ভিজিটর সংখ্যা

জনপ্রিয়

T@NB!R ব্লগ সংরক্ষাণাগার

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Social

Random Post

নাম

your name

ইমেল *

Your Email

বার্তা *

your message

Pages

Like Us On Facebook

Popular Posts

রবিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৭

postheadericon বাংলাদেশে প্রাপ্ত ৪০ টি ফলের পুষ্টিগুণ, ঔষধিগুণ এবং অন্যান্য ব্যবহার ...



 প্রত্যেক ফলের মধ্যেই রয়েছে যথেষ্ট পুষ্টিগুণ এবং ঔষধিগুণ। বাংলাদেশে প্রাপ্ত ফলসমূহের পুষ্টিগুণ, ঔষধিগুণ এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে অবহিত করার চেষ্টা করবো।
০১। আম (Mango)
পুষ্টিগুণ: প্রচুর ক্যারোটিন, ভিটামিন সি ও ক্যালোরি আছে।
ঔষধিগুণ: আয়ুর্বেদীয় ও ইউনানী পদ্ধতির চিকিৎসায় পাকা ফল ল্যাকজেটিভ, রোচক ও টনিক বা বলকারকরূপে ব্যবহৃত হয়। লিভার বা যকৃতের জন্য উপকারী। রাতকানা ও অন্ধত্ব প্রতিরোধে পাকা এবং কাঁচা, উভয় প্রকার আমই মহৌষধ। রক্ত পড়া বন্ধকরণে আমগাছের বিভিন্ন অঙ্গের রস উপকারী। কচি পাতার রস দাঁতের ব্যথা উপশমকারী। আমের শুকনো মুকুল পাতলা পায়খানা, পুরাতন আমাশয় এবং প্রস্রাবের জ্বালাযন্ত্রণা উপশম করে। গাছের আঠা পায়ের ফাটা ও চর্মরোগে ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়। জ্বর, বুকের ব্যথা, বহুমূত্র রোগের জন্য আমের পাতার চূর্ণ ব্যবহৃত হয়।
ব্যবহার: আম থেকে চাটনি, আচার, আমসত্ত্ব, মোরব্বা, জেলি ও জুস তৈরি হয়।

০২। কাঁঠাল (Jackfruit)
পুষ্টিগুণ: প্রচুর শর্করা, আমিষ ও ক্যারোটিন আছে।
ঔষধিগুণ: কাঁঠালের শাঁস ও বীজকে চীন দেশে বলবর্ধক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কাঁঠালের পোড়া পাতার ছাইয়ের সঙ্গে ভুট্টা ও নারিকেলের খোসা একত্রে পুড়িয়ে নারিকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ঘা বা ক্ষতস্থানে ব্যবহার করলে ঘা শুকিয়ে যায়। শিকড়ের রস জ্বর ও পাতলা পায়খানা নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।
ব্যবহার: কাঁচা ফল তরকারী, পাকলে ফল হিসেবে এবং বীজ ময়দা ও তরকারী হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ভোতা ও মোথা গোখাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

০৩। লিচু (Litchi)
পুষ্টিগুণ: ভিটামিন সি ও খাদ্যশক্তি আছে।
ঔষধিগুণ: বোলতা, বিছে কামড়ালে পাতার রস ব্যবহার করা হয়। কাশি, পেটব্যথা, টিউমার এবং গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধি দমনে লিচু ফল কার্যকর। চর্মরোগের ব্যথায় লিচুর বীজ ব্যবহৃত হয়। পানিতে সিদ্ধ লিচুর শেকড়, বাকল ও ফুল গলার ঘা সারায়। কচি লিচু শিশুদের বসন্ত রোগে এবং বীজ অম্ল ও স্নায়বিক যন্ত্রণার ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বাকল ও শিকড়ের ক্বাথ গরম পানিসহ কুলি করলে গলার কষ্ট উপশম হয়।
ব্যবহার: লিচুর রস চকলেট ও চকলেট জাতীয় খাদ্যদ্রব্যে ব্যবহার করা হচ্ছে।

