ভিজিটর সংখ্যা
জনপ্রিয়
-
বিজ্ঞান আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে। যার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ও প্রয়োজনীয় জিনিস হচ্ছে ‘ কম্পিউটার ”।বর্তমান যুগ কম্পিউটার বিজ্ঞানের যুগ। কম...
-
এই বইগুলতে প্রত্যেকটা ছবি কালার ও বুঝানোর জন্য প্রয়োজনীয় ইনডেক্স ও ফ্লো চার্ট ব্যবহার করা হয়েছে ... আর এই বই গুলো বোর্ড অনুমোদিত ... ...
-
ইংরেজি ভাষা শেখার জন্য অসংখ্য বই বাজারে আছে । কিন্তু সর্ব স্তরের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষা শিখার সব ধরনের প্রয়োজন মেটাতে পারে এম...
-
বিসিএস, পিএসসি, ব্যাংকার্স রিক্রুটম্যান্ট, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি, শিক্ষক নিয়োগ, বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ে সরকারি ও বেসরকারি চাকরির নিয়োগ ও...
-
All songs that are available from this server are listed below. 4441 songs in alphabetical order (artist's name) NOTE: The links below...
-
আমার আট বছরের কালেকশন..! এই বিশাল কালেকশন গড়ে তোলার জন্য আমকে অসংখ্য ফাইল (যেমনঃ সফটওয়্যার, ই-বুক বা বই ও টিউটোরিয়াল) ডাউনলোড করতে হ...
-
মুহাম্মদ জাফর ইকবাল বই ডাউনলোড করুন _ আধুনিক ইসপের গল্প _ ভূতগুলো খুব দুষ্ট ছিল _ আমি তপু ( Ami Topu) _ অবনীল ( Obon...
-
গনিতের শর্ট কাট নিয়মের (Short Cut Math Techniques) অসাধারন বাংলা বই । বিশ্বাস না হলে ! সামান্য কিছু কিলোবাইট খরচ করে যে কোন একটা ...
-
বই পড়তে আমরা অনেকেই ভালবাসি। অনেকে আবার বই কিনতেও ভালবাসি। যান্ত্রিক সভ্যতার এই যুগে আমরা কম্পিউটারের সামনে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দ...
-
২০১৬ সালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের বইগুলোর PDF আপনার এন্ড্রোয়েড বা স্মার্ট ফোনে পড়ুন যে কোন ফন্টের বাংলা বই ... এখন এনসিটিবি...
বিভাগ সমূহ
- শিক্ষণীয় বাংলা বই (37)
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক (21)
- ইংরেজি শেখা (English Learning) (13)
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ (13)
- Keyboard Shortcuts A-2-Z (10)
- কম্পিউটার বাংলা বই (9)
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার (9)
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক (9)
- ইসলামিক বাংলা বই (8)
- মুভি ও গান ডাউনলোড (8)
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট (5)
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক (3)
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক (3)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক (1)
T@NB!R ব্লগ সংরক্ষাণাগার
-
►
2018
(29)
- ► সেপ্টেম্বর (1)
- ► ফেব্রুয়ারী (2)
-
►
2017
(26)
- ► সেপ্টেম্বর (4)
-
►
2016
(26)
- ► সেপ্টেম্বর (1)
- ► ফেব্রুয়ারী (1)
-
►
2014
(27)
- ► সেপ্টেম্বর (1)
- ► ফেব্রুয়ারী (1)
-
►
2013
(78)
- ► সেপ্টেম্বর (12)
- ► ফেব্রুয়ারী (1)
-
▼
2012
(121)
- ► সেপ্টেম্বর (2)
-
▼
মে
(23)
- “সাধারণ জ্ঞান -বাংলাদেশ’Bangladesh Affairs ” উপর ক...
- আর কত বই দরকার আপনার … নিন হাজার হাজার বাংলা ই-বুক...
- প্রয়োজনীয় ইসলামিক ই-বুক বা pdf ফরম্যাটে বই
- ইসলামিক ই-বুক-বোখারী শরীফ
- মহা গ্রন্থ “আল-কোরআন” এর তাফসির গ্রন্থ হযরত মাওলান...
