হারিয়েছি দেশ-বিদেশের বহু বিশিষ্টজনকে। সেই বিবেচনায় ২০১৬ সালকে গুণীজন হারানোর বছর বলা যায়।
  

শেখ তৈয়বুর রহমান
একটানা ২০ বছর রাষ্ট্রীয় পতাকা বহনকারী খুলনা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট শেখ তৈয়বুর রহমান (৮২) মারা যান এ বছরের শুরুর দিনই। গত ১ জানুয়ারি খুলনার একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত বিএনপির রাজনীতির সঙ্গেই জড়িত ছিলেন তিনি।
মাহবুব হোসেন
অর্থনীতিবিদ মাহবুব হোসেন (৭১) মৃত্যুবরণ করে ৪ জানুয়ারি দিবাগত রাত পৌনে ৩টায়। যুক্তরাষ্ট্রের ক্লেভেল্যান্ড ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
রিডো বাইপাস সার্জারি ও ভাল্ভ পরিবর্তনের জন্য প্রায় এক মাস আগে সেখানে ভর্তি হন তিনি। চিকিৎসাধীন অবস্থাতেই মারা যান দেশের কৃষি ও খাদ্যনিরাপত্তা বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে যাওয়া এই অর্থনীতিবিদ।
মৃত্যুর আগে মাহবুব হোসেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ও সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এর আগে তিনি ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালকের উপদেষ্টা, নির্বাহী পরিচালক, আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ইরি) সামাজিক গবেষণা বিভাগের পরিচালক ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বি আইডিএস) মহাপরিচালকের দায়িত্বও পালন করেছেন তিনি।
জেনারেল জে এফ আর জ্যাকব
একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণে রাজি করিয়ে নিজ হাতে দলিলের খসড়া লিখিয়ে নেয়া বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু ভারতীয় জেনারেল জে এফ আর জ্যাকবকে হারিয়েছে আমরা এ বছর। গত ১৩ জানুয়ারি বুধবার সকালে দিল্লির একটি সামরিক হাসপাতালে মারা যান তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে গত ৩১ জানুয়ারি হাসপাতালে ভর্তি হন ভারতীয় সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত এই লেফটেন্যান্ট জেনারেল।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য সুপরিচিত জ্যাকব ১৯২৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন। মেজর জেনারেল জ্যাকব মুক্তিযুদ্ধকালে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ডের চিফ অব স্টাফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে জন্মগ্রহণকারী জ্যাকব ১৯ বছর বয়সে সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং ১৯৭৮ সালে অবসরে যাওয়ার আগে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ ও ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধেও অংশ নেন। অবসরে যাওয়ার আগে তিনি পশ্চিম ভারতীয় রাজ্য গোয়া ও উত্তর ভারতীয় রাজ্য পাঞ্জাবের রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আলতাফ মাহমুদ
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি আলতাফ মাহমুদ মৃত্যুবরণ করেন এ বছরের ২৪ জানুয়ারি রোববার। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে আলতাফ মাহমুদের বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর।
আলতাফ মাহমুদ ১৯৫৪ সালে গলাচিপার ডাকুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর আলতাফ মাহমুদ ১৯৬৮ সালে পয়গাম পত্রিকার মাধ্যমে সাংবাদিকতা শুরু করেন। স্বাধীনতার পর দৈনিক স্বদেশ, দৈনিক কিষাণ, সাপ্তাহিক খবর, দৈনিক খবরের প্রধান প্রতিবেদকসহ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ দৈনিক ডেসটিনির নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
আলতাফ মাহমুদ স্ত্রী, দুই মেয়ে এক ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
জেনারেল কে ভি কৃষ্ণা রাও
একাত্তরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল কে ভি কৃষ্ণা রাও মৃত্যুবরণ করেন এ বছর।
গত ৩০ জানুয়ারি শনিবার হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পর দিল্লির সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। জেনারেল কৃষ্ণা নাগাল্যান্ড ও মণিপুরে সন্ত্রাস দমনে ১৯৭০ থেকে ’৭২ সাল পর্যন্ত একটি মাউন্টেইন ডিভিশনের নেতৃত্বে ছিলেন। তার নেতৃত্বাধীন ব্রিগেড ১৯৭১ সালে বাঙালির মুক্তি সংগ্রামে অংশ নিয়ে বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল শত্রুমুক্ত করতে ভূমিকা রাখে। এই যুদ্ধে বীরত্বের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনী থেকে পদক পান তিনি।
কায়সুল হক
এ বছর আমরা কবি কায়সুল হককেও হারিয়েছি। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।
কায়সুল হক বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। শুরুতে তাকে বক্ষব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তার ক্যানসার ধরা পড়ে। পরে তাকে ক্যানসার হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। একটু সুস্থ হওয়ার পর কায়সুল হক বাসায় ফিরে আসেন। কিন্তু গত ১২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে আবারও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১৪ ফেব্রুয়ারি তিনি মারা যান।
কবি কায়সুল হক ১৯৩৩ সালের ২৯ মার্চ অবিভক্ত বাংলার মালদহে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম দবিরউদ্দিন আহমদ ও মা জিন্নাতুননেসা। তার পৈতৃক নিবাস রংপুর। তার শৈশব, কৈশোর ও যৌবন কেটেছে রংপুরে। কর্মজীবন কাটে ঢাকায়। ১৯৫০ সালে দৈনিক আজাদ-এ তার প্রথম কবিতা ‘আজ’ প্রকাশিত হয়। পঞ্চাশের দশকের বিউটি বোর্ডিং সাহিত্যচক্রের অন্যতম সক্রিয় সদস্য ছিলেন তিনি।
তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে- শব্দের সাঁকো, রবীন্দ্রনাথের নিরুপম বাগান, আলোর দিকে যাত্রা, অনিন্দ্য চৈতন্য, অধুনা, সবার পত্রিকা, কালান্তর ও শৈলী। কবিতায় অবদানের জন্য তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (২০০১), সা’দত আলি আখন্দ সাহিত্য পুরস্কার (২০১৫), ড. আসাদুজ্জামান সাহিত্য পুরস্কার (২০০০) লাভ করেন।

প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক

প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক বা বই, 💻সফটওয়্যার ও 🎬টিটোরিয়াল কালেকশ সংগ্রহ করতে!
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593

এখানে👆 ক্লিক করুন

🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক

আপডেট পেতে

আপডেট ই-বুক

Recent Posts

মন্তব্য দিন

আমার সম্পর্কে !