০৪। পেয়ারা (Guava)
পুষ্টিগুণ: প্রচুর ভিটামিন সি আছে।
ঔষধিগুণ: শিকড়, গাছের বাকল, পাতা এবং অপরিপক্ক ফল কলেরা, আমাশয় ও অন্যান্য পেটের পীড়া নিরাময়ে ভাল কাজ করে। ক্ষত বা ঘা-এ থেঁতলানো পাতার প্রলেপ দিলে উপকার পাওয়া যায়। পেয়ারার কচি পাতা চিবালে দাঁতের ব্যথা উপশম হয়।
ব্যবহার: পেয়ারা থেকে জ্যাম, জেলি ও জুস তৈরি হয়।

০৫। জাম (Blackberry)
পুষ্টিগুণ: ক্যারোটিন, ভিটামিন সি, লৌহ ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ।
ঔষধিগুণ: জামের কচি পাতা পেটের পীড়া নিরাময়ে সাহায্য করে। জামের বীজ থেকে প্রাপ্ত পাউডার বহুমূত্র রোগের ঔষধ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। পাকা জাম সৈন্ধব লবণ মাখিয়ে ৩-৪ ঘন্টা রেখে চটকিয়ে ন্যাকড়ার পুঁটলি বেঁধে টানিয়ে রাখলে যে রস বের হয়, তা পাতলা দাস্ত, অরুচি বমিভাব দূর করে। জাম ও আমের রস একত্রে পান করলে বহুমূত্র রোগীর তৃষ্ণা প্রশমিত হয়।
ব্যবহার: জাম থেকে রস, স্কোয়াশ ও অন্যান্য সংরক্ষিত খাদ্য তৈরি করা যায়।


০৬। কুল (Ber)

পুষ্টিগুণ: ভিটামিন সি আছে।
ঔষধিগুণ: কুল ও কুলের পাতা বাটা বাতের জন্য উপকারী। ফল রক্ত পরিষ্কার এবং হজম সহায়ক। পেটে বায়ু ও অরুচি রোধে ফুল থেকে তৈরি ঔষধ ব্যবহার করা হয়। শুকনো কুলের গুঁড়া ও আখের গুড় মিশিয়ে চেটে খেলে মেয়েদের সাদাস্রাবের কিছুটা উপকার হয়।
ব্যবহার: কুল থেকে আচার ও চাটনি তৈরি করা হয়।




🎓 পড়ালেখার জন্য প্রয়োজনীয় সকল বাংলা 📚 -বুক বা বই , ফুল ভার্সন সফটওয়্যার টিউটোরিয়াল এর কালেকশন একসাথে পেতে চাইলেএখানে 👆 ক্লিক করুন 🖫   

০৭। কলা (Banana)

পুষ্টিগুণ: ক্যালোরি, শর্করা, ক্যালসিয়াম, লৌহ ও ভিটামিন সি আছে।
ঔষধিগুণ: পাকা কলা কোষ্ঠকাঠিণ্যতা দূরীকরণে ব্যবহার করা হয়। কলার থোড় বা মোচা এবং শিকড় ডায়াবেটিস, আমাশয়, আলসার, পেটের পীড়া নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। আনাজী কলা পেটের পীড়ায় আক্রান্ত রোগীর পথ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। পাকা বীচিকলার বীজ কৃমিনাশক।
ব্যবহার: আনাজী কলা তরকারী হিসাবে খাওয়া হয়।

০৮। আমড়া (Golden Apple/Hog Plum)

পুষ্টিগুণ: ভিটামিন সি, ক্যারোটিন ও শর্করা আছে।
ঔষধিগুণ: আমড়া পিত্ত ও কফ নিবারণ করে, আমনাশক ও কন্ঠস্বর পরিষ্কার করে। অরুচিতে ও পিত্তবমনে ব্যবহার করা হয়।
ব্যবহার: আমড়া দিয়ে সুস্বাদু আচার ও চাটনি তৈরি করা যায়।
০৯। পেঁপে (Papaya)

পুষ্টিগুণ: ক্যারোটিন ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ।
ঔষধিগুণ: অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা, একজিমা, কিডনি সংক্রান্ত জটিলতা, ডিপথেরিয়া, আন্ত্রিক ও পাকস্থলীর ক্যান্সার প্রভৃতি রোগ নিরাময়ে কাঁচা পেঁপের পেপেইন ব্যবহার করা হয়। পেঁপের আঠা ও বীজ ক্রিমিনাশক ও প্লীহা, যকৃতের জন্য উপকারী।
ব্যবহার: কাঁচা পেঁপে সবজি ও সালাদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