- ইসলামে মীলাদুন্নবী পালনের বিধানের উপর কিছু ফাইল
- সাইয়েদ কুতুব শহীদ-এর বিশ্ববিখ্যাত তাফসীর ‘ফী যিলা...
- ডাউনলোড করুন সবচেয়ে ভালো মানের ৬৪ kbps অডিও ফাইলে...
- বাংলাদেশী ওয়েবসাইট ইনডেক্স (সব ইম্পরট্যান্ট ওয়েব স...
- হুমায়ূন আহমেদ স্যার এর প্রকাশিত প্রায় সব বইয়ের ডা...
- COMMON MISTAKES IN ENGLISH
- বিভিন্ন লেখকের সেরা বাংলা গল্প ও উপন্যাস ডাউনলোড ...
- বাংলাদেশের বিখ্যাত কবিদের লেখা নির্বাচিত 70 টি কব...
- বছরজুড়ে বাংলাদেশ ও সারা বিশ্বে যেসব বিশেষ দিবস পাল...
- চাচা চৌধুরি, নন্টে – ফন্টে , পিঙ্কি এবং বিল্লু সির...
- ই-বুক ডাউনলোডের জন্য ১০ টি বেষ্ট ওয়েব সাইট। দেখুন...
- মিডিয়া ফায়ার মুভি ডাউনলোড সাইট
- স্যার আইনস্টাইন এর জীবনের মজার মজার সব ঘটনা ...
- বিজ্ঞানের সব বাংলা বই
- বাংলা একাডেমী প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম
- Daily Life Expressions /Conversation
- অনলাইনে পাওয়া বিভিন্ন লেখকের কম্পিউটারের বিভিন্ন ...
- মামলা বিষয়ক টুকিটাকি
- ► ফেব্রুয়ারী (9)
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Social
Random Post
Categories
- অনলাইন ইনকাম
- ইংরেজি শেখা (English Learning)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক
- ইসলামিক বাংলা বই
- উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি (HSC)
- ওয়েব প্রোগ্রামিং
- কম্পিউটার বাংলা বই
- গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
- প্রোগ্রামিং
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক
- বিজ্ঞান প্রযুক্তির বই
- বিভিন্ন লেখকদের বিখ্যাত বই
- ব্যাংক জব
- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
- মুভি ও গান ডাউনলোড
- মোবাইলের সফটওয়্যার ও ওয়াপ সাইট
- শিক্ষণীয় বাংলা বই
- হুমায়ূন আহমেদ রচনা সমগ্র
- Keyboard Shortcuts A-2-Z
Labels
- অনলাইন ইনকাম
- ইংরেজি শেখা (English Learning)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক
- ইসলামিক বাংলা বই
- উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি (HSC)
- ওয়েব প্রোগ্রামিং
- কম্পিউটার বাংলা বই
- গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
- প্রোগ্রামিং
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক
- বিজ্ঞান প্রযুক্তির বই
- বিভিন্ন লেখকদের বিখ্যাত বই
- ব্যাংক জব
- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
- মুভি ও গান ডাউনলোড
- মোবাইলের সফটওয়্যার ও ওয়াপ সাইট
- শিক্ষণীয় বাংলা বই
- হুমায়ূন আহমেদ রচনা সমগ্র
- Keyboard Shortcuts A-2-Z
Categories
- অনলাইন ইনকাম
- ইংরেজি শেখা (English Learning)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক
- ইসলামিক বাংলা বই
- উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি (HSC)
- ওয়েব প্রোগ্রামিং
- কম্পিউটার বাংলা বই
- গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
- প্রোগ্রামিং
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক
- বিজ্ঞান প্রযুক্তির বই
- বিভিন্ন লেখকদের বিখ্যাত বই
- ব্যাংক জব
- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
- মুভি ও গান ডাউনলোড
- মোবাইলের সফটওয়্যার ও ওয়াপ সাইট
- শিক্ষণীয় বাংলা বই
- হুমায়ূন আহমেদ রচনা সমগ্র
- Keyboard Shortcuts A-2-Z
Pages
Like Us On Facebook
Popular Posts
-
এই বই গুলো ঠিক মত পড়ার জন্য নিচের ফন্ট সমুহ ইন্সটল করে নিন http://www.mediafire.com/?dvh8z30k5s9h5r3 Textbooks for the Academic Ye...
