ভিজিটর সংখ্যা

জনপ্রিয়

T@NB!R ব্লগ সংরক্ষাণাগার

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Social

Random Post

নাম

your name

ইমেল *

Your Email

বার্তা *

your message

Pages

Like Us On Facebook

Popular Posts

সোমবার, ২ মে, ২০১৬

postheadericon বাংলাদেশের সকল ঐতিহাসিক স্থান ,ভাস্কর্য ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা [ এদের স্থান - স্থপতি (শিল্পী)-সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা] (ছবিসহ) + বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন


শামীম সিকদার-
-স্বোপার্জিত স্বাধীনতা (টিএসসি (ডাস চত্বর), ঢাবি)
-স্বাধীনতা সংগ্রাম (ফুলার রোড, ঢাবি)
-স্বামী বিবেকানন্দ (জগন্নাথ হল, ঢাবি)

মৃণাল হক-
-দুর্জয় (রাজারবাগ, ঢাকা)
-চিরদুর্জয় (রাজারবাগ, ঢাকা)
-বলাকা (মতিঝিল, ঢাকা)
-গোল্ডেন জুবিলি টাওয়ার (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়)
-রাজসিক বিহার (হোটেল শেরাটনের সামনে, ঢাকা)
-প্রত্যাশা (বঙ্গবাজার, ঢাকা)
-অর্ঘ্য (সায়েন্স ল্যাব বা সায়েন্স ল্যাবরেটরী, ঢাকা)
-সাম্যবাদ (কাকরাইল, ঢাকা)
-বাউল ভাস্কর্য (শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সামনে, ঢাকা)
-বর্ষারাণী (তেজগাঁও, ঢাকা)

হামিদু্জ্জামান খান-
-সংশপ্তক (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়)
-স্বাধীনতা (কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা)
-ক্যাঁকটাস (ঢাবি)
-মিশুক (শাহবাগ, ঢাকা)
-ইস্পাত
-বেগম রোকেয়া ভাস্কর্য (রোকেয়া হল, ঢাবি)
-স্মৃতির মিনার (জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়)
-রুই কাতলা (ফার্মগেট, ঢাকা)
-শান্তির পাখি (টিএসসি, ঢাবি)
-কিংবদন্তী (মিরপুর, ঢাকা)
-বিজয় বিহঙ্গ (হামিদু্জ্জামান খান ও আমিনুল হাসান লিটু) (বরিশাল)

নিতুন কুণ্ডু-
-সার্ক ফোয়ারা (পান্থপথ, ঢাকা)
-সাবাস বাংলাদেশ (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়)
-কদম ফোয়ারা (ঢাকা)
-সাম্পান (চট্টগ্রাম)


#দেশের সবচেয়ে বড় বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল-(উচ্চতা ৪২ ফুট)
স্থানঃ কুয়াইশ, চট্টগ্রাম
নির্মাণ করেঃ চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ

#শাপলা চত্বর — মতিঝিল, ঢাকা
স্থপতিঃ আজিজুল জলিল পাশা

#দোয়েল চত্বর—কার্জন হলের সামনে, ঢাকা।
স্থপতিঃ আজিজুল জলিল পাশা

#বঙ্গবন্ধু মনুমেন্ট — গুলিস্থান, ঢাকা
স্থপতিঃ সিরাজুল ইসলাম

#কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন-ঢাকা।
স্থপতিঃ বববুই

#জাতীয় সংসদ ভবন:
স্থপতিঃ মিঃ লুই আইকান(যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক)
নির্মাণ কাজ শুরুঃ ১৯৬১, (উদ্বোধন করা হয়ঃ ১৯৮২)

#জাতীয় শিশু পার্ক —শাহবাগ, ঢাকা
স্থপতিঃ শামসুল ওয়ারেস

#বোটানিক্যাল গার্ডেন —মীরপুর, ঢাকা
স্থপতিঃ শামসুল ওয়ারেস

# বায়তুল মোকাররম --বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, ঢাকা
স্থপতিঃ আবুল হোসেন মোঃ থারিয়ানী

#টি এস সি— ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
স্থপতিঃ কন্সট্যানটাইন ডক্সাইড

#অমর একুশে — জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার
স্থপতিঃ জাহানারা পারভীন

#হযরত শাহজালাল (রা.) আন্তর্জাতিকবিমান বন্দর-কুর্মিটোলা, ঢাকা
স্থপতিঃ মি. লারোস

#বাংলাদেশ জাতীয় যাদুঘর—শাহবাগ, ঢাকা
স্থপতিঃ মোস্তফা কামাল

# সংগ্রাম — সোনারগাঁও লোকশিল্প যাদুঘর
স্থপতিঃ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন

#কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারঃ
> কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অবস্থিত -ঢাকা মেডিকেল কলেজ গেইটের সামনে।
> কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মান করা হয় -১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিতে ভাষা আন্দোলনে নিহতের স্মৃতির উদ্দেশ্যে।
> কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ফলক উন্মোচন করা হয় - ২৩শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২।
> কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ফলক উম্নোচন করেন -শহীদ শফিউরের পিতা।
> কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার স্থপতি - হামিদুর রহমান।

