ভিজিটর সংখ্যা

জনপ্রিয়

T@NB!R ব্লগ সংরক্ষাণাগার

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Social

Random Post

নাম

your name

ইমেল *

Your Email

বার্তা *

your message

Pages

Like Us On Facebook

Popular Posts

সোমবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮



ধনী হতে কে না চায় বলুন কিন্তু এটা তো আর ছেলের হাতের মোয়া নয় যে চাইলেই ধনী হওয়া যাবে। খুব সহজ কৌশলে কিন্তু আপনি, হ্যাঁ আপনিও হয়ে উঠতে পারেন আগের চাইতে ধনী।
টাকা জীবনের সবকিছু নয়, কিন্তু তার পরেও টাকার জন্য বহু মানুষ পাগলপ্রায় হয়ে যায়। তাদের টাকা উপার্জনের ইচ্ছাকে বাস্তব রূপদানের জন্য প্রয়োজন কিছু পদক্ষেপের। এ কাজগুলো সহজ নয়। তবে লেগে থাকলে এতে সফলতা অর্জন করা সম্ভব।
প্রথমে জেন নি ১০ জন ধনী ব্যক্তির মতামত
বিল গেটস = বিনিয়োগ: অনেকেই আমরা রোজগার শুরু করার অনেক পর বিনিয়োগ শুরু করি। বেশি লাভ পেতে অল্প বয়স থেকে বিনিযোগ শুরু করুন। যত আগে থেকে শুরু করবেন তত বেশি রিটার্ন পাবেন।
ওয়ারেন বাফে = অটোমেটিক সঞ্চয়: খরচ কমানোর সবচেয়ে ভাল উপায় এটা। ব্যাঙ্ক চেকিং অ্যাকাউন্টের সঙ্গে রেকারিং সেভিংস অ্যাকাউন্টে অটোমেটিক লিঙ্ক করিয়ে রাখুন। যাতে প্রতি মাসে নিজে থেকেই সঞ্চয় হয়।
স্টিভ জবস = অবদান বাড়ান: অল্প বিনিয়োগ দিয়ে শুরু করলেও প্রতি বছর অন্তত এক শতাংশ করে বাড়াতে থাকুন। প্রতি বছর বেতন যেমন বাড়ে তেমনই বিনিয়োগের পরিমাণও বাড়ান। আয়ের অন্তত ২০ শতাংশ বিনিয়োগে লাগান।
মার্ক জুকারবার্গ = ক্রেডিট কার্ড ব্যালান্স: বেশি সুদযুক্ত ঋণ বয়ে চললে কখনই ধনী হতে পারবেন না। তাই প্রতি মাসে ন্যূনতম বিল নয়, বেশি করে টাকা দিয়ে তাড়াতাড়ি ঋণ শোধ করুন।
এলিজাবেথ হোমস = মিতব্যয়: জীবনে খরচের ব্যাপারে সচেতন হন। পৃথিবীর ধনী ব্যক্তিই বেশ সাধারণ ভাবেই জীবন কাটিয়েছেন এক সময়। কিপটেমি নয়, তবে জীবনের অপ্রয়োজনীয় খরচ বাদ দিন।
মুকেশ অম্বানি = লোভ: লেটেস্ট মডেল, হাল ফ্যাশনের জিনিস কিনতে সকলেই চান। কিন্তু লোভ সম্বরণ করাও প্রয়োজন। খরচ করার সময় ভাবুন কোনটা আপনার প্রয়োজন, আর কোনটা শুধুই লোভে পড়ে বা দেখনদারির জন্য করছেন।
লক্ষ্মী মিত্তল = আয়ের উত্স: ধনী, সফল ব্যক্তিরা কখনই আয় বা বিনিয়োগের ব্যপারে একটা উত্‌সের উপর ভরসা করেন না। বিভিন্ন দিকে নিজেদে পোর্টফোলিও বাড়ান। অল্প বয়স থেকে আয়, বিনিয়োগ, সঞ্চয়ের একাধিক উত্স তৈরি করুন।
রতন টাটা = রিসার্চ: সফল বিনিয়োগকারীরা বাজারের ওঠানামা, বিভিন্ন বিনিয়োগ, সঞ্চয় পরিকল্পনা নিয়ে যথেষ্ট গবেষণা করেন। হুটহাট সিদ্ধান্ত না নিয়ে এই বিষয়ে নিজের জ্ঞান বাড়ান।
মিকি জাগিতানি = আয়ের উত্স: ধনী, সফল ব্যক্তিরা কখনই আয় বা বিনিয়োগের ব্যপারে একটা উত্‌সের উপর ভরসা করেন না। বিভিন্ন দিকে নিজেদে পোর্টফোলিও বাড়ান। অল্প বয়স থেকে আয়, বিনিয়োগ, সঞ্চয়ের একাধিক উত্স তৈরি করুন।
সুধা মূর্তি = দান: ধনী ব্যক্তিরা সকলেই দান, ধ্যান করেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন দান করলে সম্পদ বাড়ে। আয়ের ১০ শতাংশ দান করুন। এতে আপনার আয়ও বাড়বে।