-
আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে ইংরেজির গুরুত্ব কতটা তা আমরা ভালভাবেই জানি। আধুনিক বিশ্বে এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে অফিস-আদালত থেকে শুরু করে দৈনন্দিন ...
-
বিজ্ঞান আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে। যার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ও প্রয়োজনীয় জিনিস হচ্ছে ‘ কম্পিউটার ”।বর্তমান যুগ কম্পিউটার বিজ্ঞানের যুগ। কম...
-
বাংলা ইসলামিক বই পড়ুন নিজের দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে জানুন আজ আমি আপনাদের জন্য ইসলামিক বাংলা বইয়ের ভান্ডার নিয়ে হাজির হয়েছি। বাংলা ...
-
পৃথিবীতে মানুষ এতোসব বিচিত্র শখ নিয়ে বেঁচে থাকে যে, সবার কথা স্বাভাবিকভাবেই আমাদের পক্ষে জানা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিছু শখ স্রেফ শখের সংগ্রহ...
-
ইংরেজি ভাষা শেখার জন্য অসংখ্য বই বাজারে আছে । কিন্তু সর্ব স্তরের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষা শিখার সব ধরনের প্রয়োজন মেটাতে পারে এম...
-
[ বইগুলো হলোঃ - ১) ভূমি বা জমিজমার পরিমাণ পদ্ধতি , জরিপ ও আইন ২) ভূমি জরিপ , দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রশন সংক্রান্ত আইন ৩) রিয়েল এস্টে...
-
২০১৬ সালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের বইগুলোর PDF আপনার এন্ড্রোয়েড বা স্মার্ট ফোনে পড়ুন যে কোন ফন্টের বাংলা বই ... এখন এনসিটিবি...
-
1) অন্ধকারে একজন বন্ধুর সঙ্গে হাঁটা আলোতে একা হাঁটার চেয়ে ভালো। হেলেন কিলার 2) অনেক কিছু ফিরে আসে , ফিরিয়ে আনা যায়...
-
এই বইগুলতে প্রত্যেকটা ছবি কালার ও বুঝানোর জন্য প্রয়োজনীয় ইনডেক্স ও ফ্লো চার্ট ব্যবহার করা হয়েছে ... আর এই বই গুলো বোর্ড অনুমোদিত ... ...
মঙ্গলবার, ১ মে, ২০১২
মামলা বিষয়ক টুকিটাকি
বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় সুপ্রীম
কোর্টই হচ্ছে সর্বোচ্চ আদালত। অনেক দেশে সুপ্রীম কোর্টের পরও বৃটেনের
প্রিভি কাউন্সিলে আপীল করার সুযোগ রয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখন সেটা নেই।
সু্প্রীম কোর্টের দু’টি বিভাগ, হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপীল বিভাগ। পাশের দেশ ভারতে একাধিক হাইকোর্ট থাকলেও বাংলাদেশে হাইকোর্ট একটি। এই হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপীল বিভাগ দু’টো একই এলাকায় অবস্থিত। মানুষের মুখে মুখে যা হাইকোর্ট নামে পরিচিত।
অনেক ক্ষেত্রে হাইকোর্ট কোন নির্দিষ্ট মামলার ব্যাপারে নিম্ন আদালতকে নির্দেশনা দেয়, আবার অনেক ক্ষেত্রে মামলাটিকে উচ্চ আদালতে নিয়ে আসে।
কিছু কিছু মামলা আছে যেগুলোতে সরাসরি হাইকোর্টে যেতে হয়, যেমন: কোম্পানী সংক্রান্ত মামলা, খ্রিস্টান বিবাহ সংক্রান্ত মামলা, এডমিরালটি বা সমুদ্রগামী জাহাজ সংক্রান্ত মামলা।
আবার কেউ যদি মনে করে সরকারের প্রণীত কোন আইন প্রচলিত অন্য আইনের পরিপন্থী বা সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক, সে ক্ষেত্রেও আইনটিকে চ্যালেঞ্জ করে রিট করা যায়।