#জাতীয় স্মৃতি সৌধঃ
> জাতীয় স্মৃতি সৌধ কোথায় অবস্থিত -ঢাকার সাভারে
> জাতীয় স্মৃতি সৌধের ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন করা হয় - ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে।
> জাতীয় স্মৃতি সৌধের ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন করেন - বঙ্গবন্ধ শেখ মজিবুর রহমান
> জাতীয় স্মৃতি সৌধ উদ্বোধন করা হয় -- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৮২সালে।
> জাতীয় স্মৃতি সৌধ উদ্বোধন করেন - হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ
> জাতীয় স্মৃতি সৌধকে বলা হয় - একটি সম্মিলিত প্রয়াস
> জাতীয় স্মৃতি সৌধের স্থাপিত মঈনুল হোসেন
> জাতীয় স্মৃতি সৌধ ১০৯ একর উপর প্রতিষ্ঠিত
> জাতীয় স্মৃতি সৌধের ফলক আছে ৭টি
> জাতীয় স্মৃতি সৌধের উচ্চতা -৪৬.৬ মিটার বা ১৫০ ফুট।
> জাতীয় স্মৃতি সৌধের ৭টি ফলক হওয়ার কারন- স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি পর্যায়ের নিদশন স্বরূপ।
> স্বাধীনতা আন্দোলনের ৭টি পর্যায় -
১। ৫২ এর ভাষা আন্দোলন,
২। ৫৪ এর নির্বাচন,
৩। ৫৮ এর সামরিক শাসন বিরুদ্ধে আন্দোলন,
৪। ৬২ এর শিক্ষা নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন,
৫। ৬৬ এর ৬ দফা,
৬। ৬৯ এর গনঅভ্যুথান ও
৭। ৭১ এর মুক্তিযোদ্ধা।
> জাতীয় স্মৃতি সৌধের প্রাঙ্গনে গন কবর রয়েছে -১০টি।

#তিন নেতার স্মৃতিসৌধঃ
> তিন নেতার স্মৃতিসৌধ অবস্থিত -কার্জন হল সংলগ্ন দোয়েল চত্বরের পাশে।
> তিন নেতার স্মৃতিসৌধের স্থপিত - মাসুদ আহমেদ
> তিন নেতার স্মৃতিসৌধ শায়িত তিন নেতা -শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, খাজা নাজিমুদ্দিন।

#মুজিবনগর স্মৃতি সৌধঃ
> মুজিবনগর স্মৃতি সৌধ অবস্থিত মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে।
> মুজিবনগর স্মৃতি সৌধ নির্মিত হয় -১৯৭১ সালে ১৭ এপ্রিল গঠিত অস্থায়ী সরকারের স্মৃতির উদ্দেশ্যে।
> মুজিবনগর স্মৃতি সৌধ স্থপিত তানভীর কবির।
> মুজিবনগর স্মৃতি সৌধের স্তম্ভ-২৩ টি।

#অপরাজেয় বাংলাঃ
> অপরাজেয় বাংলা অবস্থিত - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন চত্বরে।
> অপরাজেয় বাংলা স্থপিত -সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ।
> অপরাজেয় বাংলার প্রতীক হচ্ছে  কাধে কাধ মিলিয়ে বাংলার নারী ও পুরুষের মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহনের ও বিজয়ের।

#আরও কয়েকটি স্থাপনা-
*নাটোর রাজবাড়ীঃ
নাটোর রাজবাড়ি, বাংলাদেশের নাটোর সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি রাজবাড়ি, যা নাটোর রাজবংশের একটি স্মৃতিচিহ্ন।অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। ১৭০৬ সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রাম জীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রাম জীবন নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে, মতান্তরে ১৭১০ সালে। ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে রাণী ভবানীর সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব আলীবর্দী খাঁ রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।

*ছোট সোনা মসজিদঃ
ছোট সোনা মসজিদ বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ। প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড় নগরীর উপকন্ঠে ফিরোজপুর গ্রামে এ স্থাপনাটি নির্মিত হয়েছিলো, যা বর্তমান বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানার অধীনে পড়েছে। সুলতান আলা-উদ-দীন শাহ এর শাসনামলে (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিস্টাব্দ) ওয়ালী মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তি এই মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। মসজিদের মাঝের দরজার উপর উপর প্রাপ্ত এক শিলালিপি থেকে এ তথ্য জানা যায়। তবে লিপির তারিখের অংশটুকু ভেঙ্গে যাওয়ায় নির্মাণকাল জানা যায়নি। এটি কোতোয়ালী দরজা থেকে মাত্র ৩ কি.মি. দক্ষিণে। মসজিদটি মুসলিম স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন। এটি হোসেন-শাহ স্থাপত্য রীতিতে তৈরী।এই মসজিদটিকে বলা হতো 'গৌরের রত্ন'।এর বাইরের দিকে সোনালী রঙ এর আস্তরণ ছিলো, সূর্যের আলো পড়লে এ রঙ সোনার মত ঝলমল করত। প্রাচীন গৌড়ে আরেকটি মসজিদ ছিলো যা সোনা মসজিদ নামে পরিচিত। এটি তৈরি করেছিলেন সুলতান নুসরত শাহ। সেটি ছিলো আরও বড়। তাই স্থানীয় লোকজন এটিকে ছোটো সোনা মসজিদ বলে অবহিত করতো, আর গৌড় নগরীর মসজিদটিকে বলতো বড় সোনা মসজিদ।

