ভিজিটর সংখ্যা
জনপ্রিয়
-
বিজ্ঞান আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে। যার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ও প্রয়োজনীয় জিনিস হচ্ছে ‘ কম্পিউটার ”।বর্তমান যুগ কম্পিউটার বিজ্ঞানের যুগ। কম...
-
এই বইগুলতে প্রত্যেকটা ছবি কালার ও বুঝানোর জন্য প্রয়োজনীয় ইনডেক্স ও ফ্লো চার্ট ব্যবহার করা হয়েছে ... আর এই বই গুলো বোর্ড অনুমোদিত ... ...
-
ইংরেজি ভাষা শেখার জন্য অসংখ্য বই বাজারে আছে । কিন্তু সর্ব স্তরের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষা শিখার সব ধরনের প্রয়োজন মেটাতে পারে এম...
-
বিসিএস, পিএসসি, ব্যাংকার্স রিক্রুটম্যান্ট, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি, শিক্ষক নিয়োগ, বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ে সরকারি ও বেসরকারি চাকরির নিয়োগ ও...
-
All songs that are available from this server are listed below. 4441 songs in alphabetical order (artist's name) NOTE: The links below...
-
আমার আট বছরের কালেকশন..! এই বিশাল কালেকশন গড়ে তোলার জন্য আমকে অসংখ্য ফাইল (যেমনঃ সফটওয়্যার, ই-বুক বা বই ও টিউটোরিয়াল) ডাউনলোড করতে হ...
-
মুহাম্মদ জাফর ইকবাল বই ডাউনলোড করুন _ আধুনিক ইসপের গল্প _ ভূতগুলো খুব দুষ্ট ছিল _ আমি তপু ( Ami Topu) _ অবনীল ( Obon...
-
গনিতের শর্ট কাট নিয়মের (Short Cut Math Techniques) অসাধারন বাংলা বই । বিশ্বাস না হলে ! সামান্য কিছু কিলোবাইট খরচ করে যে কোন একটা ...
-
বই পড়তে আমরা অনেকেই ভালবাসি। অনেকে আবার বই কিনতেও ভালবাসি। যান্ত্রিক সভ্যতার এই যুগে আমরা কম্পিউটারের সামনে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দ...
-
২০১৬ সালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের বইগুলোর PDF আপনার এন্ড্রোয়েড বা স্মার্ট ফোনে পড়ুন যে কোন ফন্টের বাংলা বই ... এখন এনসিটিবি...
বিভাগ সমূহ
- শিক্ষণীয় বাংলা বই (37)
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক (21)
- ইংরেজি শেখা (English Learning) (13)
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ (13)
- Keyboard Shortcuts A-2-Z (10)
- কম্পিউটার বাংলা বই (9)
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার (9)
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক (9)
- ইসলামিক বাংলা বই (8)
- মুভি ও গান ডাউনলোড (8)
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট (5)
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক (3)
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক (3)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক (1)
T@NB!R ব্লগ সংরক্ষাণাগার
-
►
2018
(29)
- ► সেপ্টেম্বর (1)
- ► ফেব্রুয়ারী (2)
-
►
2017
(26)
- ► সেপ্টেম্বর (4)
-
►
2016
(26)
- ► সেপ্টেম্বর (1)
- ► ফেব্রুয়ারী (1)
-
►
2014
(27)
- ► সেপ্টেম্বর (1)
- ► ফেব্রুয়ারী (1)
-
►
2013
(78)
- ► সেপ্টেম্বর (12)
- ► ফেব্রুয়ারী (1)
-
►
2012
(121)
- ► সেপ্টেম্বর (2)
- ► ফেব্রুয়ারী (9)
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Social
Random Post
Categories
- অনলাইন ইনকাম
- ইংরেজি শেখা (English Learning)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক
- ইসলামিক বাংলা বই
- উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি (HSC)
- ওয়েব প্রোগ্রামিং
- কম্পিউটার বাংলা বই
- গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
- প্রোগ্রামিং
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক
- বিজ্ঞান প্রযুক্তির বই
- বিভিন্ন লেখকদের বিখ্যাত বই
- ব্যাংক জব
- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
- মুভি ও গান ডাউনলোড
- মোবাইলের সফটওয়্যার ও ওয়াপ সাইট
- শিক্ষণীয় বাংলা বই
- হুমায়ূন আহমেদ রচনা সমগ্র
- Keyboard Shortcuts A-2-Z
Labels
- অনলাইন ইনকাম
- ইংরেজি শেখা (English Learning)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক
- ইসলামিক বাংলা বই
- উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি (HSC)
- ওয়েব প্রোগ্রামিং
- কম্পিউটার বাংলা বই
- গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
- প্রোগ্রামিং
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক
- বিজ্ঞান প্রযুক্তির বই
- বিভিন্ন লেখকদের বিখ্যাত বই
- ব্যাংক জব
- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
- মুভি ও গান ডাউনলোড
- মোবাইলের সফটওয়্যার ও ওয়াপ সাইট
- শিক্ষণীয় বাংলা বই
- হুমায়ূন আহমেদ রচনা সমগ্র
- Keyboard Shortcuts A-2-Z
Categories
- অনলাইন ইনকাম
- ইংরেজি শেখা (English Learning)
- ইংলিশ গ্রামার ই-বুক
- ইসলামিক বাংলা বই
- উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি (HSC)
- ওয়েব প্রোগ্রামিং
- কম্পিউটার বাংলা বই
- গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
- ডিভিডি (DVD) সেবা সমূহ
- প্রয়োজনীয় বাংলা ওয়েব সাইট লিঙ্ক
- প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
- প্রোগ্রামিং
- বই ডাউনলোড়ের ওয়েব সাইট
- বাংলা উপন্যাসের ই-বুক
- বাংলা গল্পের ও উপন্যাসের ই-বুক ডাউনলোড এর সরাসরি লিঙ্ক
- বিখ্যাত সব লেখকের বাংলা ই-বুক
- বিজ্ঞান প্রযুক্তির বই
- বিভিন্ন লেখকদের বিখ্যাত বই
- ব্যাংক জব
- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
- মুভি ও গান ডাউনলোড
- মোবাইলের সফটওয়্যার ও ওয়াপ সাইট
- শিক্ষণীয় বাংলা বই
- হুমায়ূন আহমেদ রচনা সমগ্র
- Keyboard Shortcuts A-2-Z
Pages
Like Us On Facebook
Popular Posts
-
এই বই গুলো ঠিক মত পড়ার জন্য নিচের ফন্ট সমুহ ইন্সটল করে নিন http://www.mediafire.com/?dvh8z30k5s9h5r3 Textbooks for the Academic Ye...
-
আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে ইংরেজির গুরুত্ব কতটা তা আমরা ভালভাবেই জানি। আধুনিক বিশ্বে এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে অফিস-আদালত থেকে শুরু করে দৈনন্দিন ...