১০। আনারস (Pineapple)

পুষ্টিগুণ: ক্যারোটিন, ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম আছে।
ঔষধিগুণ: পাকা ফল বল বৃদ্ধি করে, কফ, পিত্তবর্ধক, পাচক ও ঘর্মকারক। কাঁচা ফল গর্ভপাতকারী। পাকা ফলের সদ্য রসে ব্রোমিলিন নামক এক জাতীয় জারক রস থাকে বলে এটি পরিপাক ক্রিয়ার সহায়ক হয় এবং রস জন্ডিস রোগে হিতকর। কচি ফলের শাঁস ও পাতার রস মধুর সাথে মিশিয়ে সেবন করলে ক্রিমির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
ব্যবহার: জ্যাম-জেলি তৈরি করা যায়।

১১। নারিকেল (Coconut)

পুষ্টিগুণ: নারিকেলের শাঁসে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, চর্বি, শর্করা ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এছাড়া ডাবের পানিতে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
ঔষধিগুণ: বিভিন্ন রকম পেটের গোলযোগে গ্লুকোজ স্যালাইনের বিকল্প হিসেবে ডাবের পানি খুবই উপযোগী। ঘন ঘন পাতলা পায়খানা ও বমির ফলে দেহে যে পানির অভাব ঘটে তা পূরণে ডাবের পানি অত্যন্ত কার্যকরী। এটি পিত্তনাশক ও কৃমিনাশক। ফলের মালা/আইচা পুড়িয়ে পাথরবাটি চাপা দিয়ে পাথরের গায়ে যে গাম/কাথ্ব হয় তা দাদের জন্য মহৌষধ।
ব্যবহার: খাদ্য পানীয় থেকে শুরু করে গৃহনির্মান সরঞ্জামও নারিকেল গাছ থেকে পাওয়া যায়।

১২। কামরাঙ্গা (Carambola)

পুষ্টিগুণ: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর ফল।
ঔষধিগুণ: পাকা ফল রক্তক্ষরণ বন্ধ করে। ফল এবং পাতা গরম পানিতে সিদ্ধ করে পান করলে বমি বন্ধ হয়। পাতা ও ডগার গুঁড়া সেবনে জলবসন্ত ও বক্রকিৃমি নিরাময় হয়। কাশি ও অ্যাজমা নিরাময়ে পোড়া কামরাঙ্গা উপকারী।
ব্যবহার: জেলি, জ্যাম, মোরব্বা, চাটনি ও আচার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।

১৩। লেবু (Lemon, Lime)

পুষ্টিগুণ: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি টক জাতীয় ফল।
ঔষধিগুণ: লেবুর রস মধুর সাথে অথবা লেবুর রস লবন বা আদার সাথে মিশিয়ে পান করলে ঠান্ডা ও সর্দি-কাশি উপশম হয় এবং যেকোন ক্ষত শুকায়।

১৪। বাতাবি লেবু (Pummelo)

পুষ্টিগুণ: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর ফল।
ঔষধিগুণ: পাতা ফুল ও ফলের খোসা গরম পানিতে সেদ্ধ করে পান করলে মৃগী, হাত-পা কাঁপা ও প্রচন্ড কাশি রোগীর প্রশান্তি আনয়ন করে এবং সর্দি-জ্বর উপশম হয়।

১৫। সফেদা (Sapota)

পুষ্টিগুণ: এটি একটি পুষ্টিসমৃদ্ধ সুস্বাদু ফল।
ঔষধিগুণ: ফলের ঠান্ডা পানি বা শরবত জ্বরনাশক হিসেবে কাজ করে। ফলের খোসা শরীরের ত্বক ও রক্তনালী দৃঢ় করে রক্তক্ষরণ বন্ধে সাহায্য করে।

১৬। শরিফা (Custard Apple)

পুষ্টিগুণ: ক্যারোটিন, ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ সুস্বাদু ফল।
ঔষধিগুণ: পাকা ফল বলকারক, বাত ও পিত্তনাশক, তৃষ্ণা শান্তিকারক, বমননাশক, রক্তবৃদ্ধিকারক ও মাংশ বৃদ্ধিকারক। এর শিকড় রক্ত আমাশয় রোগে হিতকর।