*ষাট গম্বুজ মসজিদঃ
ষাট গম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ। মসজিদটির গায়ে কোনো শিলালিপি নেই। তাই এটি কে নির্মাণ করেছিলেন বা কোন সময়ে নির্মাণ করা হয়েছিলো সে সম্বন্ধে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। তবে মসজিদটির স্থাপত্যশৈলী দেখলে এটি যে খান-ই-জাহান নির্মাণ করেছিলেন সে সম্বন্ধে কোনো সন্দেহ থাকে না। ধারণা করা হয় তিনি ১৫শ শতাব্দীতে এটি নির্মাণ করেন। এ মসজিদটি বহু বছর ধরে ও বহু অর্থ খরচ করে নির্মাণ করা হয়েছিলো। পাথরগুলো আনা হয়েছিলো রাজমহল থেকে। এটি বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের একটির মধ্যে অবস্থিত; বাগেরহাট শহরটিকেই বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়া হয়েছে। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো এই সম্মান প্রদান করে।মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে বাইরের দিকে প্রায় ১৬০ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ১৪৩ ফুট লম্বা এবং পূর্ব-পশ্চিমে বাইরের দিকে প্রায় ১০৪ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ৮৮ ফুট চওড়া। দেয়ালগুলো প্রায় ৮·৫ ফুট পুরু

*সোনারগাঁওঃ
সোনারগাঁও বাংলার মুসলিম শাসকদের অধীনে পূর্ববঙ্গের একটি প্রশাসনিক কেন্দ্র। এটি বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা। এর অবস্থান ঢাকা থেকে ২৭ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে। মধ্যযুগীয় নগরটির যথার্থ অবস্থান নির্দেশ করা কঠিন। বিক্ষিপ্ত নিদর্শনাদি থেকে প্রতীয়মান হয় যে, এটি পূর্বে মেঘনা, পশ্চিমে শীতলক্ষ্যা, দক্ষিণে ধলেশ্বরী ও উত্তরে ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা বেষ্টিত একটি বিস্তৃত জনপদ ছিল।

*শালবন বৌদ্ধ বিহারঃ
শালবন বৌদ্ধ বিহার বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম। কুমিল্লা জেলার লালমাই-ময়নামতি প্রত্নস্থলের অসংখ্য প্রাচীন স্থাপনাগুলোর একটি এই বৌদ্ধ বিহার। এটি ১২শ প্রত্নতাত্বিক এলাকা হিসেবে চিহ্নিত।কুমিল্লার ময়নামতিতে খননকৃত সব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের মধ্যে শালবন বিহার অন্যতম প্রধান। কোটবাড়িতে বার্ডেরকাছে লালমাই পাহাড়ের মাঝামাঝি এলাকায় এ বিহারটির অবস্থান। বিহারটির আশপাশে এক সময় শাল-গজারির ঘন বন ছিল বলে এ বিহারটির নামকরণ হয়েছিল শালবন বিহার। এর সন্নিহিত গ্রামটির নাম শালবনপুর। এখনো ছোট একটি বন আছে সেখানে। এ বিহারটি পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের মতো হলেও আকারে ছোট।

*মহাস্থানগড়:
মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন পুরাকীর্তি। পূর্বে এর নাম ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর।এক সময় মহাস্থানগড় বাংলার রাজধানী ছিল। এখানে মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন সাম্রাজ্যের প্রচুর নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে। এর অবস্থান বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায়।বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১০ কি.মি উত্তরে মহাস্থান গড় অবস্থিত।সেন বংশের শেষ রাজা লক্ষ্মণ সেন (১০৮২-১১২৫) যখন গৌড়ের রাজা ছিলেন তখন এই গড় অরক্ষিত ছিল। মহাস্থানের রাজা ছিলেন নল যার বিরোধ লেগে থাকত তার ভাই নীল এর সাথে। এসময় ভারতের দাক্ষিণাত্যের শ্রীক্ষেত্র নামক স্থান থেকে এক অভিশপ্ত ব্রাহ্মণ এখানে অসেন পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে। কারণ তিনি পরশু বা কুঠার দ্বারা মাতৃহত্যার দায়ে অভিশপ্ত ছিলেন। পরবর্তীতে তিনিই এই দুই ভাইয়ের বিরোধের অবসান ঘটান এবং রাজা হন। এই ব্রাহ্মণের নাম ছিল রাম। ইতিহাসে তিনি পরশুরাম নামে পরিচিত। কথিত আছে পরশুরামের সাথে ফকির বেশী আধ্যাত্মিক শক্তিধারী দরবেশ হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী (র:) এর যুদ্ধ হয়। (১২০৫-১২২০) যুদ্ধে পরশুরাম পরাজিত ও নিহত হন।

*নর্থব্রুক হল:
নর্থব্রুক হল (বর্তমানে স্থানীয়ভাবে লালকুঠি নামে পরিচিত) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অন্যতম প্রাচীন ও সৌন্দর্যময় স্থাপত্যিক একটি নিদর্শন যা বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ওয়াইজ ঘাটে অবস্থিত। ১৮৭৪ সালে ভারতের গভর্নর জেনারেল জর্জ ব্যরিং নর্থব্রুক ঢাকা সফরে এলে এ সফরকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য এই ভবনটি টাউন হল হিসেবে নির্মাণ করা হয়। তৎকালিন ঢাকার স্থানীয় ধনাঢ্য ব্যক্তিরা গভর্নর জেনারেল নর্থব্রুকের সম্মানে এই ভবনের নাম দেন নর্থব্রুক হল। ১৯২৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এখানে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ঢাকা পৌরসভা সংবর্ধনা দেয়।বর্তমানে ভবনটির দায়িত্ব রয়েছে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এবং মিলনায়তন হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এ ভবনটি সংলগ্ন সড়কটি নর্থব্রুক হল রোড নামে পরিচিত।