-
বিজ্ঞান আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে। যার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ও প্রয়োজনীয় জিনিস হচ্ছে ‘ কম্পিউটার ”।বর্তমান যুগ কম্পিউটার বিজ্ঞানের যুগ। কম...
-
বাংলা ইসলামিক বই পড়ুন নিজের দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে জানুন আজ আমি আপনাদের জন্য ইসলামিক বাংলা বইয়ের ভান্ডার নিয়ে হাজির হয়েছি। বাংলা ...
-
ইংরেজি ভাষা শেখার জন্য অসংখ্য বই বাজারে আছে । কিন্তু সর্ব স্তরের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষা শিখার সব ধরনের প্রয়োজন মেটাতে পারে এম...
-
পৃথিবীতে মানুষ এতোসব বিচিত্র শখ নিয়ে বেঁচে থাকে যে, সবার কথা স্বাভাবিকভাবেই আমাদের পক্ষে জানা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিছু শখ স্রেফ শখের সংগ্রহ...
-
[ বইগুলো হলোঃ - ১) ভূমি বা জমিজমার পরিমাণ পদ্ধতি , জরিপ ও আইন ২) ভূমি জরিপ , দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রশন সংক্রান্ত আইন ৩) রিয়েল এস্টে...
-
এই বইগুলতে প্রত্যেকটা ছবি কালার ও বুঝানোর জন্য প্রয়োজনীয় ইনডেক্স ও ফ্লো চার্ট ব্যবহার করা হয়েছে ... আর এই বই গুলো বোর্ড অনুমোদিত ... ...
-
২০১৬ সালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের বইগুলোর PDF আপনার এন্ড্রোয়েড বা স্মার্ট ফোনে পড়ুন যে কোন ফন্টের বাংলা বই ... এখন এনসিটিবি...
-
1) অন্ধকারে একজন বন্ধুর সঙ্গে হাঁটা আলোতে একা হাঁটার চেয়ে ভালো। হেলেন কিলার 2) অনেক কিছু ফিরে আসে , ফিরিয়ে আনা যায়...
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০১৯
বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার নামকরণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
এমন অনেকেইে আছেন যারা তাদের নিজেদের জেলার নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে
জানেন না। তাদের জন্য এখানে বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার
নামকরণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরা হলো। আশা করি, শুধু
নিজের জেলার নামই খুঁজে নিবেন না। সাথে সাথে অন্যান্য জেলার নামকরণের ঘটনাগুলোও
পড়বেন। কারণ প্রতিটা তথ্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
!
ঢাকা জেলাঃ
বাংলাদেশের
রাজধানী ঢাকা মোঘল-পূর্ব যুগে কিছু গুরুত্বধারন করলেও শহরটি ইতিহাসে প্রসিদ্ধি লাভ
করে মোঘল যুগে। ঢাকা নামের উৎপত্তি সম্পর্কে স্পষ্ট করে তেমন কিছু জানা যায় না। এ
সম্পর্কে প্রচলিত মতগুলোর মধ্যে কয়েকটি নিম্নরূপঃ ক) একসময় এ অঞ্চলে প্রচুর ঢাক
গাছ (বুটি ফুডোসা) ছিল; খ) রাজধানী উদ্বোধনের দিনে ইসলাম খানের নির্দেশে এখানে ঢাক অর্থাৎ
ড্রাম বাজানো হয়েছিল; গ) ‘ঢাকাভাষা’ নামে একটি প্রাকৃত
ভাষা এখানে প্রচলিত ছিল; ঘ) রাজতরঙ্গিণী-তে ঢাক্কা শব্দটি
‘পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র’ হিসেবে উল্লেখিত হয়েছে অথবা এলাহাবাদ শিলালিপিতে উল্লেখিত
সমুদ্রগুপ্তের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ডবাকই হলো ঢাকা।
কথিত আছে যে, সেন বংশের রাজা বল্লাল সেন বুড়িগঙ্গা নদীর তীরবর্তী এলাকায় ভ্রমণকালে সন্নিহিত জঙ্গলে হিন্দু দেবী দুর্গার বিগ্রহ খুঁজে পান। দেবী দুর্গার প্রতি শ্রদ্ধাস্বরূপ রাজা বল্লাল সেন ঐ এলাকায় একটি মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। যেহেতু দেবীর বিগ্রহ ঢাকা বা গুপ্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল তাই রাজা মন্দিরের নাম ঢাকেশ্বরী মন্দির। মন্দিরের নাম থেকেই কালক্রমে স্থানটির নাম ঢাকা হিসেবে গড়ে ওঠে।আবার অনেক ঐতিহাসিকদের মতে, মোঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর যখন ঢাকাকে সুবা বাংলার রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করেন, তখন সুবাদার ইসলাম খান আনন্দের বহিঃপ্রকাশ স্বরূপ শহরে ‘ঢাক’ বাজানোর নির্দেশ দেন। এই ঢাক বাজানোর কাহিনী লোকমুখে কিংবদন্দির রূপ ধারণ করে এবং তা থেকেই এই শহরের নাম ঢাকা হয়ে যায়। এখানে উল্লেখ্য যে, ১৬১০ খ্রিষ্টাব্দে ইসলাম খান চিশতি সুবাহ বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করেন এবং সম্রাটের নামানুসারে এর নামকরণ করে জাহাঙ্গীরনগর।