১৭। চালতা (Indian Dellenia)

পুষ্টিগুণ: চালতায় ক্যালসিয়াম ও শর্করা বিদ্যমান।
ঔষধিগুণ: কচি ফল পেটের গ্যাস, কফ, বাত ও পিত্তনাশক। পাকা ফলের রস চিনিসহ পান করলে সর্দি-জ্বর উপশম হয়।
ব্যবহার: চাটনি, আচার তৈরিতে চালতা ব্যবহৃত হয়।


🎓 পড়ালেখার জন্য প্রয়োজনীয় সকল বাংলা 📚 -বুক বা বই , ফুল ভার্সন সফটওয়্যার টিউটোরিয়াল এর কালেকশন একসাথে পেতে চাইলেএখানে 👆 ক্লিক করুন 🖫   
১৮। করমচা (Karonda)

পুষ্টিগুণ: করমচা থেকে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে পটাশ, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, লৌহ ও ভিটামিন সি।
ঔষধিগুণ: কাঁচা করমচা গায়ের ত্বক ও রক্তনালী শক্ত করে এবং রক্তক্ষরণ বন্ধ করে। পাতা গরম পানিতে সেদ্ধ করে পান করলে পালাজ্বর নিরাময়ে উপকার পাওয়া যায়। শিকড়ের রস গায়ের চুলকানি ও কৃমি দমনে সাহায্য করে।

১৯। বেল (Wood Apple/Bael)

পুষ্টিগুণ: প্রচুর পরিমাণে শ্বেতসার, ক্যারোটিন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ক্যালসিয়াম ও লৌহ রয়েছে।
ঔষধিগুণ: বেল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও আমাশয়ে উপকার করে। আধাপাকা সিদ্ধ ফল আমাশয়ে অধিক কার্যকরী। বেলের শরবত হজমশক্তি বাড়ায় এবং তা বলবর্ধক। বেলের পাতার রস মধুর সাথে মিশিয়ে পান করলে চোখের ছানি ও জ্বালা উপশম হয়। পাতার রস, মধু ও গোল মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে পান করলে জন্ডিস রোগ নিরাময় হয়।
ব্যবহার: কাঁচা ও পাকা বেল সুস্বাদু খাবার। পাকা বেলের শরবত/জুস তৈরি করে খাওয়া যায়।

২০। লটকন (Burmese Grape)

পুষ্টিগুণ: লটকন একটি ভিটামিন বি-২ সমৃদ্ধ ফল।
ঔষধিগুণ: লটকন খেলে বমি বমি ভাব দূর হয় ও তৃষ্ণা নিবারণ হয়। এর শুকনো পাতা গুঁড়া করে খেলে ডায়রিয়া ও মানসিক চাপ কমে।

২১। তেঁতুল (Tamarind)

পুষ্টিগুণ: তেঁতুলে প্রচুর পরিমাণে শর্করা, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, লৌহ ও ম্যাগনেসিয়াম আছে।
ঔষধিগুণ: পেটের বায়ু, হাত-পা জ্বালায় তেঁতুলের শরবত উপকারী। তেঁতুলের কচি পাতা সিদ্ধ করে ঠান্ডা করে খেলে সর্দি ভাল হয়। তেঁতুলের টার্টারিক এসিড মানুষের হজমে সহায়তা করে। মাথাব্যথা, ধূতরা ও কচুর বিষাক্ততা এবং অ্যালকোহলের বিষাক্ততা নিরাময়ে ফলের শাঁসের শরবত ব্যবহৃত হয়। এটা ব্যবহারে প্যারালাইসিস অঙ্গের অনুভূতি ফিরিয়ে আনে। গাছের ছালের চূর্ণ ব্যবহারে দাঁতব্যথা, হাঁপানি, চোখ জ্বালা-পোড়া নিরাময় হয়।
ব্যবহার: চাটনি, আচার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

২২। তাল (Palmyra Palm)