*উত্তরা গণভবন:
দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ি বা উত্তরা গণভবন বাংলাদেশের নাটোর শহর থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার দূরে এককালের দিঘাপাতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান এবং বর্তমান উত্তরা গণভবন বা উত্তরাঞ্চলের গভর্মেন্ট হাউস।প্রাসাদের মূল অংশ এবং সংলগ্ন কিছু ভবন নির্মাণ করেছিলেন রাজা দয়ারাম রায়। রাজবংশের ষষ্ঠ রাজা প্রমদা নাথ রায়ের আমলে ১৮৯৭ সালের ১০ জুন নাটোরের ডোমপাড়া মাঠে তিনদিনব্যাপী বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের এক অধিবেশন আয়োজন করেন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরসহ অনেক বরেণ্য ব্যক্তি এ অধিবেশনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন। অধিবেশনের শেষ দিন ১২ জুন প্রায় ১৮ মিনিটব্যাপী এক প্রলয়ংকরি ভূমিকম্পে রাজপ্রাসাদটি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়। পরে রাজা প্রমদা নাথ রায় ১৮৯৭ সাল থেকে ১৯০৮ সাল পর্যন্ত ১১ বছর সময় ধরে বিদেশী বিশেষজ্ঞ, প্রকৌশলী ও চিত্রকর্ম শিল্পী আর দেশী মিস্ত্রিদের সহায়তায় সাড়ে ৪১ একর জমির উপর এই রাজবাড়ীটি পুনঃ নির্মাণ করেন।

*ভাওয়াল রাজবাড়ী:
ভাওয়াল রাজবাড়ী অবিভক্ত ভারতবর্ষের বাংলা প্রদেশের ভাওয়াল এস্টেটে, বর্তমানে বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় অবস্থিত একটি রাজবাড়ী। বিংশ শতকের প্রথম দিকে একটি বিখ্যাত মামলা হয়েছিল যা ভাওয়ালের জমিদার বংশের রাজকুমার রমেন্দ্রনারায়ণ রায়কে ঘিরে ও ভাওয়ালের সন্ন্যাসী মামলা নামে খ্যাত। এছাড়া বাংলা চলচ্চিত্রের মহানায়ক উত্তম কুমার অভিনীত সন্ন্যাসী রাজা নামের বাংলা ছবিটি খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল যার ঘটনা এই রাজবাড়িকেই ঘিরে। এই রাজবাড়ীর আওতায় ভাওয়াল এস্টেট প্রায় ৫৭৯ বর্গ মাইল (১,৫০০ বর্গ কি.মি.) এলাকা জুড়ে ছিল যেখানে প্রায় ৫ লাখ প্রজা বাস করতো। ভাওয়ালের জমিদার বংশের রাজকুমার রমেন্দ্রনারায়ণ রায় ও আরো দুই ভাই মিলে এই জমিদারীর দেখাশোনা করতেন।

*পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার:
সোমপুর বিহার বা পাহাড়পুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন।১৮৭৯ সালে স্যার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান (World Heritage Site) এর মর্যাদা দেয়।পুন্ড্রবর্ধনের রাজধানী পুন্ড্রনগর (বর্তমান মহাস্থান) এবং অপর শহর কোটিবর্ষ (বর্তমান বানগড়)এর মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত ছিল সোমপুর মহাবিহার। এর ধ্বংসাবশেষটি বর্তমান বাংলাদেশের বৃহত্তর রাজশাহীর অন্তর্গত নওগাঁ জেলার বাদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। অপর দিকে জয়পুরহাট জেলার জামালগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে এর দূরত্ব পশ্চিমদিকে মাত্র ৫ কিমি। এর ভৌগোলিক অবস্থান ২৫°০´ উত্তর থেকে ২৫°১৫´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°৫০´ পূর্ব থেকে ৮৯°১০´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত। গ্রামের মধ্যে প্রায় ০.১০ বর্গ কিলোমিটার (১০ হেক্টর) অঞ্চল জুড়ে এই পুরাকীর্তিটি অবস্থিত। প্রত্নতাত্ত্বিক এই নিদর্শনটির ভূমি পরিকল্পনা চতুর্ভূজ আকৃতির।এটি বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের প্লাবন সমভূমিতে অবস্থিত, প্লাইস্টোসীন যুগের বরেন্দ্র নামক অনুচ্চ এলাকার অন্তর্ভুক্ত। মাটিতে লৌহজাত পদার্থের উপস্থিতির কারণে মাটি লালচে। অবশ্য বর্তমানে এ মাটি অধিকাংশ স্থানে পললের নিচে ঢাকা পড়েছে। পার্শ্ববর্তী সমতল ভূমি থেকে প্রায় ৩০.৩০ মিটার উচুতে অবস্থিত পাহাড় সদৃশ স্থাপনা হিসেবে এটি টিকে রয়েছে। স্থানীয় লোকজন একে 'গোপাল চিতার পাহাড়' আখ্যায়িত করত। সেই থেকেই এর নাম হয়েছে পাহাড়পুর, যদিও এর প্রকৃত নাম সোমপুর বিহার।