কথিত আছে যে, সেন বংশের রাজা বল্লাল সেন বুড়িগঙ্গা নদীর তীরবর্তী এলাকায় ভ্রমণকালে সন্নিহিত জঙ্গলে হিন্দু দেবী দুর্গার বিগ্রহ খুঁজে পান। দেবী দুর্গার প্রতি শ্রদ্ধাস্বরূপ রাজা বল্লাল সেন ঐ এলাকায় একটি মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। যেহেতু দেবীর বিগ্রহ ঢাকা বা গুপ্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল তাই রাজা মন্দিরের নাম ঢাকেশ্বরী মন্দির। মন্দিরের নাম থেকেই কালক্রমে স্থানটির নাম ঢাকা হিসেবে গড়ে ওঠে।আবার অনেক ঐতিহাসিকদের মতে, মোঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর যখন ঢাকাকে সুবা বাংলার রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করেন, তখন সুবাদার ইসলাম খান আনন্দের বহিঃপ্রকাশ স্বরূপ শহরে ‘ঢাক’ বাজানোর নির্দেশ দেন। এই ঢাক বাজানোর কাহিনী লোকমুখে কিংবদন্দির রূপ ধারণ করে এবং তা থেকেই এই শহরের নাম ঢাকা হয়ে যায়। এখানে উল্লেখ্য যে, ১৬১০ খ্রিষ্টাব্দে ইসলাম খান চিশতি সুবাহ বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করেন এবং সম্রাটের নামানুসারে এর নামকরণ করে জাহাঙ্গীরনগর।
ফরিদপুর জেলাঃ
ফরিদপুরের
নামকরণ করা হয়েছে এখানকার প্রখ্যাত সুফী সাধক শাহ শেখ ফরিদুদ্দিনের নামানুসারে।
গাজীপুর জেলাঃ
বিলু কবীরের
লেখা ‘বাংলাদেশের জেলা : নামকরণের ইতিহাস’ বই থেকে জানা যায়, মহম্মদ বিন তুঘলকের শাসনকালে জনৈক
মুসলিম কুস্তিগির গাজী এ অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছিলেন এবং তিনি বহুদিন সাফল্যের
সঙ্গে এ অঞ্চল শাসন করেছিলেন। এ কুস্তিগির/পাহলোয়ান গাজীর নামানুসারেই এ অঞ্চলের
নাম রাখা হয় গাজীপুর বলে লোকশ্রুতি রয়েছে। আরেকটি জনশ্রুতি এ রকম সম্রাট আকবরের
সময় চবি্বশ পরগনার জায়গিরদার ছিলেন ঈশা খাঁ। এই ঈশা খাঁরই একজন অনুসারীর ছেলের নাম
ছিল ফজল গাজী। যিনি ছিলেন ভাওয়াল রাজ্যের প্রথম ‘প্রধান’। তারই নাম বা নামের সঙ্গে
যুক্ত ‘গাজী’ পদবি থেকে এ অঞ্চলের নাম রাখা হয় গাজীপুর। গাজীপুর নামের আগে এ
অঞ্চলের নাম ছিল জয়দেবপুর। এ জয়দেবপুর নামটি কেন হলো, কতদিন
থাকল, কখন, কেন সেটা আর থাকল না
সেটিও প্রাসঙ্গিক ও জ্ঞাতব্য। ভাওয়ালের জমিদার ছিলেন জয়দেব নারায়ণ রায় চৌধুরী।
বসবাস করার জন্য এ জয়দেব নারায়ণ রায় চৌধুরী পীরাবাড়ি গ্রামে একটি গৃহ নির্মাণ
করেছিলেন। গ্রামটি ছিল চিলাই নদীর দক্ষিণ পাড়ে। এ সময় ওই জমিদার নিজের নামের সঙ্গে
মিল রেখে এ অঞ্চলটির নাম রাখেন ‘জয়দেবপুর’ এবং এ নামই বহাল ছিল মহকুমা হওয়ার আগ পর্যন্ত।
যখন জয়দেবপুরকে মহকুমায় উন্নত করা হয়, তখনই এর নাম পাল্টে
জয়দেবপুর রাখা হয়। উল্লেখ্য, এখনো অতীতকাতর-ঐতিহ্যমুখী
স্থানীয়দের অনেকেই জেলাকে ‘জয়দেবপুর’ বলেই উল্লেখ করে থাকেন। গাজীপুর সদরের রেলওয়ে
স্টেশনের নাম এখনো ‘জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন’। তবে বিস্তারিত আলোচনায় গেলে বলতেই হয়,
গাজীপুরের আগের নাম জয়দেবপুর এবং তারও আগের নাম ভাওয়াল।
গাজীপুরকে ১৯৮৪খ্রিস্টাব্দের ১ মার্চ জেলা এবং ২০১৩ খ্রিস্টাব্দের ৭ জানুয়ারী রোজ:
সোমবার সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা করা হয়।
গোপালগঞ্জ জেলাঃ
গোপালগঞ্জ
জেলা শহরের রয়েছে প্রাচীন ইতিহাস। অতীতের রাজগঞ্জ বাজার আজকের জেলা শহর গোপালগঞ্জ।
আজ থেকে প্রায় শতাব্দীকাল পূর্বে শহর বলতে যা বুঝায় তার কিছুই এখানে ছিলোনা। এর
পরিচিতি ছিলো শুধু একটি ছোট্ট বাজার হিসেবে। এঅঞ্চলটি মাকিমপুর ষ্টেটের জমিদার
রানী রাসমণির এলাকাধীন ছিলো। উল্লেখ্য রানী রাসমণি একজন জেলের মেয়ে ছিলেন। সিপাই
মিউটিনির সময় তিনি একজন উচ্চ পদস্থ ইংরেজ সাহেবের প্রাণ রক্ষা করেন। পরবর্তীতে
তারই পুরস্কার হিসাবে বৃটিশ সরকার রাসমণিরকে মাকিমপুর ষ্টেটের জমিদারী প্রদার করেন
এবং তাঁকে রানী উপাধিতে ভূষিত করেন। রানী রাসমণির এক নাতির নাম ছিলো নব-গোপাল তিনি
তাঁর স্নেহাস্পদ নাতির নাম এবং পুরানো ইতিহাসকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য নাতিন
নামের ‘গোপাল’ অংশটি প্রথমে রেখে তার সাথে রাজগঞ্জের ‘গঞ্জ’ যোগ করে এ জাযগাটির
নতুর নামকরণ করেন গোপালগঞ্জ। ১৯৮৪ সালে ফরিদপুর জেলার মহকুমা থেকে গোপালগঞ্জ জেলা
সৃষ্টি হয়।
জামালপুর জেলাঃ
সাধক দরবেশ হযরত শাহ জামাল (র) এর পূণ্যস্মৃতি বিজড়িত নয়নাভিরাম
সৌন্দর্যমন্ডিত গরো পাহাড়ের পাদদেশে যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্র বিধৌত বাংলাদেশের ২০-তম
জেলা জামালপুর। হযরত শাহ জামাল (র) এর নামানুসারে জামালপুরের নামকরণ হয়।
কিশোরগঞ্জ জেলাঃ
১৮৬০
খ্রিস্টাব্দে কিশোরগঞ্জ মহকুমার জন্ম হয়। মহকুমার প্রথম প্রশাসক ছিলেন মিঃ বকসেল।
বর্তমান কিশোরগঞ্জ তৎকালীন জোয়ার হোসেনপুর পরগনার অন্তর্ভক্ত ছিল। অষ্টাদশ
শতাব্দীর শেষ দিকেও কিশোরগঞ্জ এলাকা ‘কাটখালী’ নামে পরিচিত ছিল। ইতিহাসবিদদের
ধারণা ও জনশ্রুতি মতে এ জেলার জমিদার ব্রজকিশোর মতান্তরে নন্দকিশোর প্রামানিকের
‘কিশোর’ এবং তাঁর প্রতিষ্ঠিত হাট বা গঞ্জের ‘গঞ্জ’ যোগ করে কিশোরগঞ্জ নামকরণ করা
হয়।
মাদারীপুর জেলাঃ
মাদারীপুর জেলা একটি ঐতিহাসিক সমৃদ্ধ জনপদ ছিল। পঞ্চদশ
শতাব্দীতে সাধক হযরত বদরুদ্দিন শাহ মাদার (র) এর নামানুসারে এই জেলার নামকরণ করা
হয়। প্রাচীনকালে মাদারীপুরের নাম ছিল ইদিলপুর। ১৯৮৪ সালে মাদারীপুর জেলা হিসেবে