টাকার মোহ বাদ দিন
(১) এ বিষয়টি অর্থ উপার্জনের ইচ্ছের সঙ্গে অনেকটা সাংঘর্ষিক মনে হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে শুধু টাকার দিকে তাকিয়ে থাকলে তা আপনাকে ‘অর্থলোভী’ উপাধিতে ভূষিত করবে। তার বদলে আপনাকে অর্থ উপার্জনের কাজ করতে হবে, যার ফসল হিসেবে আসবে অর্থ। অর্থাৎ সরাসরি অর্থলিপ্সু হওয়া যাবে না কোনোভাবেই।
যাদের সহায়তা করছেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন
(২) ধনী ও সফল ব্যক্তিদের খুবই সহায়তাকারী হিসেবে দেখা যায়। তারা সব সময় মানুষকে নানাভাবে সহায়তা করে এবং সহায়তাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাই আবার তাদের ধনী হয়ে উঠতে সাহায্য করেন। এ কারণে আপনি যাদের সহায়তা করছেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন। তারাই একসময় আপনাকে ধনী ও সফল হতে সাহায্য করবে।
কোটি টাকা উপার্জনের বদলে কোটি মানুষকে সাহায্যের কথা ভাবুন
(৩) আপনার যখন অল্প কয়েকজন গ্রাহক বা সেবাগ্রহিতা রয়েছেন তখন তাদের মাধ্যমে কোটি টাকা উপার্জন করার চিন্তা বাদ দিন। তার বদলে চিন্তা করুন, কিভাবে এ গ্রাহকদের ভালো সেবা দেওয়া যায়। এতে আপনার গ্রাহক সংখ্যা বাড়বে আর তাহলেই আপনার অর্থ উপার্জনের পথ সুগম হবে।
‘টাকা’ বাড়ানোর বদলে বাড়িয়ে নিন টাকা বাড়ানোর ‘পন্থা’
(৪) সরাসরি টাকা বাড়ানোর চেষ্টা খুব একটা কাজ করে না। কিন্তু তার বদলে টাকা বাড়ানোর নানা পন্থার ব্যবস্থা করা হলে তা এ লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। উপার্জনের জন্য প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পন্থার খোঁজ করা ও এই পন্থাগুলোকে সঠিকভাবে ব্যবহার করা হলেই এ পদ্ধতি কাজ করবে।

প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক

প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক বা বই, 💻সফটওয়্যার ও 🎬টিটোরিয়াল কালেকশ সংগ্রহ করতে!
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593

এখানে👆 ক্লিক করুন

🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক

আপডেট পেতে

আপডেট ই-বুক

Recent Posts

মন্তব্য দিন

আমার সম্পর্কে !