*সোনারং জোড়া মঠ:
সোনারং জোড়া মঠ বাংলাদেশের অষ্টাদশ শতাব্দীর এই প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন। এটি মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামে অবস্থিত। কথিত ইতিহাসে জোড়া মঠ হিসাবে পরিচিত লাভ করলেও মুলত এটি জোড়া মন্দির। মন্দিরের একটি প্রস্তর লিপি থেকে জানা যায় এলাকার রূপচন্দ্র নামে হিন্দু লোক বড় কালীমন্দিরটি ১৮৪৩ সালে ও ছোট মন্দিরটি ১৮৮৬ সালে নির্মাণ করেন। ছোট মন্দিরটি মুলত শিবমন্দির। বড় মন্দিরটির উচ্চতা প্রায় ১৫ মিটার। মন্দির দুটির মুল উপাসনালয় কক্ষের সঙ্গের রয়েছে বারান্দা বড় মন্দিরের ১.৯৪ মিটার ও ছোটটিতে ১.৫ মিটার বারান্দা। এছাড়া মন্দিরের সামনের অংশে বেশ বড় আকারের একটি পুকুর রয়েছে। বড় মন্দিরটি তৈরির সমসাময়িক সময়ে এই পুকুরটি তৈরি করা হয়।


বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান


মহাস্থান গড়
১. মহাস্থানগড় এবং প্রাচীন পূন্ডুবর্ধন নগরী যে একই কে সনাক্ত করেন –  কানিংহাম
২. বৈরাগীর ভিটা কোথায় অবস্থিত –  বগুড়া জেলার মহাস্থান গড়ে

সোমপুর বিহার
৩. সত্যপীরের ভিটা কোথায় অবস্থিত –  নওগাঁ জেলার সোমপুর বিহারের ৩০০ গজ পূর্বদিকে
৪. পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার আবিষ্কার করেন –  হ্যামিল্টন বুকানন

ওয়ারি-বটেশ্বর
৫. ওয়ারি-বটেশ্বরের প্রত্নবশেষ কোন সময়কার –  ৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
৬. বাংলাদেশের আবিষকৃত সর্বশেষ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন

অন্যান্য
৭. বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার কোনটি –  দিনাজপুরের সীতাকোট বিহার (খ্রিস্টীয় ৫ বা ৬ শতকের সৃষ্টি)
৮. বারো বাজারে কার মাজার অবস্থিত –  গাজী কালু-চম্পাবতী (বঙ্গরাজ্যের রাজধানী ছিল)
৯. বড় কাটরা কোথায় অবস্থিত –  চক বাজারের দক্ষিনে (১৬৪৪ সালে সুবেদার শাহ সুজা বুড়িগঙ্গার  তীরে নির্মাণ করেন)
১০. ছোট কাটরা কোথায় অবস্থিত –  চক বাজারের দক্ষিনে (১৬৭১ সালে, সুবেদার শায়েস্তা খান)
১১. বাকল্যান্ড বাঁধ কোথায় –  সদরঘাটে (বৃটিশ আমলে বুড়িগঙ্গার ভাঙ্গা রোধ করার জন্য নির্মিত)
১২. চক মসজিদ কোথায় অবস্থিত –  চক বাজারের (১৬৭৬ সালে, শায়েস্তা খান)
১৩. ঢাকেশ্বরী মন্দির কোথায় –  ঢাকেশ্বরী রোড (আকবরের সেনাপতি মানসিংহ নির্মিত, বাংলাদেশের বৃহত্তম মন্দির)
১৪. ভোজ বিহার কোথায় অবস্থিত –  কুমিল্লা

ভাস্কর্য

১.    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত ভাস্কর্য ও স্থপতি কে –  ভাস্কর পাশা
২.    স্বোপার্জিত স্বাধীনতা’র স্থপতি শামীম শিকদার।
৩.    শাবাশ বাংলাদেশ এর ভাস্কর নিতুন কুন্ডু (অটবির প্রতিষ্ঠাতা ১৯৭৫ সালে)।
৪.    স্মারক ভাস্কর্য এর স্থপতি মর্তুজা বশির।
৫.    কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ভাস্কর হামিদুর রহমান।
৬.    জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত দেশের সর্বোচ্চ স্থাপনা ভাস্কর্যের স্থপতি কে –  রবিউল হোসাইন
৭.    শিশু একাডেমিতে অবস্থিত ‘দুরন্ত’ ভাস্কর্যটির ভাস্কর কে –  সুলতানুল ইসলাম
৮.   ‘যুদ্ধ ভাসান’ ভাস্কর্যটির ভাস্কর কে –  এজাজ-এ-কবির
৯.    ভাষা শহীদ ‘মোদের গরব’ এর ভাস্কর –  অখিল পাল
১০.   চেতনায় একুশ ম্যুরাল চিত্রের শিল্পী –  এম এ আযীয
১১.   চেতনা-৭১ ভাস্কর্ষটি কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনে অবস্থিত।
১২.   দেশের সর্বস্তরের মানুষের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ গ্রহনের প্রতীকী চিহ্ন অপরাজেয় বাংলার স্থপতি আবদুল্লাহ খালেদ। অপরাজেয় বাংলা কবে উদ্বোধন করা হয় –  ১৬ ডিসেম্বর’৭৯
১৩.   বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকার চিত্রশিল্পী কামরুল হাসান।
১৪.   হামিদুজ্জামান খান –  মিশুক, জাবি’র সংশপ্তক, মিরপুরের ‘কিংবদন্তী’;
১৫.   স্টেপস ভাস্কর্যটি সিউল অলিম্পিকের পার্কে স্থান পেয়েছিল এর ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান
১৬.   ঢাকার ফুলবাড়িয়ায় অবস্থিত ৪৭ ফুট উচুঁ ভাস্কর্য ‘প্রত্যাশা’ র স্থপতি কে –  মৃণাল হক
১৭.   শিখা চিরন্তন কবে স্থায়ীভাবে স্থাপন করা হয় –  ৩১ মার্চ’০১ (সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে)
১৮.   শিখা অনির্বান ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত।
১৯.   স্মৃতিসৌধ অনির্বাণ জেড কোথায় অবস্থিত –  কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট
২০.   রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের নাম কি –  রক্ত সোপন
২১.   সূর্যকেতন কোথায় অবস্থিত –  কমলাপুর রেলস্টেশন
২২.   জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি সৈয়দ মইনুর হোসেন (ডিজাইনসহ)। ইহার উচ্চতা ৪৬.৫মিটার (১৫০ফুট)।এর ফলক সংখ্যা ৭টি (ইহা সম্মিলিত প্রয়াস নামে পরিচিত)।
২৩.   জয়দেবপুর চৌরাস্তায় স্থাপিত মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর্যটির শিল্পী আব্দুর রাজ্জাক।
২৪.   মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের স্থপতি তানভীর কবীর।
২৫.   রায়ের বাজার বধ্যভূমির স্থপতি ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
২৬.   মৃণাল হক – রাজসিক, প্রত্যাশা, সাম্যবাদ (কাকরাইলে), ময়ূর (সাতরাস্তারমোড়, তেজগাঁও)
২৭.   মুক্তিযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধু’ চিত্রকর্মের চিত্রকর কে –  শিল্পী শাহাবুদ্দিন
২৮.   বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ স্কায়ার কোথায় –  রাঙ্গামাটি
২৯.   ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নির্মিতব্য স্বাধীনতা স্তম্ভের উচ্চতা কত –  ১৫০ফুট (নির্মিত হলে এটিই হবে এশিয়ার সুউচ্চ কাচের টাওয়ার) (মার্চ’০৯)
৩০.   বাংলাদেশের প্রখ্যাত কাঠ খোদাই শিল্পী –  অলক রায়
৩১.   অজানা শহীদ সমাধি কোথায় –  চট্টগ্রাম সেনানিবাসে
৩২.   জিরো পয়েন্টের বর্তমান নাম নূর হোসেন স্কোয়ার।
৩৩.  ম্যাডোনা-৪৩ হল জয়নুল আবেদীনের বিখ্যাত ছবি ( ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের পটভূমিকায়)।
৩৪.   বাংলাদেশের কোন স্থপতি সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও সম্মান পেয়েছেন –  ফজলুর রহমান খান।
৩৫.   ধানকাটা-১ চিত্রকর্মটির চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান।
৩৬.  শিশুস্বর্গ এস এম সুলতান প্রতিষ্ঠিত চিত্রাঙ্কন প্রতিষ্ঠান।
৩৭.   শহীদ জিয়ার সমাধি কমপ্লেক্সের স্থপতি মাসুদুর রহমান খান।