স্বীকৃতি লাভ করে।
মানিকগঞ্জ জেলাঃ
মূরত সংস্কৃত ‘মানিক্য’ শব্দ থেকে মানিক শব্দটি এসেছে।
মানিক হচ্ছে চুনি পদ্মরাগ। গঞ্জ শব্দটি ফরাসী। মানিকগঞ্জের নামের ঋৎপত্তি ইতিহাস
আজও রহস্যবৃত। অষ্টাদশ শতকের প্রথমার্ধে সুফি দরবেশ মানিক শাহ সিংগাইর উপজেলার
মানিকনগরে আসেন এবং খানকা প্রতিষ্ঠা করে ইসলাম ধর্ম প্রচার শুরু করেন।কারও মতে
দূর্ধর্ষ পাঠান সর্দার মানিক ঢালীর নামানুসারে মানিকগঞ্জ নামের উৎপত্তি। আবার কারো
মতে, নবাব সিরাজ
উদ-দৌলার বিশাবাস ঘাতক মানিক চাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বরূপ তার নমানুসারে ১৮৪৫
সালের মে মাসে মানিকগঞ্জ মহকুমার নামকরণ হয়। মানিকগঞ্জ মহকুমার নামকরণ সম্পর্কীত
উল্লেখ্য তিনটি পৃথক স্থানীয় জনশ্রুতি এবং অনুমান নির্ভর। এর কোন ঐতিহাসিক ভিত্তি পাওয়া
যায়নি, তবে মানিক শাহের নামানুসারে মানিকগঞ্জ মহকুমার
নামকরণ সম্পর্কীত জনশ্রুতি এবং ঘটনা প্রবাহ থেকে যে চিত্র পাওয়া যায় তাই সঠিক বলে ধরা
হয়।
মুন্সীগঞ্জ জেলাঃ
মুন্সিগঞ্জে
প্রাচীন নাম ছিল ইদ্রাকপুর। মোঘল শাসনামলে এই ইদ্রাকপুর গ্রামে মুন্সী হায়দার
হোসেন নামে একজন ব্যক্তি ছিলেন। তিনি মোঘল শাসক দ্বারা ফৌজদার নিযুক্ত ছিলেন।
অত্যন্ত সজ্জন ও জনহিতৈষী মুন্সী হায়দার হোসেনের নামে ইদ্রাকপুরের নাম হয়
মুন্সীগঞ্জ। কারো কারো মতে জমিদার এনায়েত আলী মুন্সীর নামানুসারে মুন্সীগঞ্জে
নামকরণ করা হয়।
ময়মনসিংহ জেলাঃ
ময়মনসিংহ
জেলার নাম নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন মত প্রচলিত আছে। ষোড়শ শতাব্দীতে
বাংলার স্বাধীন সুলতান সৈয়দ আলাউদ্দিন হোসেন শাহ তাঁর পুত্র সৈয়দ নাসির উদ্দিন
নসরত শাহ’র জন্য এ অঞ্চলে একটি নুতুন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, সেই থেকে নসরতশাহী বা নাসিরাবাদ
নামের সৃষ্টি। সলিম যুগের উৎস হিসেবে নাসিরাবাদ, নাম আজও
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্য কোথাও নাসিরাবাদ কথাটি উল্লেখ্য করা হচ্ছে না। ১৭৭৯
সালে প্রকাশিত রেনেল এর ম্যাপে মোমেসিং নামটি ‘ময়মনসিংহ’ অঞ্চলকেই নির্দেশ করে।
তার আগে আইন-ই-আকবরীতে ‘মিহমানশাহী’ এবং ‘মনমনিসিংহ’ সকার বাজুহার পরগনা হিসেবে লিখিত
আছে। যা বর্তমান ময়মনসিংহকেই ধরা হয়।
নারায়ণগঞ্জ জেলাঃ
১৭৬৬ সালে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা বিকন লাল পান্ডে( বেণু
ঠাকুর বা লক্ষীনায়ায়ণ ঠাকুর) ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিকট থেকে এ অঞ্চলের মালিকানা
গ্রহণ করে। তিনি প্রভু নারায়ণের সেবার ব্যয়ভার বহনের জন্য একটি উইলের মাধ্যমে
শীতলক্ষা নদীর তীরে অবস্থিত মার্কেটকে দেবোত্তর সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করেন। তাই
পরবর্তীকালে এ স্থানের নাম হয় নারায়ণগঞ্জ।
শুক্রবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৯
২০১৯ শিক্ষাবর্ষের সকল স্তরের / শ্রেণির আপডেট পাঠ্যপুস্তকের ই-বুক বা পিডিএফ ভার্সন এর সরাসরি ডাউনলোড লিংক
প্রাক প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যপুস্তক
পুস্তকের নাম➱পিডিএফ
আমার বই➱এখানে ক্লিক করুন
এসো লিখতে শিখি➱এখানে ক্লিক করুন
ফ্ল্যাশ কার্ড➱এখানে ক্লিক করুন
ফ্লিপ চার্ট➱এখানে ক্লিক করুন
ব্যঞ্জণচার্ট➱এখানে ক্লিক করুন
স্বরবর্ণ চার্ট➱এখানে ক্লিক করুন
গল্পের বই:
টিং টংকের গল্প➱এখানে ক্লিক করুন
লাল পোকার গল্প➱এখানে ক্লিক করুন
অপুর বিড়াল➱এখানে ক্লিক করুন
বেড়ানোর একদিন➱এখানে ক্লিক করুন
বর্গরাজা ও ত্রিভুজরানি➱এখানে ক্লিক করুন
চাচা বাজারে যান➱এখানে ক্লিক করুন
ফুল ফোটার আনন্দ➱এখানে ক্লিক করুন
খুশি একদিন কুসুমপুরে➱এখানে ক্লিক করুন
কোথায় আমার মা➱এখানে ক্লিক করুন
মজার মামা➱এখানে ক্লিক করুন
প্রাথমিক স্তরের প্রথম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক
প্রাথমিক স্তরের তৃতীয় শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক
প্রাথমিক স্তরের চতুর্থ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক
প্রাথমিক স্তরের পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক
সোমবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
ধনী হতে কে না চায় বলুন কিন্তু এটা তো আর ছেলের হাতের মোয়া নয় যে
চাইলেই ধনী হওয়া যাবে। খুব সহজ কৌশলে কিন্তু আপনি, হ্যাঁ আপনিও হয়ে উঠতে
পারেন আগের চাইতে ধনী।
টাকা জীবনের সবকিছু নয়, কিন্তু তার পরেও টাকার জন্য বহু মানুষ পাগলপ্রায় হয়ে যায়। তাদের টাকা উপার্জনের ইচ্ছাকে বাস্তব রূপদানের জন্য প্রয়োজন কিছু পদক্ষেপের। এ কাজগুলো সহজ নয়। তবে লেগে থাকলে এতে সফলতা অর্জন করা সম্ভব।
প্রথমে জেন নি ১০ জন ধনী ব্যক্তির মতামত