অবশ্য কিছু কিছু ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে রিট এবং সাধারণ মামলা দু’টিই করা চলে। রিটে খরচ কিছুটা বেশি হলেও সাধারণত দ্রুত নিষ্পত্তি হয়।
সাধারণত বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ আগাম জামিনের সুবিধা পান। যদি কেউ আশংকা করে যে তার বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা হতে পারে, তবে তিনি আগেভাগেই হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করতে পারেন।
হাইকোর্ট গুরুত্ব বুঝে আগাম জামিনের নির্দেশ দিতে পারেন। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করা গেলেও ঐ মামলায় তাকে গ্রেফতার করা যায় না।
অন্তত দুই বছর বাংলাদেশের কোন জেলা জজ আদালতে মামলা পরিচালনা করেছেন এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবির তত্ত্বাবধানে কাজ করেছেন এমন আইনজীবি হাইকোর্টে তালিকাভুক্তির আবেদন করতে পারেন। আইনজীবিদের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বার কাউন্সিল লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে তালিকাভুক্তির জন্য বাছাই করে। একটি এনরোলমেন্ট কমিটি মৌখিক পরীক্ষা নেয়। এখানে সদস্য হিসেবে হাইকোর্টের দু’জন বিচারকও থাকেন।
ব্যরিস্টারি পাশ করে যারা আবেদন করেন তাদের কেবল মৌখিক পরীক্ষা দিতে হয়।
তবে আপীল বিভাগে মামলা করতে হলে আরেক দফা অনুমতি নিতে হয়। হাইকোর্ট বিভাগে অন্তত পাঁচ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন আইনজীবি এক্ষেত্রে তালিকাভুক্তির আবেদন করতে পারেন।
অভিজ্ঞ এবং সুপরিচিত আইনজীবি ছাড়া যে মামলা জেতা যাবে না, তা কিন্তু নয়। তুলনামূলকভাবে নবীন কিন্তু দক্ষ আইনজীবিও কম খরচে মামলা জিতিয়ে দিতে পারেন।
বিভিন্ন আইনজীবি বিভিন্ন ধরনের মামলা পরিচালনা করতে অভ্যস্ত, কাজেই বিষয়টি জেনে আইনজীবি বাছাই করা ভালো। আর পরিচিতদের মাধ্যমেও আইনজীবিদের সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা যেতে পারে। ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় অবস্থিত ল’ফার্মগুলোর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। আবার ব্যক্তিগতভাবেও কাউকে মামলা পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া যেতে পারে।
হাইকোর্ট চত্বরে অবস্থিত সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশন ভবনে বিভিন্ন আইনজীবির চেম্বার রয়েছে, এছাড়া এ ভবনের দু’টি হলে আইনজীবিগণ বসেন। সুপ্রীম কোর্ট বার অফিস থেকে তালিকাভুক্ত সব আইনজীবির ঠিকানা ও ফোন নম্বর সম্বলিত একটি ডিরেক্টরী সংগ্রহ করা যেতে পারে। এটি প্রতিবছর আপডেট করা হয়।
উকিল নোটিশের জন্যও আইনজীবিকে ফি দিতে হয়, আর অধিকাংশ আইনজীবি উকিল নোটিশ দেবার আগে ওকলাতনামায় সাক্ষর নেন।
উচ্চ আদালতে মামলা করতে হলে উচ্চ আদালতে কাজ করেন এমন আইনজীবিকেই নোটিশ দিতে হয়। আর নিম্ন আদালতের মামলা হলে যেকোন আইনজীবি নোটিশ দিতে পারেন।
উকিল নোটিশের সাথে আদালতের কোন সম্পৃক্ততা নেই।
মামলার ধরন বুঝে দাপ্তরিক খরচ নির্ধারিত হয়। আর্থিক দাবীর ক্ষেত্রের টাকার পরিমাণের ওপর এটি নির্ভর করতে পারে।