মসজিদ
১.    বাংলাদেশের প্রাচীন আমলের মসজিদগুলোর মধ্যে ষাটগম্বুজ মসজিদ বৃহত্তম। বাগেরহাটে অবস্থিত। নির্মাণ করেন পীরখান জাহান আলী। ষাটগম্বুজ মসজিদেও গম্বুজ৮১টি (উপরে ৭৭টি এবং চারকোণায় ৪টি)।
২.    ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ নির্মাণ করেন মীর্জা গোলাম পীর।
৩.    গৌড়ের সোনা মসজিদ নির্মিত হয় হোসেন শাহের আমলে।
৪.    টাঙ্গাইলের আতিয়ার মসজিদ নির্মিত হয় ১৬০৯ সালে।
৫.    হযরত খান জাহান আলীর মাজার অবস্থিত বাগেরহাটে।
৬.    বিখ্যাত সুফী সাধক শাহ মখদুম (রঃ) এর মাজার রাজশাহীর পদ্মানদীর তীরে। তিনি হযরত আবদুল কাদের জিলানীর বংশধর।
৭.    হাইকোর্ট মাজারে শায়িত ব্যক্তি শাহ খাজা শরফ উদ্দিন ওরফে খাজা চিশতি শাহ (এটি মূলত ইসলাম খা চিশতির প্রতিকী মাজার)।
৮.   দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মসজিদেও নাম কি – বাইতুল রহমান জামে মসজিদ (বগুড়া)

জাদুঘর
১.    বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর বরেন্দ্র গবেষনা জাদুঘর। এটি রাজশাহীতে অবস্থিত।
২.    বাংলাদেশের লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর সোনারগাঁওয়ে অবস্থিত। সোনারগাঁওয়ের পূর্বনাম সুবর্ণগ্রাম।
৩.    মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঢাকার সেগুনবাগিচায় অবস্থিত।
৪.    জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত।


মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ভাস্কর্য

স্থাপত্য ও ভাস্কর্য্য ========স্থপতি===================অবস্থান
অপরাজেয় বাংলা========= সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ ========= ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়
স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ====== শামীম শিকদার=============== ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় (টিএসসি)
জাগ্রত চৌরঙ্গী =========== আব্দুর রাজ্জাক =============== গাজীপুর (জয়দেবপুর চৌরাস্তা)
সাবাস বাংলাদেশ ========= নিতুন কুণ্ডু ================= রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
জাতীয় স্মৃতি সৌধ ========= মঈনুল হোসেন=============== সাভার
সংশপ্তক ================ হামিদুজ্জামানা খান ============ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
মুক্তবাংলা===============  রশিদ আহমেদ  =============== ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ =======  মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি ======== মিরপুর, ঢাকা
স্বাধীনতার সংগ্রাম ========= শামীম শিকদার =============== ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়
অপরাজেয় ৭১ = =========== স্বাধীন চৌধুরী = ============== ঠাকুরগাঁও

এক নজরে সকল ভাস্কর্য - স্থান - স্থপতি (শিল্পী)