বিল গেটস = বিনিয়োগ: অনেকেই আমরা রোজগার শুরু করার অনেক পর বিনিয়োগ শুরু করি। বেশি লাভ পেতে অল্প বয়স থেকে বিনিযোগ শুরু করুন। যত আগে থেকে শুরু করবেন তত বেশি রিটার্ন পাবেন।
ওয়ারেন বাফে = অটোমেটিক সঞ্চয়: খরচ কমানোর সবচেয়ে ভাল উপায় এটা। ব্যাঙ্ক চেকিং অ্যাকাউন্টের সঙ্গে রেকারিং সেভিংস অ্যাকাউন্টে অটোমেটিক লিঙ্ক করিয়ে রাখুন। যাতে প্রতি মাসে নিজে থেকেই সঞ্চয় হয়।
স্টিভ জবস = অবদান বাড়ান: অল্প বিনিয়োগ দিয়ে শুরু করলেও প্রতি বছর অন্তত এক শতাংশ করে বাড়াতে থাকুন। প্রতি বছর বেতন যেমন বাড়ে তেমনই বিনিয়োগের পরিমাণও বাড়ান। আয়ের অন্তত ২০ শতাংশ বিনিয়োগে লাগান।
মার্ক জুকারবার্গ = ক্রেডিট কার্ড ব্যালান্স: বেশি সুদযুক্ত ঋণ বয়ে চললে কখনই ধনী হতে পারবেন না। তাই প্রতি মাসে ন্যূনতম বিল নয়, বেশি করে টাকা দিয়ে তাড়াতাড়ি ঋণ শোধ করুন।
এলিজাবেথ হোমস = মিতব্যয়: জীবনে খরচের ব্যাপারে সচেতন হন। পৃথিবীর ধনী ব্যক্তিই বেশ সাধারণ ভাবেই জীবন কাটিয়েছেন এক সময়। কিপটেমি নয়, তবে জীবনের অপ্রয়োজনীয় খরচ বাদ দিন।
মুকেশ অম্বানি = লোভ: লেটেস্ট মডেল, হাল ফ্যাশনের জিনিস কিনতে সকলেই চান। কিন্তু লোভ সম্বরণ করাও প্রয়োজন। খরচ করার সময় ভাবুন কোনটা আপনার প্রয়োজন, আর কোনটা শুধুই লোভে পড়ে বা দেখনদারির জন্য করছেন।
লক্ষ্মী মিত্তল = আয়ের উত্স: ধনী, সফল ব্যক্তিরা কখনই আয় বা বিনিয়োগের ব্যপারে একটা উত্সের উপর ভরসা করেন না। বিভিন্ন দিকে নিজেদে পোর্টফোলিও বাড়ান। অল্প বয়স থেকে আয়, বিনিয়োগ, সঞ্চয়ের একাধিক উত্স তৈরি করুন।
রতন টাটা = রিসার্চ: সফল বিনিয়োগকারীরা বাজারের ওঠানামা, বিভিন্ন বিনিয়োগ, সঞ্চয় পরিকল্পনা নিয়ে যথেষ্ট গবেষণা করেন। হুটহাট সিদ্ধান্ত না নিয়ে এই বিষয়ে নিজের জ্ঞান বাড়ান।
মিকি জাগিতানি = আয়ের উত্স: ধনী, সফল ব্যক্তিরা কখনই আয় বা বিনিয়োগের ব্যপারে একটা উত্সের উপর ভরসা করেন না। বিভিন্ন দিকে নিজেদে পোর্টফোলিও বাড়ান। অল্প বয়স থেকে আয়, বিনিয়োগ, সঞ্চয়ের একাধিক উত্স তৈরি করুন।
সুধা মূর্তি = দান: ধনী ব্যক্তিরা সকলেই দান, ধ্যান করেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন দান করলে সম্পদ বাড়ে। আয়ের ১০ শতাংশ দান করুন। এতে আপনার আয়ও বাড়বে।
টাকার মোহ বাদ দিন
(১) এ বিষয়টি অর্থ উপার্জনের ইচ্ছের সঙ্গে অনেকটা সাংঘর্ষিক মনে হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে শুধু টাকার দিকে তাকিয়ে থাকলে তা আপনাকে ‘অর্থলোভী’ উপাধিতে ভূষিত করবে। তার বদলে আপনাকে অর্থ উপার্জনের কাজ করতে হবে, যার ফসল হিসেবে আসবে অর্থ। অর্থাৎ সরাসরি অর্থলিপ্সু হওয়া যাবে না কোনোভাবেই।
যাদের সহায়তা করছেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন
(২) ধনী ও সফল ব্যক্তিদের খুবই সহায়তাকারী হিসেবে দেখা যায়। তারা সব সময় মানুষকে নানাভাবে সহায়তা করে এবং সহায়তাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাই আবার তাদের ধনী হয়ে উঠতে সাহায্য করেন। এ কারণে আপনি যাদের সহায়তা করছেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন। তারাই একসময় আপনাকে ধনী ও সফল হতে সাহায্য করবে।
কোটি টাকা উপার্জনের বদলে কোটি মানুষকে সাহায্যের কথা ভাবুন
(৩) আপনার যখন অল্প কয়েকজন গ্রাহক বা সেবাগ্রহিতা রয়েছেন তখন তাদের মাধ্যমে কোটি টাকা উপার্জন করার চিন্তা বাদ দিন। তার বদলে চিন্তা করুন, কিভাবে এ গ্রাহকদের ভালো সেবা দেওয়া যায়। এতে আপনার গ্রাহক সংখ্যা বাড়বে আর তাহলেই আপনার অর্থ উপার্জনের পথ সুগম হবে।
‘টাকা’ বাড়ানোর বদলে বাড়িয়ে নিন টাকা বাড়ানোর ‘পন্থা’
(৪) সরাসরি টাকা বাড়ানোর চেষ্টা খুব একটা কাজ করে না। কিন্তু তার বদলে টাকা বাড়ানোর নানা পন্থার ব্যবস্থা করা হলে তা এ লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। উপার্জনের জন্য প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পন্থার খোঁজ করা ও এই পন্থাগুলোকে সঠিকভাবে ব্যবহার করা হলেই এ পদ্ধতি কাজ করবে।
টাকা জীবনের সবকিছু নয়, কিন্তু তার পরেও টাকার জন্য বহু মানুষ পাগলপ্রায় হয়ে যায়। তাদের টাকা উপার্জনের ইচ্ছাকে বাস্তব রূপদানের জন্য প্রয়োজন কিছু পদক্ষেপের। এ কাজগুলো সহজ নয়। তবে লেগে থাকলে এতে সফলতা অর্জন করা সম্ভব।
প্রথমে জেন নি ১০ জন ধনী ব্যক্তির মতামত
বিল গেটস = বিনিয়োগ: অনেকেই আমরা রোজগার শুরু করার অনেক পর বিনিয়োগ শুরু করি। বেশি লাভ পেতে অল্প বয়স থেকে বিনিযোগ শুরু করুন। যত আগে থেকে শুরু করবেন তত বেশি রিটার্ন পাবেন।
ওয়ারেন বাফে = অটোমেটিক সঞ্চয়: খরচ কমানোর সবচেয়ে ভাল উপায় এটা। ব্যাঙ্ক চেকিং অ্যাকাউন্টের সঙ্গে রেকারিং সেভিংস অ্যাকাউন্টে অটোমেটিক লিঙ্ক করিয়ে রাখুন। যাতে প্রতি মাসে নিজে থেকেই সঞ্চয় হয়।