এই কার্যতালিকাকেই কজলিস্ট বলা হয়। সুপ্রীম কোর্টে গিয়ে যে কেউ এটি দেখতে পারেন, সুপ্রীম কোর্টের ওয়েবসাইটেও প্রতিদিনের কার্যতালিকা দেয়া হয়। হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপীল বিভাগের জন্য দু’টি পৃথক কার্যতালিকা থাকে।
মার্চের শেষ সপ্তাহ ও এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ
জুনের শেষ সপ্তাহ ও জুলাই-এর প্রথম সপ্তাহ
আগস্টের শেষ সপ্তাহ ও পুরো সেপ্টেম্বর
অক্টোবরের শেষ দুই সপ্তাহ
ডিসেম্বরের শেষ দুই সপ্তাহ
উৎসঃ সামহোয়ার ইন ব্লগ
সু্প্রীম কোর্টের দু’টি বিভাগ, হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপীল বিভাগ। পাশের দেশ ভারতে একাধিক হাইকোর্ট থাকলেও বাংলাদেশে হাইকোর্ট একটি। এই হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপীল বিভাগ দু’টো একই এলাকায় অবস্থিত। মানুষের মুখে মুখে যা হাইকোর্ট নামে পরিচিত।
মামলা
উচ্চ আদালতে বিভিন্নভাবে মামলা হতে পারে। নিম্ন আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপীল হতে পারে, মৃত্যুদন্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য উচ্চ আদালতে আসতে পারে, আবার নিম্ন আদালতে চলমান বিচার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আপত্তি জানিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা হতে পারে।অনেক ক্ষেত্রে হাইকোর্ট কোন নির্দিষ্ট মামলার ব্যাপারে নিম্ন আদালতকে নির্দেশনা দেয়, আবার অনেক ক্ষেত্রে মামলাটিকে উচ্চ আদালতে নিয়ে আসে।
কিছু কিছু মামলা আছে যেগুলোতে সরাসরি হাইকোর্টে যেতে হয়, যেমন: কোম্পানী সংক্রান্ত মামলা, খ্রিস্টান বিবাহ সংক্রান্ত মামলা, এডমিরালটি বা সমুদ্রগামী জাহাজ সংক্রান্ত মামলা।
রিট
সংবিধানের ১০২ ধারা অনুসারে যেকোন নাগরিক রিট আবেদন করতে পারেন। রিটের বিষয়টি মামলার মত হলেও মৌলিক একটি পার্থক্য আছে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কোন আইনের অধীনে প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না, কিন্তু কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওপর অন্যায় করা হচ্ছে। তখন ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ এর প্রতিকার চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করতে পারে। বিষয়টি পর্যালোচনা করে হাইকোর্ট সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়।আবার কেউ যদি মনে করে সরকারের প্রণীত কোন আইন প্রচলিত অন্য আইনের পরিপন্থী বা সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক, সে ক্ষেত্রেও আইনটিকে চ্যালেঞ্জ করে রিট করা যায়।
অবশ্য কিছু কিছু ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে রিট এবং সাধারণ মামলা দু’টিই করা চলে। রিটে খরচ কিছুটা বেশি হলেও সাধারণত দ্রুত নিষ্পত্তি হয়।
এডমিনিস্ট্রেটিভ আপিলেট ট্রাইব্যুনাল
সংবিধানের ১১৭ ধারা অনুসারে এডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনাল বা প্রসাশনিক ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে। সরকারি এবং আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চাকুরি সংক্রান্ত জটিলতায় এডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালে মামলা হয়, এরপর আপীল করতে হয় এডমিনিস্ট্রেটিভ আপিলেট ট্রাইব্যুনালে। এই এডমিনিস্ট্রেটিভ আপিলেট ট্রাইব্যুনালকে হাইকোর্টের সমান মর্যাদা দেয়া হয়। কাজেই এর বিরুদ্ধে আপীল করতে হলে হাইকোর্টে নয়, আপীল বিভাগে আপীল করতে হয়।আপীল করা