শহীদ মিনার — ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গন — হামিদুর রহমান
জাতীয় স্মৃতি সৌধ — সাভার, ঢাকা — সৈয়দ মইনুল হোসেন
জাতীয় সংসদ ভবন — শেরে বাংলানগর, ঢাকা — মিঃ লুই আইকান
অপরাজেয় বাংলা — কলা ভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় — সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ
অমর একুশে — জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার — জাহানারা পারভীন
সাবাস বাংলাদেশ — রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় — নিতুন কুন্ডু
শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ — মীরপুর, ঢাকা — মোস্তফা হারুন কুদ্দুস
শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ — মীরপুর, ঢাকা (২) — ফরিদ উদ্দিন আহমেদ
সন্ত্রাস বিরোধী রাজু স্মারক ভাস্কর্য —
বিজয় '৭১ — বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় <strong>— শ্যামল চৌধুরী</strong>
রাজসিক বিহার — হোটেল শেরাটন এর সামনে — মৃনাল হক
বলাকা — মতিঝিল, ঢাকা — মৃনাল হক
জাতীয় যাদুঘর — শাহবাগ, ঢাকা — মোস্তফা কামাল
স্বাধীনতা — কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা — হামিদুজ্জামান খান
শাপলা চত্বর — মতিঝিল, ঢাকা — আজিজুল জলিল পাশা
জাগ্রত চৌরঙ্গী — জয়দেবপুর চৌরাস্তা, গাজিপুর — আবদুর রাজ্জাক
মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ — মুজিবনগর, মেহেরপুর — তানভীর কবির
বায়তুল মোকাররম — বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, ঢাকা — আবুল হোসেন মোঃ থারিয়ানী
টি এস সি — ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় — কন্সট্যানটাইন ডক্সাইড
তিন নেতার মাজার — ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা — মাসুদ আহমেদ
দোয়েল চত্বর — কার্জন হলের সামনে — আজিজুল জলিল পাশা
জাতীয় শিশু পার্ক — শাহবাগ, ঢাকা — শামসুল ওয়ারেস
বোটানিক্যাল গার্ডেন — মীরপুর, ঢাকা — শামসুল ওয়ারেস
জিয়া বিমান বন্দর — কুর্মিটোলা, ঢাকা — মিঃ লারোস
মিশুক — শাহবাগ, ঢাকা — হামিদুজ্জামান খান
মুক্ত বাংলা — ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া — রশীদ আহমেদ
স্বোপার্জিত স্বাধীনতা — টিএসসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় — শামীম সিকদার
স্বাধীনতা সংগ্রাম — ফুলার রোড, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় — শামীম সিকদার
স্বাধীনতা স্তম্ভ — সোহরাওয়ার্দী উদ্যান — এ কে এম সিরাজুদ্দিন, মেরিনা ও মাহবুব সাবাহান
সংগ্রাম — সোনারগাঁও লোকশিল্প যাদুঘর — শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন
সংশপ্তক — জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় — হামিদুজ্জামান খান
ভাষা অমরতা — জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় — জাহানারা পারভীন
সার্ক ফোয়ারা — সোনারগাঁ হোটেলের সামনে — নিতুন কুন্ডু
বিজয়োল্লাস — আনোয়ার পাশা ভবন — শামীম সিকদার
চেতনা-৭১ — পুলিশ লাইন, কুষ্টিয়া — মোঃ ইউনুস
স্মারক ভাস্কর্য — চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় — মর্তুজা বশীর
জয় বাংলা জয় তারুন্য — ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় — আলাউদ্দীন বুলবুল
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় — ময়মনসিংহ — পল রুডলফ
বাংলাদেশের মানচিত্র — ??? — কামরুল হাসান
প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় — ঢাকা — খায়রুল ইসলাম
চারুকলা ইনস্টিটিউট — ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় — মাযহারুল ইসলাম
ওসমানী মেমরিয়াল হল — সচিবালয়ের সামনে — শাহ আলম জহিরুদ্দিন
বঙ্গবন্ধু মনুমেন্ট — গুলিস্থান, ঢাকা — সিরাজুল ইসলাম
বিজয় সরণী ফোয়ারা — তেজগাঁও, ঢাকা — আবদুর রাজ্জাক
মোদের গরব — বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গন — অখিল পাল
শান্তির স্তম্ভ — জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে — ???
শান্তির পাখি —টিএসসি চত্বর — হামিদুজ্জামান খান
আব্বাস উদ্দীন চত্বর — পল্টন মোড় — ড. নিজাম উদ্দীন আহমেদ
সিরিয়াস ডিসকাশন — চারুকলা ইনস্টিটিউট, ঢাকা — ভেযশ হালদার যশ
বীরের প্রত্যাবর্তন (স্থাপন- ২৯ মার্চ, ২০০৮) — সোইলমাদ
কমলাপুর রেল স্টেশন — কমলাপুর, ঢাকা — মিঃ বব বুই
গ্রাম — ভাটারা, বাড্ডা, ঢাকা — সুদীপ্ত মল্লিক সুইডেন
রানার — রাজশাহী পোস্টাল একাডেমী গেট — আজমল হক সাচ্চু




#বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন-
১. মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের দৈর্ঘ্য কত? (৩৬তম বিসিএস)
1)১১.২ কি. মি.
2)১২.২ কি. মিঃ.
3)১১.৮ কি. মি.
4)১২.৮ কি. মি.
C/A: 3)১১.৮ কি. মি.