স্টিভ জবস = অবদান বাড়ান: অল্প বিনিয়োগ দিয়ে শুরু করলেও প্রতি বছর অন্তত এক শতাংশ করে বাড়াতে থাকুন। প্রতি বছর বেতন যেমন বাড়ে তেমনই বিনিয়োগের পরিমাণও বাড়ান। আয়ের অন্তত ২০ শতাংশ বিনিয়োগে লাগান।
মার্ক জুকারবার্গ = ক্রেডিট কার্ড ব্যালান্স: বেশি সুদযুক্ত ঋণ বয়ে চললে কখনই ধনী হতে পারবেন না। তাই প্রতি মাসে ন্যূনতম বিল নয়, বেশি করে টাকা দিয়ে তাড়াতাড়ি ঋণ শোধ করুন।
এলিজাবেথ হোমস = মিতব্যয়: জীবনে খরচের ব্যাপারে সচেতন হন। পৃথিবীর ধনী ব্যক্তিই বেশ সাধারণ ভাবেই জীবন কাটিয়েছেন এক সময়। কিপটেমি নয়, তবে জীবনের অপ্রয়োজনীয় খরচ বাদ দিন।
মুকেশ অম্বানি = লোভ: লেটেস্ট মডেল, হাল ফ্যাশনের জিনিস কিনতে সকলেই চান। কিন্তু লোভ সম্বরণ করাও প্রয়োজন। খরচ করার সময় ভাবুন কোনটা আপনার প্রয়োজন, আর কোনটা শুধুই লোভে পড়ে বা দেখনদারির জন্য করছেন।
লক্ষ্মী মিত্তল = আয়ের উত্স: ধনী, সফল ব্যক্তিরা কখনই আয় বা বিনিয়োগের ব্যপারে একটা উত্সের উপর ভরসা করেন না। বিভিন্ন দিকে নিজেদে পোর্টফোলিও বাড়ান। অল্প বয়স থেকে আয়, বিনিয়োগ, সঞ্চয়ের একাধিক উত্স তৈরি করুন।
রতন টাটা = রিসার্চ: সফল বিনিয়োগকারীরা বাজারের ওঠানামা, বিভিন্ন বিনিয়োগ, সঞ্চয় পরিকল্পনা নিয়ে যথেষ্ট গবেষণা করেন। হুটহাট সিদ্ধান্ত না নিয়ে এই বিষয়ে নিজের জ্ঞান বাড়ান।
মিকি জাগিতানি = আয়ের উত্স: ধনী, সফল ব্যক্তিরা কখনই আয় বা বিনিয়োগের ব্যপারে একটা উত্সের উপর ভরসা করেন না। বিভিন্ন দিকে নিজেদে পোর্টফোলিও বাড়ান। অল্প বয়স থেকে আয়, বিনিয়োগ, সঞ্চয়ের একাধিক উত্স তৈরি করুন।
সুধা মূর্তি = দান: ধনী ব্যক্তিরা সকলেই দান, ধ্যান করেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন দান করলে সম্পদ বাড়ে। আয়ের ১০ শতাংশ দান করুন। এতে আপনার আয়ও বাড়বে।
টাকার মোহ বাদ দিন
(১) এ বিষয়টি অর্থ উপার্জনের ইচ্ছের সঙ্গে অনেকটা সাংঘর্ষিক মনে হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে শুধু টাকার দিকে তাকিয়ে থাকলে তা আপনাকে ‘অর্থলোভী’ উপাধিতে ভূষিত করবে। তার বদলে আপনাকে অর্থ উপার্জনের কাজ করতে হবে, যার ফসল হিসেবে আসবে অর্থ। অর্থাৎ সরাসরি অর্থলিপ্সু হওয়া যাবে না কোনোভাবেই।
যাদের সহায়তা করছেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন
(২) ধনী ও সফল ব্যক্তিদের খুবই সহায়তাকারী হিসেবে দেখা যায়। তারা সব সময় মানুষকে নানাভাবে সহায়তা করে এবং সহায়তাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাই আবার তাদের ধনী হয়ে উঠতে সাহায্য করেন। এ কারণে আপনি যাদের সহায়তা করছেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন। তারাই একসময় আপনাকে ধনী ও সফল হতে সাহায্য করবে।
কোটি টাকা উপার্জনের বদলে কোটি মানুষকে সাহায্যের কথা ভাবুন
(৩) আপনার যখন অল্প কয়েকজন গ্রাহক বা সেবাগ্রহিতা রয়েছেন তখন তাদের মাধ্যমে কোটি টাকা উপার্জন করার চিন্তা বাদ দিন। তার বদলে চিন্তা করুন, কিভাবে এ গ্রাহকদের ভালো সেবা দেওয়া যায়। এতে আপনার গ্রাহক সংখ্যা বাড়বে আর তাহলেই আপনার অর্থ উপার্জনের পথ সুগম হবে।
‘টাকা’ বাড়ানোর বদলে বাড়িয়ে নিন টাকা বাড়ানোর ‘পন্থা’
(৪) সরাসরি টাকা বাড়ানোর চেষ্টা খুব একটা কাজ করে না। কিন্তু তার বদলে টাকা বাড়ানোর নানা পন্থার ব্যবস্থা করা হলে তা এ লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। উপার্জনের জন্য প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পন্থার খোঁজ করা ও এই পন্থাগুলোকে সঠিকভাবে ব্যবহার করা হলেই এ পদ্ধতি কাজ করবে।
শুক্রবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৮
সময়ের কাজ সময়ে করা ...লাইফে সফলতার চরম শিখরে পৌঁছাতে সবার আগে যে সমস্যার সমাধান করা উচিত
ঢিলেমি, কাজ ফেলে রাখা বা দীর্ঘসূত্রিতা শুধু একটি বদ অভ্যাসই নয়, এটি একটি অভিশাপ।
আপনি যদি বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই সময়ের কাজ সময়ে করতে না পারেন, কাজ ফেলে রেখে রেখে একদম শেষ সময়
পর্যন্ত নিয়ে আসেন; এবং সামান্য সময়ে অনেক কাজ করতে বাধ্য
হন – তবে আপনার মাঝে ঢিলেমির সমস্যা আছে। তবে এই অভিশাপ একমাত্র আপনার ঘাড়ে নয়,
পৃথিবীর ২০% মানুষই এই অভিশাপের শিকার।
হাতে জরুরী কাজ থাকা সত্ত্বেও এই ধরনের মানুষেরা অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় কাজে
ব্যস্ত হয়ে পড়ে।একদম শেষ সময়ে গিয়ে এদের টনক নড়ে – আর তখন নাকেমুখে কোনওরকমে কাজটি
তারা শেষ করে। অনেক সময়ে কাজ শেষও করতে পারে না।
আজকের এই লেখায় আমরা নির্দিষ্ট করে আপনাকে জানাবো যে, কারা আসলে এই ঢিলেমি বেশি করে,
এবং এর কারণ কি? – যাতে আপনি বুঝতে
পারেন আপনি এদের দলে পড়েন কি-না।এবং সেই সাথে আপনি জানতে পারবেন, এই আলাদা আলাদা ঢিলেমি করা দলের মানুষের সমস্যাগুলোর আলাদা আলাদা
সমাধান।
কাজ ফেলে রাখা বা ঢিলেমি আসলে কি?