পুষ্টিগুণ: ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ পুষ্টিকর খাবার।
ঔষধিগুণ: তালের রস শ্লেষ্মানাশক, মূত্র বৃদ্ধিকারক, প্রদাহ ও কোষ্ঠকাঠিন্য নিবারণ করে। রস থেকে তৈরি তালমিসরি সর্দি-কাশির মহৌষধ। যকৃতের দোষ নিবারক ও পিত্তনাশক।
ব্যবহার: তালের রস বিভিন্ন প্রকার পিঠা তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। কচি তালের শাঁস খাওয়া হয়।

২৩। ডালিম (Pomegranate)

পুষ্টিগুণ: ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ফল। এতে ভিটামিন সি রয়েছে।
ঔষধিগুণ: ডালিমের রস কুষ্ঠরোগের উপকারে আসে। গাছের বাকল, পাতা, অপরিপক্ক ফল এবং ফলের খোসার রস পাতলা পায়খানা, আমাশয় ও রক্তক্ষরণ বন্ধ করে।

২৪। জামরুল (Wax Apple)

পুষ্টিগুণ: এটি একটি ক্যারোটিন ও ভিটামিন বি-২ সমৃদ্ধ ফল।
ঔষধিগুণ: এটা বহুমূত্র রোগীর তৃষ্ণা নিবারনে উপকারী।
২৫। জলপাই (Indian Olive)

পুষ্টিগুণ: জলপাই ফলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। এতে ক্যালসিয়াম ও লৌহ বিদ্যমান।
ঔষধিগুণ: জলপাইয়ের তেল ম্যাসাজ অয়েল, প্রলেপ ও রোচক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ব্যবহার: চাটনি ও আচার তৈরি হয়।


২৬। তরমুজ (Water Melon)

পুষ্টিগুণ: এটি ক্যালসিয়াম ও লৌহ সমৃদ্ধ পুষ্টিকর ফল।
ঔষধিগুণ: পাকা ফল মুত্র নিবারক, দেহকে শীতল রাখে, অর্শ লাঘব করে। বীজের শাঁস খেলে লিভারের ফোলা ভাব কমে। আমাশয়, বীর্যহীনতা ও প্রস্রাবের জ্বালা-পোড়া বন্ধ করে। ফল ও বীজ মাথা ঠান্ডা রাখে।
২৭। পানিফল (Water Chestnut)

পুষ্টিগুণ: পুষ্টিকর ও সুস্বাদু ফল।
ঔষধিগুণ: ফলের শুকনো শাঁস রুটি করে খেলে অ্যালার্জি ও হাত-পা ফোলা রোগ উপশম হয়। পিত্ত-প্রদাহ, উদরাময় ও তলপেটে ব্যথা উপশমে পানিফল খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। বিছা পোকা কামড়ালে যন্ত্রণায় থেতলানো ফলের প্রলেপ দিলে উপকার পাওয়া যায়।


🎓 পড়ালেখার জন্য প্রয়োজনীয় সকল বাংলা 📚 -বুক বা বই , ফুল ভার্সন সফটওয়্যার টিউটোরিয়াল এর কালেকশন একসাথে পেতে চাইলেএখানে 👆 ক্লিক করুন 🖫   
২৮। আমলকী (Aonla)

পুষ্টিগুণ: প্রচুর ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ফল।
ঔষধিগুণ: আমলকীর রস যকৃত, পেটের পীড়া, হাঁপানি, কাশি, বহুমূত্র, অজীর্ণ ও জ্বর নিরাময়ে বিশেষ উপকারী। এর পাতার রস আমাশয় প্রতিষেধক ও বলকারক। আমলকীর রসের শরবত জন্ডিস, বদহজম ও কাশির হিতকর। হাঁপানি, কাশি, বহুমূত্র ও জ্বর নিরাময়ে এর বীজ ব্যবহার করা হয়।
ব্যবহার: আমলকী থেকে চাটনি, আচার তৈরি হয়।

২৯। খেজুর (Date Palm)

পুষ্টিগুণ: ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ফল।
ঔষধিগুণ: খেজুরের রস ক্রিমিনাশক হিসেবে পরিচিত। তাই সাধারণত সকালে খালি পেটে পান করা হয়। খেজুর হৃদরোগ, জ্বর ও পেটের পীড়ায় উপকারী ও বলবর্ধক। কম্পজ্বর নিরাময়ে এর বীজের গুঁড়া ব্যবহার করা হয়। কান্ড থেকে নির্গত আঠা পাতলা পায়খানা ও প্রস্রাবের পীড়া উপশম করে।