সংবিধানের ১০৩ ধারা অনুসারে আপীল বিভাগে যাওয়ার সুযোগ থাকে। হাইকোর্টে মামলা শেষ হওয়ার পর তার বিরুদ্ধে আপীলের আবেদন করা যায়। আপীল বিভাগ মামলটিকে আপীল করার যোগ্য মনে করলে আমলে নিয়ে প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে। আবার কোন মামলা চলাকালে যদি হাইকোর্ট মনে করে মামলাটিতে সংবিধানের ব্যাখ্যার বিষয়টি জড়িত, তবে হাইকোর্ট বিভাগও মামলাটিকে আপীল বিভাগে পাঠাতে পারে।লিভ টু আপিল
হাইকোর্ট বিভাগের দেয়া রায়ে যদি আপীল করা না করা প্রসঙ্গে কিছু উল্লেখ না থাকে, তবে প্রথমে আপীল বিভাগে আপীলের আবেদন করতে হয়। এই আবেদনকেই লিভ টু আপিল বলে। আবেদনকারী কি যুক্তিতে আপীল করতে চাইছে এসময় সেটা তুলে ধরতে হয়। আপীল বিভাগ আপীলের যোগ্য মনে করলে নিয়মিত মামলা হিসেবে সেটিকে গ্রহণ করে।জামিন এবং আগাম জামিন
যদি কোন মামলায় নিম্ন আদালত জামিন দিতে অস্বীকৃতি জানায়, তবে উচ্চ আদালত জামিন আবেদন বিবেচনা করে জামিনের নির্দেশ দিতে পারে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মামলাটি নিম্ন আদালতে চলতে থাকে, যদিও অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনে বেরিয়ে আসার সুযোগ পান।সাধারণত বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ আগাম জামিনের সুবিধা পান। যদি কেউ আশংকা করে যে তার বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা হতে পারে, তবে তিনি আগেভাগেই হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করতে পারেন।
হাইকোর্ট গুরুত্ব বুঝে আগাম জামিনের নির্দেশ দিতে পারেন। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করা গেলেও ঐ মামলায় তাকে গ্রেফতার করা যায় না।
কারা মামলা করতে পারেন
অন্য সব আদালতের মত উচ্চ আদালতেও নিজের বক্তব্য তুলে ধরতে আইনজীবির সাহায্য নেয়া বাধ্যতামূলক নয়। তবে আইনগত দিক বুঝে আত্নপক্ষ সমর্থন বা নিজের বক্তব্য তুলে ধরতে আইনজীবির সাহায্য নেয়া ভালো। যেসব আইনজীবি উচ্চ আদালতে মামলা পরিচালনা করার জন্য তালিকাভুক্ত হয়েছেন, কেবল তারাই উচ্চ আদালতে মামলা পরিচালনা করতে পারেন। কাজেই নিম্ন আদালতে নিয়মিত মামলা পরিচালনা করছেন কিন্তু উচ্চ আদালতে তালিকাভুক্ত নন এমন আইনজীবি মামলা পরিচালনা করতে পারেন না।অন্তত দুই বছর বাংলাদেশের কোন জেলা জজ আদালতে মামলা পরিচালনা করেছেন এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবির তত্ত্বাবধানে কাজ করেছেন এমন আইনজীবি হাইকোর্টে তালিকাভুক্তির আবেদন করতে পারেন। আইনজীবিদের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বার কাউন্সিল লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে তালিকাভুক্তির জন্য বাছাই করে। একটি এনরোলমেন্ট কমিটি মৌখিক পরীক্ষা নেয়। এখানে সদস্য হিসেবে হাইকোর্টের দু’জন বিচারকও থাকেন।
ব্যরিস্টারি পাশ করে যারা আবেদন করেন তাদের কেবল মৌখিক পরীক্ষা দিতে হয়।