“The Procrastination Equation: How to Stop Putting Things Off and
Start Getting Stuff Done,” বইয়ের লেখক পিয়ার্স স্টিল লিখেছেন, “দেরি করলে ক্ষতি হয়ে যাবে, এটা জানার পরও
ইচ্ছে করে সময়ের কাজ সময়ে না করার নামই ঢিলেমি বা দীর্ঘসূত্রিতা”।
অন্যকথায়, ঢিলেমি হলো জরুরী কিন্তু কষ্টকর কাজ বাদ দিয়ে যতক্ষণ পারা যায় সহজ ও
বেশি উপভোগ্য কাজ করা। এর ফলে সত্যিকার প্রয়োজনীয় কাজ একদম শেষ
সময়ে গিয়ে ঠেকে। এর খুব কমন একটি উদাহরণ হতে পারে পুরো সেমিস্টার মজা ও অন্যান্য অপ্রয়োজনীয়
কাজ করে একদম পরীক্ষার আগে আগে নাকে মুখে পুরো সিলেবাস কাভার করার চেষ্টা করা।
ঢিলেমি বন্ধ করা / সময়ের কাজ সময়ে করা এত কষ্টকর কেন?
আমরা সবাই কমবেশি ঢিলেমির কুফলগুলো জানি; ঢিলেমি করার খেসারতও প্রায় সবাইকেই জীবনে
দিতে হয়েছে। কিন্তু তারপরও শত চেষ্টা আর ইচ্ছার পরও এটা কেন বন্ধ করা যায় না?
অনেক সময়েই হয়তো আপনি ভেবেছেন, এর পরের সেমিস্টারে আমি ঠিকমত পড়বো, বা এর পরের প্রজেক্টে কাজ ফেলে রেখে সময় নষ্ট করে একদম ডেডলাইনের শেষে
নিয়ে যাবো না। কিন্তু সময় আসলে দেখা যায় আপনি ঠিকই অপ্রয়োজনীয় কাজে সময়
নষ্ট করছেন। এতে নিজের ওপর আপনার দারুন রাগ হয়, মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছে হয়। কিন্তু এই অভিশাপ থেকে আপনি মুক্ত হতে
পারেন না। দুই একদিন বা সপ্তাহ খানেক চেষ্টা করার পর আবার ‘ব্যাক
টু দ্য প্যাভিলিয়ন’ হয়ে যায়।
আপনাকে একটা কথা বলে রাখি, এটা আসলে পুরোপুরি আপনার দোষ নয়। মানুষের জন্মগত স্বভাবই আসলে সহজ
জিনিসটি বেছে নেয়া। আমাদের মস্তিষ্কই আমাদের কঠিন কাজ বাদ দিয়ে মজার ও সহজ কাজটি করতে উৎসাহিত
করে। আর এই কারণে এ্যাসাইনমেন্ট বা রিসার্চের কাজ করার চেয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা
ইউটিউবে বিড়াল-কুকুরের ফানি ভিডিও দেখতে, বিখ্যাত
সোশ্যাল মিডিয়া সেলিব্রেটিদের মূল্যহীন কথা শুনে হেসে
গড়াগড়ি খেতে আমাদের ভালো লাগে।
আবার দিনের পর দিন এই কাজ করতে করতে সেটা আমাদের অভ্যাসে পরিনত হয়। আর একবার অভ্যাস হয়ে গেলে সেখান থেকে
মুক্তি পাওয়াটা শুধু ইচ্ছার ওপরই নির্ভর করে না, তার জন্য
কিছু বিষয় জানা ও কৌশল অবলম্বনের দরকার হয়।
ঢিলেমির সাথে বেশ কিছু মনোদৈহিক বিষয় জড়িত, যা সব সময়ে আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে
না। আমেরিকার ফ্লোরিডা স্টেট ইউনিভার্সিটির সাইকোলজির অধ্যাপক ও গবেষক ড.রয় ব্যাউমিইস্টার
আত্ম নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বহুদিন ধরে গবেষণা করে আসছেন। তাঁর মতে, মানুষ
নিজেকে কতটা বা কতক্ষণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে – তার একটা সীমা আছে। কাজ করার এক পর্যায়ে আমাদের পেশী যেমন
ক্লান্ত হয়, আত্ম নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতাও তেমনি ক্লান্ত হয়। আপনি যে ব্যাপারেই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে
চান না কেন, মস্তিষ্কের একটি নির্দিষ্ট অংশকে তার পেছনে খাটতে হয়। মস্তিষ্কেরও একটা এনার্জি লিমিট আছে –
এই লিমিট বা সীমা পার হয়ে গেলে সে-ও ক্লান্ত হয়ে পড়ে। সে যখন একেবারেই কাজ করতে পারে না,
তখন ঘুমিয়ে পড়ে। কিন্তু ঘুমের আগেও একটু একটু করে যখন
তার এনার্জি খরচ হতে থাকে – তখন তার ফাংশানগুলো পুর্ণ ক্ষমতায় কাজ করতে পারে না।
যাই হোক, নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ করতে করতে একটা সময়ে হয়তো আপনি ক্লান্ত হয়ে পড়লেন
– আর তখনই মস্তিষ্কের আদিম স্বভাব মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে – অর্থাৎ সে আপনাকে আরাম ও
আনন্দের দিকে নিয়ে যায়। মস্তিষ্কের গঠনই এমন; সে তার
শরীরকে সব সময়ে নিরাপদে ও সুখে রাখতে চায়। বিছানা দেখলেই আমাদের শুয়ে পড়তে ইচ্ছে
হয় – যদি তা আমরা ছবিতেও দেখি – তবুও। কিন্তু যুদ্ধ দেখলে খুব কমই আমাদের তার
মাঝে ঝাঁপিয়ে পড়ার ইচ্ছে হয়। এটা মস্তিষ্কের জন্মগত নিরাপদ থাকতে চাওয়ার
প্রক্রিয়া বা Survival instinct.