৩০। কদবেল (Elephant’s Foot Apple/Wood Apple)

পুষ্টিগুণ: এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং স্বল্প পরিমাণে লৌহ, ভিটামিন বি-১ ও ভিটামিন সি আছে।
ঔষধিগুণ: কদবেল যকৃত ও হৃদপিন্ডের বলবর্ধক হিসেবে কাজ করে। বিষাক্ত পোকামাকড় কামড়ালে ক্ষতস্থানে ফলের শাঁস এবং খোসার গুঁড়ার প্রলেপ দিলে ভালো ফল পাওয়া যায়। কচি পাতার রস দুধ ও মিছরির সাথে মিশিয়ে পান করলে ছোট ছেলেমেয়েদের পিত্তরোগ ও পেটের অসুখ নিরাময় হয়।
ব্যবহার: কাঁচা ও পাকা কদবেল খাওয়া হয়। এ ছাড়া আচার, চাটনি বানাতেও কদবেল ব্যবহৃত হয়।


৩১। গাব (Riverebony)

পুষ্টিগুণ: এতে প্রচুর ক্যালসিয়াম আছে।
ঔষধিগুণ: দেশী গাবের ফলের খোসার গুঁড়া আমাশয় নিরাময় এবং একজিমা ও চর্মপীড়ার মলম তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। খোসা গরম পানিতে সেদ্ধ করে পান করে পান করলে পাতলা পায়খানা ও ডায়রিয়া নিরাময় হয়। পাতা ও বাকল গরম পানিতে সেদ্ধ করে পান করলে কৃমি, পাতলা পায়খানা, আমাশয় ও মূত্র সংক্রান্ত রোগ উপশম হয়। বিলাতি গাবের ফল রক্ত-আমাশয় ও উদারাময় রোগে ব্যবহৃত হয়। ফল মুখের ও গলার ঘা ধৌতকরণের কাজে ব্যবহৃত হয়।
ব্যবহার: পাকা গাব খাওয়া হয়। গাবের কষ (latex) দিয়ে মাছ ধরার জাল ও নৌকায় প্রলেপ দেওয়া হয়।
৩২। অড়বরই (Star Gooseberry)

পুষ্টিগুণ: ভিটমিন সি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ফল।
ঔষধিগুণ: অড়বরই-এর রস যকৃত, পেটের পীড়া, হাঁপানি, কাশি, বহুমূত্র, অজীর্ণ ও জ্বর নিরাময়ে বিশেষ উপকারী। এর পাতার রস আমাশয় প্রতিষেধক ও বলকারক। অড়বরই ফলের রসের শরবত খেলে জন্ডিস, বদহজম ও কাশি হতে রক্ষা পাওয়া যায়। হাঁপানি, কাশি, বহুমূত্র ও জ্বর নিরাময়ে এর বীচি ব্যবহার করা হয়।
ব্যবহার: চাটনি, আচার ও মোরব্বা তৈরি করা হয়।
৩৩। কমলা (Mandarin)

পুষ্টিগুণ: আমিষ ও ভিটামিন সি আছে।
ঔষধিগুণ: কমলা সর্দিজ্বর নিরাময়ে উপকারী। ফলের ছাল বমি নিবারক। ফলের শুষ্ক খোসা অম্লরোগ ও শারীরিক দুর্বলতা নিরসনে উপকারী। ফুলের রস মৃগী রোগ নিবারক।
৩৪। ড্রাগন ফল (Dragon Fruit)

পুষ্টিগুণ: ভিটামিন সি, মিনারেল এবং উচ্চ ফাইবারযুক্ত ফল। এই ফলে ফাইবার, ফ্যাট, এ্যাস, ক্যারোটিন, প্রচুর ফসফরাস, এসকরবিক এসিড, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন আছে।
ঔষধিগুণ: সবধরণের ডায়েটের জন্য এ ফলটি উপযুক্ত। এ ফল শরীরের জন্য ফাইবার সরবরাহ করে যা পেটের পীড়া ও লিভার-এর জন্য উত্তম। ডায়াবেটিক আক্রান্ত রোগীদের শরীরের রক্তের গ্লুকোজকে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। খাবারের পরে ডেজার্ট হিসেবে পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এ ফল খাওয়ার রেওয়াজ আছে। একটি তাজা ফল খেয়ে মানব শরীরকে সতেজ ও সুস্থ রাখা যায় বলে কথা প্রচলিত আছে।
ব্যবহার: সালাদের সাথে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। জুস তৈরিতে এই ফল অত্যন্ত উপযোগী।
৩৫। রুটি ফল (Breadfruit)