তবে আপীল বিভাগে মামলা করতে হলে আরেক দফা অনুমতি নিতে হয়। হাইকোর্ট বিভাগে অন্তত পাঁচ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন আইনজীবি এক্ষেত্রে তালিকাভুক্তির আবেদন করতে পারেন।
আইনজীবির সাথে যোগাযোগ:
সংশ্লিষ্ট আইনজীবি নিম্ন আদালতে মামলা শেষ হওয়ার পর উচ্চ আদালতে মামলার জন্য কোন আইনজীবির কাজে যেতে হবে সে পরামর্শ দিতে পারেন। তবে যেকোন আইনজীবির কাছেই যাওয়া যেতে পারে। বাংলাদেশের নিয়মানুযায়ী ব্যারিস্টারগণ মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে আলাদা কোন সুবিধা পান না। তবে দক্ষ ও অভিজ্ঞ আইনজীবির হাতে ফল ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।অভিজ্ঞ এবং সুপরিচিত আইনজীবি ছাড়া যে মামলা জেতা যাবে না, তা কিন্তু নয়। তুলনামূলকভাবে নবীন কিন্তু দক্ষ আইনজীবিও কম খরচে মামলা জিতিয়ে দিতে পারেন।
বিভিন্ন আইনজীবি বিভিন্ন ধরনের মামলা পরিচালনা করতে অভ্যস্ত, কাজেই বিষয়টি জেনে আইনজীবি বাছাই করা ভালো। আর পরিচিতদের মাধ্যমেও আইনজীবিদের সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা যেতে পারে। ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় অবস্থিত ল’ফার্মগুলোর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। আবার ব্যক্তিগতভাবেও কাউকে মামলা পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া যেতে পারে।
হাইকোর্ট চত্বরে অবস্থিত সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশন ভবনে বিভিন্ন আইনজীবির চেম্বার রয়েছে, এছাড়া এ ভবনের দু’টি হলে আইনজীবিগণ বসেন। সুপ্রীম কোর্ট বার অফিস থেকে তালিকাভুক্ত সব আইনজীবির ঠিকানা ও ফোন নম্বর সম্বলিত একটি ডিরেক্টরী সংগ্রহ করা যেতে পারে। এটি প্রতিবছর আপডেট করা হয়।
মামলার দায়িত্ব দেয়া:
ওকলাতনামা বা একটি চুক্তিপত্রে সাক্ষরের মাধ্যমে আইনজীবিকে আনুষ্ঠানিকভাবে মামলার দায়িত্ব দিতে হয়। একবার আইনজীবিকে দায়িত্ব দেবার পর তার লিখিত সম্মতি ছাড়া অন্য কোন আইনজীবির মাধ্যমে মামলা পরিচালনার সুযোগ থাকে না।উকিল নোটিশ
যে কোন মামলা শুরু করার আগে প্রতিপক্ষকে নোটিশ দেয়ার একটি রেওয়াজ আছে। সাধারণত যে আইনজীবিকে মামলার দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে তিনি এই নোটিশ দেন। নোটিশে মূলত একটি নির্দিষ্ট সময় দিয়ে বলা হয় যে, এই সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা না নিলে মামলা করা হবে। কতদিন সময় দিতে হবে তার নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। তবে সরকার প্রতিপক্ষ হলে এক মাস সময় দেয়ার রেওয়াজ চালু আছে। অন্য ক্ষেত্রে ২৪ ঘন্টা থেকে থেকে এক মাস পর্যন্ত সময় দেয়া হতে পারে।উকিল নোটিশের জন্যও আইনজীবিকে ফি দিতে হয়, আর অধিকাংশ আইনজীবি উকিল নোটিশ দেবার আগে ওকলাতনামায় সাক্ষর নেন।
উচ্চ আদালতে মামলা করতে হলে উচ্চ আদালতে কাজ করেন এমন আইনজীবিকেই নোটিশ দিতে হয়। আর নিম্ন আদালতের মামলা হলে যেকোন আইনজীবি নোটিশ দিতে পারেন।
উকিল নোটিশের সাথে আদালতের কোন সম্পৃক্ততা নেই।
মামলার খরচ