অবচেতনে আমরা জানি যে পড়া বা কাজ করার চেয়ে ইউটিউবে ভিডিও দেখা বা ফেসবুকে
চ্যাট করা অনেক কম কষ্টের কাজ। আমাদের অবচেতন মন আসলে আমাদের কষ্ট থেকে দূরে রাখতে চায়, আর তাই সে ঢিলেমিকে কাজ এড়ানোর অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে। সে আমাদের বোঝায় যে কাজতো পরেও করা
যাবে, হাতে তো সময় আছেই – এখন একটু সময়ের জন্য উপভোগ করলে
তেমন কোনও ক্ষতি নেই।
একারণেই অনেক সময়ে পড়তে বসে আমাদের মনে হয়, খেলার স্কোরটা চট করে একটু দেখে আসি,
একটা গান শুনে পড়তে বসি, আর একটা ফান
ভিডিও দেখে মনটাকে চাঙ্গা করে নিই।
কিন্তু বেশিরভাগ সময়ে দেখা যায়, খেলার স্কোর দেখতে গিয়ে পুরো খেলাটাই দেখা হয়ে যায়,
একটা গান থেকে পাঁচটা গান হয়ে যায়, একটা
৫ মিনিটের ভিডিও দেখতে গিয়ে মোটামুটি দশ-বারোটি ভিডিও দেখা হয়ে যায়। তারপরও যখন টনক নড়ে – তখন মনে হয়,
আর একটু সময় মজা করলে ক্ষতি কি? সময় তো
আছেই। আর এভাবেই আপনার নিজের মস্তিষ্ক আপনার সাথে প্রতারণা করতে করতে
আপনাকে একদম খাদের কিনারে এনে ফেলে।
কাজেই বুঝতে পারছেন, ঢিলেমি বা দীর্ঘসূত্রিতা থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রক্রিয়াটি আসলে মানুষের
একদম আদিম বৈশিষ্টের সাথে সরাসরি যুদ্ধ করা। এটি মানুষের একটি জন্মগত দুর্বলতা,
আবার শক্তিও বটে। যে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রবণতা কারণে মানুষ যুদ্ধ জয় করে, প্রকৃতির সাথে লড়াই করে টিঁকে থাকে,
সেই একই প্রবণতার সাথে যুদ্ধ করে না পেরে আমরা জীবন যুদ্ধে
হেরে যাই।
কিন্তু এই হেরে যাওয়াটা আপনার নিয়তি নয়। সঠিক উপায় অবলম্বন করতে পারলে আপনি এই
যুদ্ধে জয়ী হয়ে জীবন যুদ্ধেও বিজয়ী হতে পারবেন।
চলুন ধাপে ধাপে আমরা ঢিলেমির শিকার কারা বেশি হয় ও এর বিরুদ্ধে যুদ্ধের
কৌশল জেনে নিই:
৫ ধরনের ঢিলেমি ও এর শিকার হওয়া মানুষ:
এটা জানা আপনার এজন্য দরকার, যাতে করে আপনি বুঝতে পারেন আসলে আপনার ঢিলেমি স্বভাবের
উৎস কি? এবং আপনার জন্য কোন ব্যবস্থাটি সবচেয়ে ভালো হবে।
বিভিন্ন ধরনের মানুষ বিভিন্ন কারণে ঢিলেমি করে। মনোবিজ্ঞানীরা মূল ৫টি ক্যাটাগরিতে
এদের ভাগ করেছেন। আপনার মাঝে যদি ঢিলেমির স্বভাব থেকে থাকে, তবে
দেখে নিন আপনি কোন ক্যাটাগরিতে পড়েন।
ক্যাটাগরি গুলো হলো, পারফেকশনিস্ট, উটপাখি, আত্মবিধ্বংসী, অতি সাহসী, প্রতারক।
০১. পারফেকশনিস্ট
এরা সবকিছু একদম পারফেক্ট ভাবে করতে চায়। কাজের কোথাও কোনও খুঁত থাকা চলবে
না। কিন্তু এই স্বভাবের কারণে তারা কাজে
ভুল হওয়া বা কাজে খুঁত থাকাকে অতিরিক্ত ভয় পায়। ফলে অনেক সময়েই তারা সময় মতো কোনও কাজ
করতে ব্যর্থ হয়, কারণ তাদের চোখে কোনও কাজের আয়জন ও সময়
একদম মোক্ষম না হলে তারা কোনও কাজ শুরুই করতে পারে না।
কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই সেই মোক্ষম আয়োজন আর সময় আসে না – তাই কাজও করা হয়ে
ওঠে না। ওদিকে সময়ের মতো করে সময় চলে যেতে থাকে। কাজের আয়োজন করা আর ভাবনা ভাবতে
ভাবতেই আসল কাজের সময় চলে যেতে থাকে। কিন্তু তারা সেই পারফেকশনের আবর্তেই
ঘুরপাক খেতে খেতে সময় নষ্ট করতে থাকে।
উদাহরন হিসেবে একজন বিসিএস ক্যান্ডিডেটের কথা ধরা যাক। তার স্বপ্ন সে সরকারী বড় পদে কাজ
করবে। তার মেধা ও যোগ্যতার কোনও অভাবও নেই। কিন্তু প্রতিবারই তার মনে হয়,
“এবার দিলে হবে না – আমি এখনও যথেষ্ঠ যোগ্য হয়ে উঠতে পারিনি। পরের বার চেষ্টা করে দেখবো”। এমন করতে করতে হয়তো দেখা যায়, এই পারফেকশনিস্ট এক বা একাধিক পরীক্ষাই মিস করে ফেলল। এই স্বভাবের কারণে অনেকেই অনেক সুযোগ
কাজে লাগাতে পারে না।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক
প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক বা বই, 💻সফটওয়্যার ও 🎬টিটোরিয়াল কালেকশ সংগ্রহ করতে!
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593
এখানে👆 ক্লিক করুন
🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593
এখানে👆 ক্লিক করুন
🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক
আপডেট পেতে
আপডেট ই-বুক
মন্তব্য দিন
প্রয়োজনীয় বাংলা বই
আমার সম্পর্কে !
- Tanbir ebooks