পুষ্টিগুণ: উচ্চ ক্যালরি সম্পন্ন, প্রচুর শর্করাযুক্ত কিন্তু প্রায় চর্বিবিহীন একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যোপোযোগী আঁশ, ক্যালশিয়াম, কপার, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, থায়ামিন এবং নিয়াসিন।
ঔষধিগুণ: পাতার ক্বাথ উচ্চ রক্তচাপ এবং শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। জিহ্বার প্রদাহ নিবারণে পাতা বেটে প্রলেপ দেয়া হয়। পাতা পুড়িয়ে ছাই দিয়ে চামড়ার চিকিৎসা করা হয়। বৃহদাকার প্লিহার উপশমে ভাজা পাতার চূর্ণ বিশেষ কার্যকরী। কষ (latex) চর্মরোগ এবং সাইটিকা (sciatica) উপশমে বিশেষ উপকারী।
ব্যবহার: কলার মতোই পাকা ফল হিসেবে অথবা সব্জি হিসেবে খাওয়া যায়। রুটির মতো চাক চাক করে কেটে ভেজেও খাওয়া যায়। নারিকেল, চিনি অথবা গুড় সহযোগে অতি উপাদেয় খাবার তৈরি করা যায়। আবার রুটির মত সেঁকে লবণ, মরিচ গুঁড়া ও মাখন দিয়েও খাওয়া যায়। কিছু এলাকায় ক্যান্ডি, চিপ্‌স, এমনকি মিষ্টি আচার তৈরি করা হয়ে থাকে।
৩৬। ডেউয়া (Monkey Jack)

পুষ্টিগুণ: ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ফল।
ঔষধিগুণ: পাকা ফল পিত্তবিকারে ও যকৃতের পীড়ায় হিতকারী। ছালের গুঁড়া চামড়ার রুক্ষতায় এবং ব্রণের দূষিত পুঁজ বের করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

৩৭। সাতকরা (Satkara)

পুষ্টিগুণ: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সুস্বাদু ফল।
ঔষধিগুণ: বমিনাশক, রুচিবর্ধক ও হজম সহায়ক।
ব্যবহার: সিলেট অঞ্চলে এর খোসা সবজি হিসেবে অত্যন্ত জনপ্রিয়। খোসা দিয়ে সুস্বাদু আচার তৈরি হয়।

৩৮। ডুমুর (Fig)

পুষ্টিগুণ: প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম ও ক্যালরি আছে।
ঔষধিগুণ: ডুমুর ফল টিউমার ও অন্যান্য অস্বাভাবিক শারীরিক বৃদ্ধি নিবারণে ব্যবহৃত হয়। পাতা চূর্ণ, বহুমূত্র, বৃক্ক ও যকৃতের পাথর নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।
ব্যবহার: ডুমুর ফল সবজি হিসেবে এবং পাতা গোখাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

৩৯। আঁশফল (Longan)

পুষ্টিগুণ: এটি একটি আমিষ ও চিনি সমৃদ্ধ সুস্বাদু ফল।
ঔষধিগুণ: ফল উদারাময় নিবারক ও ক্রিমিনাশক। চীনে লোকজন এই ফলকে বলকারক বলে মনে করে। ইন্দোচীনে শুকনো ফল থেকে ব্রেন টনিক তৈরি করা হয়।

৪০। কাউফল (Cowa/Mangosteen)

পুষ্টিগুণ: এটি একটি সুস্বাদু ফল।
ঔষধিগুণ: সর্দি-জ্বর ও ঠান্ডা প্রশমনে কাউফল উপকারী। এছাড়াও এটা অরুচি দূর করে।




eBook writer, Developer & Digital Publisher
Founder and CEO, 📗 ebook.org.bd  প্রয়োজনীয় বাংলা বই
📓 facebook   📚 eBook Page    📖 eBook Group   👀 Online Reading
🔖 LinkedIn   🐦 Twitter    💦 Google+    📹 YouTube:  
📲 +88 01738359555
📞 Skype: tanbir.cox


প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮 -বুক বা বই, 💻 সফটওয়্যার 🎬 টিটোরিয়াল কালেকশ সংগ্রহ করতে!

আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓 👀 নিনতাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ইংলিশ বই, সফটওয়্যার টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলোআশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল এইচডি কালার পিকচার নির্ভর -বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ আনন্দদায়ক করা এবং সকল স্টুডেন্ট টিচারকে কম্পিউটার মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀 জানতেঃ
নিচের লিংকে 👆 ক্লিক করুন
অথবা, https://goo.gl/3OkHYD

📲 মোবাইল থেকে বিস্তারিত দেখতে

🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের  লিঙ্ক থেকে -বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড লিংকঃ http://vk.com/doc229376396_437430568
 

1 মন্তব্য(গুলি):

Unknown বলেছেন...

Great post! I am actually getting ready to across this information, It's very helpful for this blog.Also great with all of the valuable information you have Keep up the good work you are doing well.
Wooden Temple for Home
Tanjore Painting
Pooja Mandir

প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক

প্রয়োজনীয় সব বাংলা 🕮ই-বুক বা বই, 💻সফটওয়্যার ও 🎬টিটোরিয়াল কালেকশ সংগ্রহ করতে!
আপনারা সামান্য একটু সময় ব্যয় করে ,শুধু এক বার নিচের লিংকে ক্লিক করে এই কালেকশ গুলোর মধ্যে অবস্থিত বই ও সফটওয়্যার এর নাম সমূহের উপর চোখ বুলিয়ে 👓👀 নিন।”তাহলেই বুঝে যবেন কেন এই ফাইল গুলো আপনার কালেকশনে রাখা দরকার! আপনার আজকের এই ব্যয়কৃত সামান্য সময় ভবিষ্যতে আপনার অনেক কষ্ট লাঘব করবে ও আপনার অনেকে সময় বাঁচিয়ে দিবে।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুনঃ-“বিভিন্ন ক্যাটাগরির এই কালেকশ গুলোর মধ্যে দেওয়া বাংলা ও ইংলিশ বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর কালেকশন দেখে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন !”
আপনি যদি বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ও ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সাথে যুক্ত থাকবেন তাহলে এই ডিভিডি গুলো আপনার অবশ্যই আপনার কালেকশনে রাখা দরকার !
মোট কথা আপনাদের কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় সব বই, সফটওয়্যার ও টিউটোরিয়াল এর সার্বিক সাপোর্ট দিতে আমার খুব কার্যকর একটা উদ্যোগ হচ্ছে এই ডিভিডি প্যাকেজ গুলো।আশা করি এই কালেকশন গুলো শিক্ষার্থীদের সকল জ্ঞানের চাহিদা পূরন করবে…!
আমার আসল উদ্দেশ্য হল, কম্পিউটার ও মোবাইল এইডেড লার্নিং ডিভিডি কার্যক্রম এর মাধ্যমে সফটওয়্যার, টিটোরিয়াল ও এইচডি কালার পিকচার নির্ভর ই-বু বা বইয়ের সহযোগিতায় শিক্ষাগ্রহন প্রক্রিয়াকে খুব সহজ ও আনন্দদায়ক করা।
এবং সকল স্টুডেন্ট ও টিচারকে কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তির সম্পৃক্তকরণ এবং সকল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রযুক্তিবান্ধব করা এবং একটা বিষয় ক্লিয়ার করে বুঝিয়ে দেওয়া যে প্রযুক্তি শিক্ষাকে আনন্দদায়ক করে এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করে…
🎯 কালেকশ সম্পর্কে বিস্তারিত 👀জানতেঃ নিচের লিংকে 👆ক্লিক করুন
www.facebook.com/tanbir.ebooks/posts/777596339006593

এখানে👆 ক্লিক করুন

🎯 সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে ই-বুক্টি ডাউনলোড করে নিন...
📥 ডাউনলোড 👆 লিংকঃ এখানে👆ক্লিক

আপডেট পেতে

আপডেট ই-বুক

Recent Posts

মন্তব্য দিন

আমার সম্পর্কে !