খরচ দু’ভাবে হয়। একটি আইনজীবির ফি বাবদ, অন্যটি দাপ্তরিক খরচ বাবদ। আইনজীবির ফি-এর অংক নির্দিষ্ট নয়। বিভিন্ন আইনজীবি বিভিন্ন ধরনের মামলার ক্ষেত্রে বিভিন্ন অংকের ফি নেন। স্বাভাবিকভাবেই জ্যেষ্ঠ আইনজীবিদের ফি-এর অংকটা বেশি হয়।মামলার ধরন বুঝে দাপ্তরিক খরচ নির্ধারিত হয়। আর্থিক দাবীর ক্ষেত্রের টাকার পরিমাণের ওপর এটি নির্ভর করতে পারে।
মামলা শুরু করা:
এ কাজটি আইনজীবি বা তার সহকারী করেন। কোর্ট অফিসে গিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মামলা দায়ের করলে একটি নম্বর পাওয়া যায়। তারপর হাইকোর্টের কোন একটি বেঞ্চের কার্যতালিকায় মামলাটি অন্তর্ভুক্ত করাতে হয়। এরপর থেকে সংশ্লিষ্ট বেঞ্চের কার্যতালিকায় মামলাটি প্রদর্শিত হতে থাকে। কার্যতালিকা অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে শুনানী সম্পন্ন করা হয়। একাধিক দিন শুনানী হতে পারে। প্রতিপক্ষকে আত্নপক্ষ সমর্থনের জন্য সময় দেয়া হতে পারে। তবে এর মাঝে বেঞ্চ ভেঙে দেয়া হলে পুনরায় অন্য একটি বেঞ্চের কার্যতালিকায় মামলাটি অন্তর্ভুক্ত করতে হয়।এই কার্যতালিকাকেই কজলিস্ট বলা হয়। সুপ্রীম কোর্টে গিয়ে যে কেউ এটি দেখতে পারেন, সুপ্রীম কোর্টের ওয়েবসাইটেও প্রতিদিনের কার্যতালিকা দেয়া হয়। হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপীল বিভাগের জন্য দু’টি পৃথক কার্যতালিকা থাকে।
ছুটি
বাংলাদেশের উচ্চ আদালতে ঐতিহ্যগতভাবে দীর্ঘ ছুটির রেওয়াজ চলছে। শুক্র ও শনিবার আদালতের কোন কার্যক্রম চলে না। সরকারি ছুটির দিনেও আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকে। প্রতিবছর সুপ্রীম কোর্ট তার নিজের ছুটির তালিকা একটি ক্যালেন্ডারের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়। সাধারণত পাঁচ দফায় দীর্ঘ ছুটি হয়:মার্চের শেষ সপ্তাহ ও এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ
জুনের শেষ সপ্তাহ ও জুলাই-এর প্রথম সপ্তাহ
আগস্টের শেষ সপ্তাহ ও পুরো সেপ্টেম্বর
অক্টোবরের শেষ দুই সপ্তাহ
ডিসেম্বরের শেষ দুই সপ্তাহ
চেম্বার জজ
যেকোন সময় বিশেষ প্রয়োজনে, বিশেষ করে দীর্ঘ ছুটিতে জরুরি মামলার বিষয়টি দেখার জন্য প্রধান বিচারপতি আপীল বিভাগের একজন বিচারককে চেম্বার জজ হিসেবে নিয়োগ করেন। তিনি আবেদনকারীর আবেদন বিবেচনা করে প্রয়োজনে নির্দেশ দেন, কিংবা নিয়মিত বেঞ্চে শুনানীর জন্য বিষয়টি পাঠিয়ে দেন। তিনি অফিস সময়ের বাইরেও আবেদন শুনতে পারেন, এমকি বাসায়ও আবেদন বিবেচনা করে রায় দিতে পারেন। তবে দেরি করলে আবেদনকারীর ক্ষতি হতে পারে কেবল এমন আবেদনই তিনি বিবেচনা করেনউৎসঃ সামহোয়ার ইন ব্লগ
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক
প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক বা বই, 💻সফটওয়্যার ও 🎬টিটোরিয়াল কালেকশ সংগ্রহ করতে!
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593
এখানে👆 ক্লিক করুন
🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593
এখানে👆 ক্লিক করুন
🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক
আপডেট পেতে
আপডেট ই-বুক
মন্তব্য দিন
প্রয়োজনীয় বাংলা বই
আমার সম্পর্কে !
- Tanbir ebooks
0 মন্তব্য(গুলি):