২. ঢাকার লালবাগের দূর্গ নির্মাণ করেন?(৩৬তম বিসিএস)
1)শাহ সুজা
2)শায়েস্তা খান
3)মীর জুলমা
4)সুবেদার ইসলাম খান
C/A: 2)শায়েস্তা খান

৩. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি কে? (ATEO-2012)
1)লুই আই কান
2)মাজহারুল ইসলাম
3)হামিদুর রহমান
4)শামীম শিকদার
C/A: 3)হামিদুর রহমান

৪. সাবাস বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি কোথায় অবস্থিত? (বাংলাদেশ রেলওয়ে, সঃ উপ-প্রকৌ-২০১৩)
1)রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
2)ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
3)চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
4)জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে
C/A: 1)রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
৫. মুজিব নগর স্মৃতিসৌধ কোন জেলায় অবস্থিত? (ATEO_FFQ-2015)
1)কুষ্টিয়া
2)যশোর
3)বাগেরহাট
4)মেহেরপুর
C/A: 4)মেহেরপুর

ভাস্কর্য ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা এর ছবি



১। জাতীয় সংসদ ভবন, ঢাকা- মার্কিন স্থপতি লুই কান




২। অপারেজেয় বাংলা, ঢাকা- সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ



৩। স্বোপার্জিত স্বাধীনতা, টিএসসি সড়কদ্বীপ, ঢাকা- শামিম শিকদার



৪। সন্ত্রাস বিরোধী রাজু স্মারক ভাস্কর্য, টিএসসি প্রাঙ্গন, ঢাকা- শ্যামল চৌধুরী ও সহযোগী গোপাল পাল



৫। সংশপ্তক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার, ঢাকা- ভাস্কর হামিদুজ্জামান



৬। শহীদ মিনার (বাংলাদেশের সর্বোচ্চ), জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার, ঢাকা -রবিউল হুসাইন



৭। শাবাশ বাংলাদেশ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়- নিতুন কুণ্ডু



৮। অমর একুশে,জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার, ঢাকা- জাহানারা পারভীন



৯। মোদের গরব, বাংলা একাডেমী ভবনের সামনে, ঢাকা- অখিল পাল






১০। শহীদ মিনার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী- মুর্তজা বশীর



১১। স্মৃতি অম্লান, ভদ্রা, রাজশাহী- রাজিউদ্দিন আহমেদ



১২। অদম্য বাংলা, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়- গোপাল চন্দ্র পাল



১৩। মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ, মুজিবনগর- স্থপতি তানভীর করিম



১৪। মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ, ঢাবির প্রবেশ মুখ- রবিউল হুসাইন



১৫। রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ, রায়ের বাজার, ঢাকা- ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ও জামি আল শাফি



১৬। স্বাধীনতা সংগ্রাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়- শামিম সিকদার



১৭। শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ, ঢাকা- স্থপতি মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি



১৮। টি এস সি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় - কনসটানটাইন ডক্সাইড



১৯। জাগ্রত চৌরঙ্গী, জয়দেবপুর চৌরাস্তা, গাজীপুর-ভাস্কর আব্দুর রাজ্জাক



২০। দোয়েল চত্বর, ঢাকা- আজিজুল জলিল পাশা



২১। কমলাপুর রেল ষ্টেশন, ঢাকা- স্থপতি বব লুই



২২। প্রত্যাশা- ফুলবাড়িয়া, ঢাকা-ভাস্কর মৃণাল হক



২৩। বঙ্গবন্ধু নভো থিয়েটার, বিজয় সরনি, ঢাকা- আলী ইমাম



২৪। রাজসিক বিহার, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিও, ঢাকা- মৃণাল হক




২৫। শাপলা চত্বর, ঢাকা- আজিজুল জলিল পাশা



২৬। শিখা অনির্বাণ, ঢাকা সেনানিবাস, ঢাকা- ঢাকা ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেণ্ট সেন্টার



২৭। শিখা চিরন্তন, সোহরাঅয়ারদি উদ্যান, ঢাকা



২৮। হাতির ঝিল, ঢাকা- এহসান খান



২৯। মুক্ত বাংলা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া ঝিনাইদহ- রশিদ আহমেদ



৩০। অঙ্গীকার, চাঁদপুর- সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ



৩১। বিজয় একাত্তর, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিং- শ্যামল চৌধুরী



৩৩। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ঢাকা- হামিদুর রহমান



শেষ পর্ব
ছবি সংগ্রহঃ গুগল২৫। শাপলা চত্বর, ঢাকা- আজিজুল জলিল পাশা



২৬। শিখা অনির্বাণ, ঢাকা সেনানিবাস, ঢাকা- ঢাকা ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেণ্ট সেন্টার



২৭। শিখা চিরন্তন, সোহরাঅয়ারদি উদ্যান, ঢাকা



২৮। হাতির ঝিল, ঢাকা- এহসান খান



২৯। মুক্ত বাংলা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া ঝিনাইদহ- রশিদ আহমেদ



৩০। অঙ্গীকার, চাঁদপুর- সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ



৩১। বিজয় একাত্তর, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিং- শ্যামল চৌধুরী



৩৩। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ঢাকা- হামিদুর রহমান






1 মন্তব্য(গুলি):

Unknown বলেছেন...

অনেক কিছু জানতে পারলাম........থ্যাংকস

প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক

প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক বা বই, 💻সফটওয়্যার ও 🎬টিটোরিয়াল কালেকশ সংগ্রহ করতে!
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593

এখানে👆 ক্লিক করুন

🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক

আপডেট পেতে

আপডেট ই-বুক

Recent Posts

মন্তব্য দিন

আমার সম্পর্কে !